নমস্কার,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি সবাই অনেক অনেক ভাল আছো । আমিও ভালো আছি। আজকের ব্লগে তোমাদের সাথে একটি গল্পের তৃতীয় পর্ব শেয়ার করব । গল্পটির নাম হল " আবিষ্কার "। |
---|
হ্যারিন : কখনও না। এটা আমরা তোমাদের জন্য বানাইনি। বানিয়েছি আমাদের পৃথিবীর জন্য ।
রাখো তোমার পৃথিবী। আমরা তোমাদের দুই দিন সময় দিলাম। এর মধ্যে তোমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তারপর স্ক্রীনে ছবিটা মুছে গেল।
মিশুক : শীট! কি করলাম জিমসটার ১টা কপি যদি পুনামের কাছে দিয়ে আসতাম। ঠিক সেই সময়ই হ্যারিন যোগাযোগের মডিউলটা বের করল। তা দেখে মিশুকের আনন্দ আর দেখে কে।
হ্যারিন : মিশুক আমরা গত বছর যে যানটা তৈরি করে ছিলাম তার গতিবেগ যেন কত?
মিশুক: কেন সেকেন্ডে ৫,০০০ আলোক বর্ষ ।
হ্যারিন : তাহলে বুঝতে পেরেছ?
মিশুক : হ্যাঁ বুঝতে পেরেছি। তোমার যোগাযোগ মডিউল দিয়ে ওদের কাছে খবর পাঠাব আর ওরা আমাদের বাঁচানোর জন্য চলে আসবে।
তারপর মিশুক ও হ্যারিন যোগাযোগ মডিউলের সাহায্যে সব ঘটনা জানিয়ে দিল পুনাম, সৌরভ আর পুলিনকে। আরও বলে দিলো কীভাবে কি করবে।
ঠিক তখনই পুনাম, সৌরভ ও পুলিন তাদের তৈরী
"জিমস" নিয়ে স্ট্রপরেঞ্জের নিজস্ব মেমোরিতে জমা হয়ে যায়। ফলে তারা সব কিছু শুনে ফেলে এবং মিশুক ও হ্যারিনের কক্ষে প্রবেশ করে।
হ্যারিন : না জীবন গেলেও দিব না।
তাহলে মরো..এই বলে লোকগুলো দুজনকে শক্ত করে ধরে তাদের শরীরের "এটমিক ক্যাপসুল" পুশ করে দিল। এটি শরীরে গিয়ে বোমার রূপ নিয়ে ফাটবে। আশে পাশের কোন ক্ষতি হবে না। শুধু যার শরীরে যাবে সে ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাবে।
চলবে...