The diary game : 22/08/2020

আসসালামু আলাইকুম

আজকে আমার দিনটা কাটছে খুবই এলোমেলো ভাবে। কেমনে যে দিনটা গেল আল্লাহ তায়ালায় ভালো জানেন।

আজকে সকালে আমি বিছানা থেকে না উঠতেই শুনতে পেলাম মামীর নাকি পায়ের মধ্যে গরম চা পড়ে গেছে। চা অনেক গরম ছিল আর তার জন্য তার পায়ের চামড়া পুরে গেছে।

যে জায়গায় চা পড়ছে ওখানটায় চামড়া গোটা লেগে গেছে। তারপর আর কি তারাতাড়ি বিছানা থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নিলাম। আগে মামীর কাছে গিয়ে দেখলাম কি অবস্থা। সকাল থেকে ভালোই ছিল। তারপর ১২ টার দিকে হাটতে নাকি সমস্যা হচ্ছিলো। ঠিক সেই তখন আমি রুম ঝাড়ু দিয়ে শুধু একটু শুইলাম। আর তখনেই আমার মামাতো ভাই এসে জেদ করল সে নাকি বাহিরে যাবে।

তারপর আর কি আমার আর শুয়ে থাকা হলো না। উঠে চলে গেলাম। তরপর ওকে নিয়েই সারাদিনটা কাটাইলাম। আরাফকে খাওয়াইলাম, ঘুমায় দিলাম।

তারপর আমি গোসল সেরে নিলাম। যোহরের নামায পড়ে খাইতে বসলাম, আর ঠিক তখনই আরাফ ঘুম থেকে উঠে পড়লো। ওকেও খাওয়াইলাম সাথে আমিও খাইলাম।

তারপর ২ জনে মিলে বাহিরে গেলাম। একটা এ্যাপ্স ডাউনলোডের জন্য। আমি আমার কাজ করলাম আর আরাফেরও বাহির থেকে ঘুরে আসা হলো।

তারপর আসরের আযান দিলো নানু আর আমি নামাজ পড়লাম। তারপর মামী উঠে এসে নাস্তা বানাইল। আমরা নাস্তা খািলাম। আমি নাস্তা খেয়ে শুয়ে ছিলাম। আর আরাফ এর কাছে যাইনি। কারণ সারাদিনে অনেক ছুটলাম ওর পিছনে। সে একটু শুয়েও শান্তি নাই। আবার দিল খালু ফোন। তারপর বাহিরে গিয়ে কথা বলে আসলাম।

মাগরীব পর্যন্ত বিশ্রাম নিলাম। তারপর যখন মাগরীবের আযান দিল। তখন মাগরীবের নামাজ পড়লাম।

তার একটু পরেই ছোট মামী আসল। বলতেছে উনার মেয়ের কয়েকটা ছবি তুলে দিতে। তারপর বলল ইডিটিং করে দিতে। দিলাম, বড় মানুষ একটা কথা বলল। না শুনলে কেমন না একটা তাই আর কি।

ছোট মামির মেয়ে

তারপর ওর ছবি উঠাইতে সময় তো গেলই৷

তার পর এশার আযান দিল। আমি বাসায় চলে আসলাম। তর পর রাতের খাবার খাইলাম। রাতের খাবার খেয়ে আমি এশার নামাজ পড়লাম৷ তারপর কিছুক্ষণ টিভি দেখলাম। একটু পর ঘুমাবো।

আজকের দিনটা এমন করেই চলে গেল।

আমি #Bangladesh এ বাস করি। আমি আমার বাবা মা এর সাথে থাকি।