গ্রাম বাংলার গবাদি পশুর বৈচিত্র ময় কিছু দৃশ্য ।

সুপ্রিয়,

সকল স্টিম ব্যবহারকারী ভাই বোন বন্ধু এবং দায়িত্বরত সদস্য। মডারেটর, এডমিন , সকল কে আমার সালাম আসসালামু আলাইকুম এবং অন্য জাতির প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
শীতের সকালে অনেক ঠান্ডা এবং শীত এবং অনেক কুয়াশা , তার মধ্যেই আশা করি সবাই আপনারা ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের ছোট বড় সকলের দোয়ায় এবং আশীর্বাদে আমিও মাহফুজা আনাম ভালো আছি।

আজকে আমি আপনাদের মাঝে গ্রাম বাংলার বৈচিত্র্যময় গৃহপালিত পশু এবং শীতের সকাল নিয়ে আপনাদের মাঝে কিছু বক্তব্য এবং আলোচনা উপস্থাপন করতে যাচ্ছি ।

উপরে চিত্রে দেখতে পাচ্ছেন, আমাদের গ্রাম বাংলার জনজীবনের পালিত কিছু পশু আমরা সাধারণত এদেরকে ।গরু, মহিষ, ছাগল ,এগুলো হচ্ছে আমাদের গৃহপালিত পশু যা গ্রাম বাংলায় এখন আগের থেকে অনেক কম দেখা যায় । কিন্তু গ্রাম বাংলার জনজীবনের কাছে এগুলো আজও অমর স্মৃতি হয়ে জড়িয়ে আছে যা খুব একটা বেশি দেখা যায় না। বাংলার আকাশে বাতাসে এবং জমিনে এরকম বৈচিত্রময় দৃশ্য খুব একটা আমাদের চোখে পড়ে না ‌। কারণ এগুলো এখন অনেকটাই বিলীনের পথে যা আজ থেকে প্রায় ৮০ ,৯০ দশকে এগুলো খুব বেশি দেখা যেত রাখাল মাঠে গরু চরা এত সারাদিন গরু নিয়ে মাঠে ঘুরে বেড়াতো এবং দিনশেষে সে গরু বা গাভী ধুয়ে আবার বাসায় চলে আসতে। কিন্তু গ্রাম বাংলায় এই ঐতিহ্য এখন আর আগের মত আমাদের চোখে পড়ে না। এখন আর আগের মত গরু দিয়ে জমিতে হাল চাষ করা হয় না। এবং, ওই গরু দিয়ে আগের মত তেল মাড়াই করা হয় না। যা বর্তমান বিলীন এর পথে এবং আমাদের দেশীয় গাভি এখন আর বেশি কোথাও তেমন একটা চোখে পড়ে না ।
আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগে আমরা গ্রাম বাংলার কিছু দেখতে পাইতাম যেখানে গোয়াল ভরা গরু। ঘোলা ভরা ধান। প্রতিটা মানুষের বাসায় গরু মহিষ ছাগল পালন করতে। কিন্তু বর্তমান সেগুলো আর চোখে পড়ে না । এখন আর আগের মতো কৃষকেরা মাঠে ফসল ফলায় না । রাখাল গরু নিয়ে মাঠে যায় না। দিনশেষে রাখাল গরু নিয়ে বাড়ি ফেরেনা । এগুলো আজকে আমাদের ঐতিহ্য থেকে অনেক আগেই হারিয়ে গিয়েছি । এখন আর এগুলো তেমন চোখে পড়ে না। বর্তমান যে জেনারেশন আছে এরাও এগুলো সম্পর্কে ধারণা বা জ্ঞান নেই । কারণ এগুলো প্রায় বিলুপ্তির পথে। কিন্তু খুব কম সংখ্যক বাড়িতে আমরা গৃহপালিত পশুর দেখতে পাই।

তাই আজকে আমি স্টিমে এই তথ্যগুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি।

উপরে চিত্রে দেখতে পাচ্ছেন আমাদের দেশের খুব বেশি এবং খুব বড় একটা অংশ । বাংলাদেশের রেলওয়ে যা আমাদের বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম এবং, অন্যান্য সেবার থেকে নিরাপদ জনসেবা। আমাদের অহংকার,আমার চেতনা, আমাদের গর্ব। বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন থেকে এক স্টেশন থেকে আর এক স্টেশন খুব ভালো ভাবে চলাফেরা করতে পারি। আমি মনে করি বাংলাদেশের মানুষের এটা একটা অহংকার ও গর্ব।

বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ উপরে চিত্রে আমরা কিছু কাঁচা ধান দেখতে পাচ্ছি। ধান হচ্ছে বাংলার মানুষের প্রাণ। ধানের মধ্যে দিয়ে মানুষ তার জীবন জীবিকা নির্বাহ করতেছে । এই ধান রোপন করতে প্রথমত আমাদের চারা রোপন করতে হয়। তারপর সেটা আস্তে আস্তে জমিতে নিয়ে গিয়ে ফসল ফলাতে হয় । এবং ৩০ থেকে ৯০ দিনের পর পরিপূর্ণ সোনালী ধানের রূপান্তরিত হয় । তারপর কৃষকেরা সেটা মাঠ থেকে বাসায় নিয়ে আসে। সেখান থেকে ধান। ধান থেকে চাল তৈরি করা হয়। সে চাল দিয়ে পেটের অভাব পূরণ করা হয় ও জীবিকা নির্বাহ করা হয়। পরিশেষে আমরা বলতে পারি বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। এবং ধান হচ্ছে বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্য।