ঐতিহ্যবাহী বাহন রিকশা

প্রিয় সতীর্থব্লগারবৃন্দ,

স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল ভাই ও বোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ছালাম।সকলেই কেমন আছেন? আশা রাখি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি।আজকে আমি ঐতিহাসিক বাহন রিকশা নিয়ে কথা বলতে এসেছি।

পৃথিবীর সব যায়গায় ঐতিহাসিক বাহন থাকে যেমন আমাদের দেশে ঐতিহাসিক বাহন হলো রিকশা। বিশেষ করে দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ার দেশ দের ঐতিহাসিক বাহন হলো রিকশা। আগের যুগে রিকশা ছিল দুই চাকার।এগুলো রিকশা ঠেলা গাড়ির মতো টানা হতো।তিন চাকার বাহন এর মধ্যে প্রথম বাহনের নাম হলো রিকশা। রিকশা কোন বিজ্ঞানী আবিস্কার করেছে তা এখনো জানা যায়নি।যেকোনো বাহনে ভ্রমণ করতে মজা হয় কিন্তু রিকশা বাহনে ভ্রমণ করতে আরো অনেক মজা হয়।রিকশার ঐতিহ্য অনেক গৌরব ময়।

অনেক ছোট বেলায় মা খালার সাথে রিকশায় ঘুরতে যাওয়া।রিকশায় বসে অনেক জায়গায় ভ্রমণ করা।আগের দিন গুলো অনেক মজার ছিল।রিকশার গদিতে অনেক সুন্দর ভাবে বসে মজা নেওয়া। রিকশার গদি গুলো অনেক তুলতুলে হয়।এবং রিকশার গদি গুলো অনেক পিচ্ছিল হতো বসলে অনেক মজা হতো।যদি ঠিক মতো বসতাম আবার নিচের দিকে নেমে যেতাম এই জিনিস টা অনেক মজার হতো।এখন দিন দিন গ্রামে রিকশার প্রচলন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। এখন পা রিকশার পরিবর্তে মোটর রিকশার প্রচলন বেশি হচ্ছে। এই রিকশা চালায় অনেক পরিবারের জীবিকা নির্বাহ করে।

রাজধানীতে রিকশার প্রচলন বেশি। রাজধানীতে রিকশা নিয়ে ঘুরতে অনেক মজা হয়।রিকশার প্রচলন বেশি রাজধানীর পুরান ঢাকায়।ঢাকায় রিকশার প্রচলন আসে কোলকাতা থেকে।পৃথিবীর অনেক দেশে রিকশার প্রচলন উঠে গেলেও বাংলাদেশে এখনো রিকশার প্রচলন আছে। ভীনদেশীরা যখন আমাদের দেশে আসে তখন তাদের চোখে পড়ে তিন চাকার বাহন রিকশা। তাদের এই রিকশা প্রচলন অনেক ভালো লাগে এবং এই রিকশা নিয়ে তারা রাজধানীতে ঘুরে বেড়ায়।রিকশা বাংলাদেশে উদ্ভাবন হয়নি হয়েছে জাপান। শুরুতে রিকশা ভারি মালমাল বহন করার কাজে ব্যবহৃত হতো তারপর মানুষ চলাফেরার জনপ্রিয় বাহন হয়ে উঠে। ঢাকায় রিকশা নিয়ে ঘুরতে অনেক মজা হয়।

আমার লেখার মধ্যে কোন প্রকার ভুল-ভ্রান্তি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার লেখা পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে। সকলে সুস্থ ও ভালো থাকবেন।

ধন্যবাদ,
@ratul420