ঐতিহ্যবাহী মাটির তৈরি খেলনা নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা || by @rubayat02

in hive-131369 •  last year 

আসসালামু আলাইকুম


Today 24 - August -2023

৯ই- ভাদ্র -১৪৩০ বঙ্গাব্দ


প্রিয় বন্ধুরা, আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন, আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি। আজ আমি মাটির তৈরি খেলনা নিয়ে আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।

মাটির তৈরি খেলনা


IMG_20230824_082336-01.jpeg

মাটির তৈরি খেলনা আমাদের ঐতিহ্যের একটি অংশ। আমাদের শৈশবে এরকম মাটির তৈরি খেলনা দিয়ে খেলার কোনো স্মৃতি নেই এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন। ৯০ দশকের বাচ্চারা খেলনা হিসেবে মাটির তৈরি খেলনা ব্যবহার করত। কারণ সে সময় মাটির তৈরি খেলনা সব খানেই পাওয়া যেত। বিশেষ করে মেলায়, চরকহাটিতে এবং ঈদগাহের মাঠে বেশি মাটির খেলনা পাওয়া যেত। তবে এখন মাটির তৈরি খেলনা খুবই কম দেখা যায়। আর এখনকার বাচ্চারা প্লাস্টিকের খেলনা দিয়ে বেশি খেলাধুলা করে। কারণ মাটির তৈরি খেলনা গুলোতে অনেক পরিমাণ ওজন থাকে। আর সেই খেলনা যদি কারো দিকে ছুড়ে মারে তাহলে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই এখন মাটির খেলনা বাদ দিয়ে মানুষরা এখন বাচ্চাদের প্লাস্টিকের খেলনা দেয়। যাতে করে বাচ্চাদের কোন ক্ষতি না হয় এবং আশেপাশের মানুষদের ও কোন ক্ষতি না হয়।


IMG_20230824_082502-01.jpegIMG_20230824_082535-01.jpeg

ফটোগ্রাফিতে আপনারা যেগুলো দেখতে পারতেছেন এগুলো হল মাটির তৈরি কামরাঙ্গা। বাস্তবে কামরাঙ্গা অনেক টক জাতীয় একটি ফল। এখানে মাটি দিয়ে কামরাঙ্গার অনেক সুন্দর একটি খেলনা তৈরি করা হয়েছে। কামরাঙ্গার দিকে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন এখানে একটি ছিদ্র রয়েছে। আমরা চাইলে এই কামরাঙ্গার ভিতরে টাকা জমা করতে পারব। যদিও কামরাঙ্গার ভিতরে তেমন বেশি জায়গা নেই তবে বাচ্চাদের বোঝানোর জন্য এখানে খুঁটির মত একটি সিস্টেম করে দিয়েছে। যাতে করে বাচ্চারা বুঝতে পারে এখানে টাকা জমা করা যাবে। তবে ৯০ দশকের কিন্তু এরকম সিস্টেম ছিল না। গত কয়েক বছর ধরে সব ধরনের খেলনায় এরকম টাকা জমানোর জন্য মাঠে তৈরি ব্যাংকের মতো সিস্টেম করে দেওয়া হয়। যার ফলে এই মাটির তৈরি খেলনা গুলো বাচ্চারা নিতে বেশি আগ্রহী হয়।


IMG_20230824_082558-01.jpegIMG_20230824_082627-01.jpeg

এখানে রয়েছে মাটির তৈরি একটি নারিকেল এবং একটি তরমুজের অংশ। এখানেও আগের মত তরমুজের অংশে একটি ছিদ্র রয়েছে। তরমুজ অনেক বড় একটি ফল তাই কারিগররা বেশিরভাগ তরমুজের এরকম অংশ তৈরি করে যাতে করে স্পষ্ট ভাবে বোঝা যায় এটি তরমুজের একটি খেলনা। বিশেষ করে আমার নারিকেলের খেলনাটি খুবই ভালো লেগেছে। এসব মাটির তৈরি খেলনা গুলো কারিগররা অনেক নিখুঁত ভাবে তৈরি করে থাকেন। দূর থেকে মনে হবে এগুলো বাস্তব জিনিসপত্র। তবে কাছে আসলে আপনার ধারণা চেঞ্জ হয়ে যাবে।


IMG_20230824_082658-01.jpeg

IMG_20230824_082724-01.jpegIMG_20230824_082800-01.jpeg

এখানে রয়েছে মাটির তৈরি দুইটি দুই ধরনের খেলনা মাছ। মাটি দিয়ে তৈরি করা খেলনা মাছ গুলো দেখতে অনেক সুন্দর হয়। আগের যুগে তো আমরা মাটির তৈরি খেলনা নিয়েছিলাম খেলা করার জন্য। তবে এখন মাটির তৈরি খেলনা দিয়ে বাচ্চারা খুবই কম খেলে। তাই এই মাটির তৈরি খেলনা গুলো দিয়ে মানুষ শোকেস এবং ঘর সাজাতে বেশি পছন্দ করেন। আমি প্রায় জায়গায় দেখি শোকেসের মধ্যে এরকম মাটির তৈরি খেলনা গুলো দেখা যায়। এবং এই খেলনা গুলো থাকার কারণে শোকেসের সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি পায়। আমাদের নিজেদের বাসায়ও এরকম মাটির তৈরি খেলনা দিয়ে শোকেস সাজিয়ে রাখা রয়েছে। দেখতে অবশ্যই সুন্দর লাগে।


IMG_20230824_082442-01.jpegIMG_20230824_082418-01.jpeg

এরকম মাটির তৈরি খেলনা গুলো মূলত কুমাররা বানিয়ে থাকেন। যারা মাটির তৈরি জিনিসপত্র তৈরি করেন, তারাই এরকম সুন্দর সুন্দর মাটি দিয়ে খেলনা বানিয়ে করেন। এই খেলনা গুলো বিভিন্ন মেলায়, চরকহাটি এবং ঈদগায়ের মাঠে পাওয়া যায়। এসব মাটির খেলনার দোকান গুলো অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা থাকে। যার ফলে বাচ্চারা দেখে আসক্ত হয়ে যায় এবং সেখান থেকে খেলনা গুলো ক্রয় করে বাসায় নিয়ে আসে। আমিও শৈশবে এরকম অনেক মাটির তৈরি খেলনা ক্রয় করেছিলাম। তবে বাসায় এসে একটুখানি খেলার পরেই খেলনা গুলো ভেঙ্গে যাইত। তখন শুধু কান্না ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না। আজকে এই পোস্টটি করার সময় আমার শৈশবের অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গিয়েছিল। আর আমার জানামত আপনাদেরও মাটির তৈরি খেলনা নিয়ে অনেক স্মৃতি রয়েছে। বন্ধুরা আজকের ব্লগটি এখানেই শেষ করলাম।


আমার ফোনের বিবরণ
পোস্টের বিষয়মাটির তৈরি খেলনা
ক্যামেরা মডেলrealme 9i
ফটোগ্রাফার@rubayat02
লোকেশনরংপুর বাংলাদেশ

প্রিয় বন্ধুরা এই ছিলো আমার আজকের প্রাচীন কালের ঐতিহ্যবাহী মাটির তৈরি খেলনা নিয়ে আলোচনা, আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। দেখা হবে আবার কোনো নতুন বিষয় নিয়ে, সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।


FrDSZio5ZCzUamf35asauSgs1tnNGCc8exBrDii52qi3JqqaFB2GnW5yVNodCtswB8EedAbTMPKcxh8DGMNUdQWhdKqxc6HEzAbJHTjR23...YXDiJ1FhQMpcnzAZ1j5XwnEqTpNS9qvgZfTFzPvPYLS5hLMpKGysnXjXrfDNEPWom7c6NZLKkiYqXhmtfrqzFVcV2VwLKc5uz8S8HdSnbyd6MoqzNodFnqxPh8.png

💞-খোদা হাফেজ-💞

FrDSZio5ZCzUamf35asauSgs1tnNGCc8exBrDii52qi3JqqaFB2GnW5yVNodCtswB8EedAbTMPKcxh8DGMNUdQWhdKqxc6HEzAbJHTjR23...YXDiJ1FhQMpcnzAZ1j5XwnEqTpNS9qvgZfTFzPvPYLS5hLMpKGysnXjXrfDNEPWom7c6NZLKkiYqXhmtfrqzFVcV2VwLKc5uz8S8HdSnbyd6MoqzNodFnqxPh8.png


UF7UDccXmKiRkXceCavGEKH3TNDM65wJtxFfBvK53mUcMEN1RtxDtd2qctmxbj85zamfAyPuQoVu5pH2hQSYC82VLsES2d3cmZ8aKnsxxU...ZRqX57aCNfBEVr8xP4ZVQvXtGnN9RTYY3tTRTP3iJsec9qp2U7UVz8sdPRmeySEvfJ4wcrT5G4DKYMC3jwNKSbfqbxJiCzMFawmJqraZZFqesWqtUQ4fXishWN.png

IMG_20230513_190258.jpg

আমি রুবাইয়াত হাসান হৃদয়, সোনালী বাংলাদেশে আমার বসবাস, বাংলা আমার মাতৃভাষা, পেশায় আমি একজন ছাত্র এবং এর পাশাপাশি আমি Steem For Tradition কমিউনিটির নিয়মিত একজন সদস্য, Steem For Tradition কমিউনিটিতে কাজ করতে পেরে সত্যি আমি অনেক গর্বিত, কারণ আমি এখনে আমার জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং সৃজনশীলতা প্রকাশ করতে পারি, আমার আগ্রহ, আমি বাংলার ইতিয্য এখানে নতুন করে ফুটিয়ে তুলবো, এছাড়াও আমি ফটোগ্রাফি, অঙ্কণ, রেসিপি এবং DIY পোস্ট করতে অনেক ভালোবাসি, এবং এটা মন দিয়ে মানি যে মানুষ মানুষের জন্য।

UF7UDccXmKiRkXceCavGEKH3TNDM65wJtxFfBvK53mUcMEN1RtxDtd2qctmxbj85zamfAyPuQoVu5pH2hC82VLsES2d3cmZ8aKnsxxU...ZRqX57aCNfBEVr8xP4ZVQvXtGnN9RTYY3tTRTP3iJsec9qp2U7UVz8sdPRmeySEvfJ4wcrT5G4DKYMC3jwNKSbfqbxJiCzMFawmJqraZZFqesWqtUQ4fXishWN.png

you can also vote for @bangla.witness witnesses

IMG-20230513-WA0000.jpg

VOTE for @bangla.witness

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

মাটির তৈরি খেলনা নিয়ে দারুণ লেখছেন ভাই। আগের দিনে সব ছোট ছোট বাচ্চা গুলো মাটির তৈরি খেলনায় খেলতো।বর্তমান কম বেশি সবাই প্লাস্টিকের খেলনা দিয়ে খেলে।কুমাররা অনেক সুন্দর ভাবে এগুলো জিনিস তৈরি করে।আসলে তাদের দক্ষতা রয়েছে।আপনি দারুণ ফটোগ্রাফি করছেন ভাই এবং তার সাথে সুন্দর আলোচনা করছেন।আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আগেকার তুলনায় এখন মাটির তৈরি খেলনা একদম কম ভাই। তবে আমি আপনার মতো করে মাটির খেলনার ক্ষতিকর দিক গুলো কখনো ভেবে দেখিনি। মাটির খেলনা দিয়ে ঢিল ছুড়ে মারলে অনেক ক্ষতি হয়। তাই বর্তমানে মাটির খেলনার পরিবর্তন ঘটিয়ে বাচ্চাদের প্লাস্টিকের খেলনা দেওয়া হয়।তবে কিছু বাড়িতে এখন কারিগরদের নিখুঁত ভাবে বানানো মাটির খেলনা গুলো শোপিস হিসেবে শোভা পেয়েছে।

শৈশবে এরকম অনেক মাটির তৈরি খেলনা ক্রয় করেছিলাম। তবে বাসায় এসে একটুখানি খেলার পরেই খেলনা গুলো ভেঙ্গে যাইত।

শৈশবে যখন আমি বাইরে কোথাও ঘুরতে গেলে যেখানে দেখতাম এই মাঠের খেলাগুলো বিক্রি করতেছি সেখান থেকে এই মাঠের খেলনা গুলো ক্রয় করে নিয়ে আসতাম। বাড়িতে নিয়ে আসার এক দুই দিন যাওয়ার পরে ই এই খেলাগুলো ভেঙ্গে যেত। মাঝে মাঝে মা এই খেলাগুলো লুকিয়ে রাখত যাতে খেলার সময় আমি ভেঙ্গে না ফেলি। তবে বর্তমানে এখন এই মাঠে খেলনা গুলো পরিবর্তে স্টিল আর প্লাস্টিকের খেলনা দেখা যায়। অনেক সুন্দর ভাবে লিখেছেন ভাই আর ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর তুলেছেন। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

