THE DIARY GAME : 26/11/2020

আমার প্রতিদিনের রুটিন ঠিক একই রকম। ফজরের নামাজ দিয়েই আমার দিন শুরু হয়। নামাজ পড়েই নাস্তা করে আমার যাত্রা শুরু দিনের।

^{সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে শীতের কাপড় পড়ে বিছানায় বসে আছে আমার ছেলে আরাফ, W8FV+4P Bhadai, Bangladesh}

আজে সকাল থেকেই ব্যাস্ত ছিলাম। কেননা, আমি আজকে আমার ছেলে বউকে নিয়ে আমার বউ এর বাড়ি যাচ্ছি। আমার ছেলেও সকাল থেকে প্রচুর খুশি। খুশিতে সে আত্মহারা।

তারপর দুপুরের খাবার খেয়ে আমি রওনা দিলাম। তারপর ৩০ মিনিটের মতো লাগল ওদের বাসায় যেতে। ওখানে গিয়ে নাস্তা করে,আসরের নামাজ পড়লাম। তারপর মাগরীবের নামাজ পড়েই, আমি সবার সাথে গল্প করলাম। নানান বিষয়েই আলাপ হলো। তারপর আমি আবার আদিতমারির উদ্দ্যেশে রওনা হব তো তাই। তারপর খাবারটা খেয়েই বেরিয়ে আসলাম। আমি প্রায় ৩০ মিনিট পর, আদিতমারিতে চলে আসলাম। তারপর এশার নামাজ পড়লাম।

আমার এক বড় ভাই আমাকে ডেকেছিল। কেননা কালকে আমার ভাইদের বাড়ি ভিত্তি দিবে তো। তার এ কথা বলার জন্য ডাকছে।

^{আমার ছেলে সারাদিন এভাবে লাঠি নিয়ে নিয়ে খেলা করে, W8FV+4P Bhadai, Bangladesh}

ওখানে গিয়ে নানান কথা বলার পর, চা খেয়ে আমার বাসায় চলে আসলাম। তারপর আর দেরি না করেই শুয়ে পড়লাম।

দুপরে গাড়িটা মুছলাম। আসলে অনেক ময়লা হয়েছিল তো। গাড়ি মোছা দেখে আমার ছেলে আরাফ অনেক খুশি। কিন্তু ওর গায়ে অনেক ময়লা ছিল তাই ওকে নারতে দেই নাই।এজন্য সে, বাশের একটা লাঠি নিয়ে খেলছিল।

তারপর ওকে গোসল করায় দিয়ে। আমিও সাথে করলাম। আমার ভাগনিকে বললাম ওকে যাতে একটু খাওয়া দেয়। ভাগনি আবার নানান কৌশলে আরাফকে খাওয়া দিল।খাওয়া শেষ হতেই ও বলতে লাগল "আমাকে রেডি করায় দাও আমি নানু বাড়ি যাব। ওকে তৈরি করিয়ে আমরাও তৈরি হলাম।

#Bangladesh

Thank you
@mazedulislammasu