আসসালামু আলাইকুম আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি ভাল আছেন। আজকে আমি ছোটবেলার একটি স্মৃতি নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করব। আশা করি আপনাদের সবাইকে ভালো লাগবে আমার পোস্টটি।
আমরা প্রায় সবাই শৈশব কেটে এসেছি।শৈশবে আমাদের অনেক স্মৃতি থাকে অনেক আনন্দ অনুভূতি থাকে। শৈশবের সেই দিনগুলোর কথা এখনো মনে পড়ে মাঝে মাঝে। কতই না সুখের দিন ছিল সেগুলো। কিন্তু যত বড় হই মনে হয় দিন দিন যেন শৈশবের সেই দিনগুলোকে হারিয়ে ফেলতেছি জীবন থেকে। আমরা যারা গ্রামীন সমাজে বসবাস করি তারা হয়তো চিনবেন লাঠি দিয়ে ছোট একটি ঘর বানিয়ে খেলাধুলা করা। আমি আপনাদের সামনে কিছু ছবি তুলে ধরতেছি যেগুলো দেখলে আপনারা হয়তো বুঝতে পারবেন।
আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন লাঠি দিয়ে ছোট করে একটি ঘর বানাতাম।লাঠিগুলোকে মাটিতে পুঁতে তার উপরে ছাউনি দিতাম অনেকে কলা পাতার ছাউনি দেয়। আবার অনেকে খেড় দিয়ে ছাউনি দেয়। তবে আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন বেশিরভাগ কলাপাতা দিয়ে ছাউনি দিতাম উপরে।নিচে খেড় বিছিয়ে বা পাটের তৈরি বস্তা বিছিয়ে দিতাম বসার জন্য। সামনে বিভিন্ন রকম হাড়ি পাতিল থাকতো সেগুলোতে মাটির তৈরি বিভিন্ন রকম খাবার থাকতো। কিন্তু সেগুলো তো আর খাওয়া যেত না।
কখনো কখনো আবার হাড়ি পাতিল নিয়ে বসতাম রান্না করার জন্য। রান্না করার জন্য বালুমাটি নিয়ে আসতাম সেগুলো চাল ধরে নিতাম। এরপর ছোট করে চুলা বানাতাম চুলাতে আগুন দিতাম এবং উপরে ভাত রান্না করতাম।এরপর সবাই বসতো এবং সবাইকে খাওয়াতাম সেই শৈশবের স্মৃতিগুলো আসলেই অনেক মনে পড়ে যায়। আবার কখনো কখনো কলার গাছের বাকল দিয়ে দাঁড়িপাল্লা বানাতাম এবং সেগুলো দিয়ে ওজন করতাম।সেইসব দোকানে কেউ কিছু কিনতে আসলে সে দাঁড়িপাল্লা দিয়ে ওজন করে দিতাম।
![]() | ![]() |
---|
খেলার মাঝে মাঝে আবার কখনো ঝগড়া লেগে যেত।সবকিছু উলটপালট করে বাড়ি চলে যেতাম।কখনো আবার কান্না করতাম মারামারিও করতাম মাঝে মাঝে অবশ্য মারামারি করতে বেশ ভালো লাগতো আমাকে। আমি সবথেকে বেশি মারামারি করতাম। এই ছিল আমাদের শৈশবের কিছু স্মৃতি। আপনারা যে ছবিগুলো দেখতে পাচ্ছেন সেটি হলো আমাদের গ্রামে কিছু ছেলে মেয়ে খেলতে ছিল তাদের আমি তখন ছবি তুলে নেই।
![]() |
---|
You can also vote for @bangla.witness witnesses
![]() |
---|
আমরা ছোটবেলায় এমন দোকান বানিয়ে খেলতাম। এগুলোর কাজ আমরা খুবই এক্সাইটমেন্ট এর সাথে করতাম। অনেকদিন পর এই ছোটবেলার ছেলে দুটি মনে পড়ে গেল। আপনি অনেক সুন্দর কিছু ছবি শেয়ার করেছেন। অনেক ধন্যবাদ ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you, friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি দারুণ একটা পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই।আপনার পোস্ট পড়ে শৈশবের স্মৃতি মনে আসলো।আমিও ছোট বেলায় কলার গাছ কেটে কেটে বিস্কুট আর চানাচুর বানাতাম।এগুলো খেলা ছোট বেলায় অনেক খেলছি।ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসাধারণ একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন। আমরাও শৈশবকালে এইসব দোকানপাট বসিয়েছিলাম। আপনার পোস্টটি দেখে আমার শৈশবকালের কথা মনে পড়ে গেলো। আমরাও কলাপাতার কাউনি বানিয়েছিলাম, তবে কচু পাতা দিয়ে বেশি বানিয়েছিলাম। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ছোটবেলায় গ্রামের বাড়িতে যেয়ে এরকম ঘর তৈরি করতাম। শীতকালে এগুলো বেশি তৈরি করতাম আর ঘরের উপরে কলার পাতা দিতাম। আপনার পোস্ট দেখে ভাই ছোটবেলার অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল। চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন, শুভকামনা রইল
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমরা ছোটবেলায় লাঠি দিয়ে ঘর বানিয়ে খেলতাম। লাঠি দিয়ে ঘর বানানো সহজ মনে হলেও একবারে ততো সহজ নয়। বার বার ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়। সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Twitter share
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার এই পোস্টটি দেখার পর আমার শৈশবের স্মৃতি মনে পড়ে গেল। আমি যখন ছোট ছিলাম তখন আমাদের গ্রামের আশেপাশের ছেলে বাচ্চারা এরকম ঘর তৈরি করে খেলতো। কিন্তু আমি মেয়ে হওয়ার কারণে এ ধরনের ঘর কখনোই তৈরি করতে পারতাম না। যদিও আমার এরকম ঘর তৈরি করার খুব ইচ্ছে ছিল কিন্তু কখনো সম্ভব হয়ে ওঠেনি। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া এই পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শৈশব আসলে অনেক মধুর ছিল, শৈশবের প্রতিটা কাজেই এখন স্মৃতির পাতায় লিপিবদ্ধ রয়েছে। শৈশবের ছোট ছোট ঘর বানাতাম। তবে হাড়ি পাতিল দিয়ে খেলা করেছি কিনা সেটা আমার মনে নেই। তবে কলার পাতা দিয়ে ঘর বানিয়ে দোকান বানাতাম। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ছোটবেলায় আমিও দেখেছি অনেকে এরকম অস্থায়ী ঘর বানিয়ে খেলাধুলা করে। বিশেষ করে অনেকে আবার বর বউ খেলে আপনি তো নিশ্চয়ই বর বউ খেলেন কারণ আপনার অনেক বান্ধবী। আপনি বর বউ খেলেছেন কিনা আমাদের জানাবেন?
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শৈশবে এমন স্মৃতি প্রায় সকলেরই আছে। গ্রামের ছেলে মেয়েগুলো ছোটবেলায় এভাবেই ঘর বানিয়ে খেলতো। আপনি অসাধারণ ভাবে শৈশবের স্মৃতিগুলোকে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। শৈশবের সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেল। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Nice
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit