বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান শালবন বিহার

শালবন বিহার

পূর্বে এই প্রত্নস্থানটি শালবন রাজার বাড়ি মানে পরিচিত ছিল। কিন্তু খননের পর ১১৫টি ভিক্ষুকক্ষ বিশিষ্ট ৫৫০ ৬৫০ পরিমাপের একটি বৌদ্ধ বিহারের ভূমি নকশা উন্মোচিত হয়েছে। তাই ইহাকে শালবন বিহার নামে অভিহিত করা হয়। বিহারটির মধ্যভাগে একটি মন্দির ও উত্তর বাহুর মাঝামাঝি স্থানে প্রবেশ তোরণ ইহার বিশেষ আকর্ষণ। বিহারটিতে ৪টি ও কেন্দ্রীয় মন্দিরে ৬টি নির্মাণ যুগের প্রমাণ পাওয়া গেছে। খননে প্রাপ্ত একটি পোড়ামাটির মুদ্রক থেকে জানা যায়, এই বিহারটি দেব বংশের ৪র্থ রাজা শ্রী ভবদেব খ্রিষ্টায় আট শতকে নির্মাণ করেছেন। সুতরাং ইহার আসল নাম ছিল "ভবদেব মহাবিহার"। এর বিচারে খননে প্রাপ্ত বিপুল পরিমাণ প্রত্নবস্তু ময়নামতি জাদুঘরে প্রদর্শিত হচ্ছে।

আমি গত কয়েকদিন আগে এইখানে গিয়েছিলাম। তবে ঢাকা থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে। তবে যাওয়ার সময় ট্রেনে গিয়েছিলাম। তবে যাওয়ার সময় খুবই মজা পেয়েছি। কারন ট্রেন আমার খুব ভালো লাগে।

আমাদের যেতে প্রায় ৩ ঘন্টা সময় লেগেছিল। আমরা প্রথমে নেমে খাওয়া দাওয়া করে সেখানে ঘুরতে যাই। ঘুরাঘুরি আমার বেশ ভালো লাগে।

আমরা তিনটি টিকেট কেটে ভিতরে যাই। এরপর ভিতরে গিয়ে সেখানে ঘোরাঘুরি করি এবং কিছু ফটোগ্রাফি করি চমৎকার একটি জায়গা বেশিরভাগ সময় বই এবং মোবাইলে ভিডিও দেখেছি এবং বিভিন্ন ইনফরমেশন সব বিভিন্ন জায়গায় দেখেছি। কিন্তু আজকে বাস্তবে আমি এই জায়গায় অবস্থান করতেছি এবং এখানে এসে সব ঘুরে ভালো ভাবে দেখতেছি।

তবে ছোটবেলায় বইয়ের মধ্যে অনেক পড়েছি। আজকে এখানে এসে আমার খুবই ভালো লাগতেছে। যেন মনে হচ্ছে বইয়ের পড়া গুলো সেই বাস্তবে রূপ নিয়েছে।