মাটির তৈরি খেলনা, আমাদের ঐতিহ্যের সাক্ষী। ছোট বেলার মাটির তৈরি খেলনা দিয়ে খেলা করতাম। কুমারেরা এসব খেলনা বানাতো, এই খেলনা গ্রামীণ মেলাতে পাওয়া যেতো আগের দিনে। এখন তেমন একটা দেখা যায় না। এসব খেলনা পরিবেশ বান্ধব। এসব খেলনা হালকা আঘাতে ভেঙ্গে যায়। সুন্দর লিখছেন ভাই। অনেক ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই, এতো সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া

নব্বই দশকের শিশুরা এমন মাটির তৈরি খেলনা দিয়ে খেলতো।এ ধরনের খেলনা গুলোতে ব্যাংকের মতো ছিদ্র থাকে টাকা পয়সা জমানো যাবে যেমনটা ছবিতে দেখা যাচ্ছে।আমারও অনেক মাটির তৈরি খেলনা ছিল।চোখে পরলেই কিনার বায়না ধরতাম।ঠিকই বলেছেন এখন এসব খেলনা কম দেখা যায়।কারণ এখনকার বাচ্চারা প্লাস্টিকের তৈরি খেলনা দিয়ে খেলতে পছন্দ করে।কারণ এগুলোতে ওজন কম হয়ে থাকে।আপনি ঐতিহ্যবাহী মাটির তৈরি খেলনা নিয়ে খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন।আপনা ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

Loading...

মাটির খেলনা দিয়ে খেলেনি এমন বাচ্চা খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে এখন কার বাচ্চারা ভিডিও গেমে বেশি আসক্ত। তবে আমাদের সময় আমরা এই খেলনা গুলো দিয়েই খেলেছি। আপনার বড় মাছটির মতো আমারও একটি মাছ ছিল। আর এই ফলগুলো তো প্রায় সবার বাড়িতেই আছে। এগুলোতে আবার পয়সা জমাও করা যায়। এগুলো আমার খুবই ভালো লাগে। ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

অসাধারণ একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাই। মাটির তৈরি খেলনা গুলো আমাদের ঐতিহ্য বহন করে। মাটির তেরী খেলনাগুলো ছুড়ে মারলেই ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে দিন দিন এসব খেলনা আমাদের ঘরগুলোতে শোপিস হিসেবে শোভা পাচ্ছে। কারণ কোন বাচ্চা আর এই খেলনা গুলো দিয়ে খেলতে চায় না। আমাদের বাড়িতেও বেশ কয়েকটা মাটির খেলনা আছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

ছোটবেলায় মেলায় গেলে এরকম মাটির তৈরি খেলনা কিনে নিয়ে আসতাম। এরকম মাটির তৈরি খেলনা দিয়ে ছোটবেলায় অনেক খেলেছি। এই মাটির তৈরি খেলনা গুলো এখন আর তেমন একটা দেখা যায় না। দিন দিন এগুলো বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। মাটির তৈরি খেলনা নিয়ে খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

মাটির তৈরি খেলনা নিয়ে আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আসলে এই জিনিস পত্র গুলো মেলায় অথবা ঈদগাহ মাঠে বিশেষ করে দেখা যায় এবং এগুলো কুমাররা মাটি দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করে থাকে। এবং তৈরি করার পর তারা এগুলোকে একটু শুকিয়ে নিয়ে। তারপর অনেক ডিজাইন করে রং করে থাকে যা দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

এসব মাটির তৈরি খেলনা গুলো আমাদের শৈশবের ঐতিহ্য। আমি নিজেও শৈশবে এরকম মাটির তৈরি খেলনা দিয়ে অনেক খেলেছি। তবে আপনি ঠিকই বলেছেন খেলনা গুলোর মধ্যে মাটির ব্যাংকের মতো যে টাকা জমানোর সিস্টেমটা রয়েছে এটা আগে ছিল না। যুগ পরিবর্তনের কারণে এমন সুন্দর একটি সিস্টেম তৈরি করেছে। যেটা সত্যি বাচ্চাদের আকর্ষণীয় করে তোলে। মাটির খেলনা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে