বছরের প্রথম লিচু খাওয়ার অনুভূতি।।

🎨 🎨 🎨হ্যালো বন্ধুরা🎨 🎨 🎨

কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন । প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন।সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমিও অনেক অনেক ভালো আছি।

প্রতিদিন নতুন নতুন ব্লগ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আমার বেশ ভালোই লাগে।আমি অধিকাংশ সময় বিভিন্ন ফটোগ্রাফি বেশি শেয়ার করি, কারন ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। সামনে ভালো ফটোগ্রাফি করার মত কিছু পেলে তা ক্যামেরাবন্দি করতে একদমই ভুল হয়না। আজ আপনার সামনে কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

আমাদের বারাসাতে বেশ কিছুদিন ধরে প্রচুর পরিমানে লিচু বিক্রি হচ্ছে। প্রথমদিকে তখন দেড়শ টাকা করে বিক্রি হচ্ছিল। এরপর আস্তে আস্তে সেটা কমতে কমতে ৬০ টাকা পর্যন্ত এসেছে এবং বর্তমানে বাজারে লিচু আউট অফ স্টক বলা চলে। আসলে প্রায় সপ্তাহখানেক ধরে একটানা বাজারে লিচু দেখা গেছে। এখন যেটা একেবারে নেই বললেই চলে। তবে প্রথম দিকের লিচুগুলো খুব বেশি একটা ভালো ছিল না। এজন্য তখন কেনা হয়নি কিন্তু পরবর্তী তিন চার দিন পরে বাজারে ভালো মানের লিচু আসতে শুরু করে। এর ভিতর বোম্বাই মাদ্রাজ এই জাতের লিচুগুলো অনেক বেশি আসা শুরু করেছে। সত্যি কথা বলতে আমি নিজেও অপেক্ষায় ছিলাম এই লিচুগুলো কখন আসবে বাজারে।

হঠাৎ করেই সেদিন স্টেশনে যাওয়ার পথে দেখলাম একটা দোকানে এই লিচুগুলো উঠেছে। আসলে লিচুগুলো দেখতে এতটাই সুন্দর ছিল, হয়তো আপনারা ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে কিছুটা হলেও বুঝতে পারছেন। তাই ঝটপট ৫ কেজি লিচু কিনে দিলাম। আমাদের এখানে লিচু দেড়শ টাকা করে কেজি বিক্রি হচ্ছিল তখন। তবে অন্যান্য জায়গায় দেখলাম ১০০ টাকা এবং কোথাও ১২০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। তবে সেগুলোর কোয়ালিটি খুব বেশি একটা ভালো ছিল না। যাইহোক লিচুগুলো খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল এবং বিচি খুব ছোট ছিল। মোটামুটি তিন চার দিন ধরে খেয়েছিলাম এই লিচুগুলো।

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

যাইহোক আজকের পর্ব এই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে আজকের পর্বটি। আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না। কারণ আপনাদের একটি কমেন্ট আমাকে নতুন এবং ভালো কিছু করার উৎসাহ যোগায়। ভালো থাকবেন সবাই।

বছরের প্রথম লিচু খাওয়ার অনুভূতি।।

🎨 🎨 🎨হ্যালো বন্ধুরা🎨 🎨 🎨

🕉️ধন্যবাদ সবাইকে🕉️