পদ্মা সেতুর নিয়ে অনেক কথা হয়েছে , নিদুকেরা তো সব সময় কুচ্ছা রটিয়ে যাচ্ছে বিশেষ করে যারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পছন্দ্য করে না !
যারা এখনও ভাবেন এই দেশ আবার পাকিস্তান হবে, কিংবা ৭৫ এর সেই দেশ উদ্র্হিরা যারা সে দিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ তার পরিবারের সদস্যদের নিম্মম ভাবে হত্যা করেছিলো তারা চাই না ! বাংলাদেশ এগিয়ে যাক বাংলাদেশ এগিয়ে গেলে তাদের কষ্ট হয় তাই তারা কুচ্ছা রটাই । তবে এখন সাধারণ মানুষ সচেতন হয়েছে তাই আর কুচ্ছা রটনা কারীদের কথা কেউ বিশ্বাস করে না ।
পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে অবহেলিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ গুলার ভাগ্যর উন্নান হয়েছে অত্র অনঞ্চলের ব্যবসা বানিজ্য উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে । সেতুটি ঢাকা থেকে কুয়াকাটার মধ্যে যোগাযোগ উন্নত করেছে, তাই অনেক পর্যটক কুয়াকাটা, সুন্দরবন এবং এর আশেপাশের এলাকা পরিদর্শন করছে। পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে এখন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে গাড়ি চলাচলের জন্য প্রায় দুই/চার ঘণ্টা সময় কম লাগবে এখন ।
৬.১০ কিলোমিটার মেগাপ্রকল্পটি শুধুমাত্র বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন !পদ্মা সেতু তেমনি এখন বাংলাদেশের উন্নয়নের ইতিহাসের একটি বড় যুগান্তকারী পদখেপ হিসাবে বিবেচিত হয়েছে। আর এই কাজটা এক মাত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাই করে দেখিয়েছেন। তার সাহস এবং যোগ্যতা মেধা দিয়ে করেছেন এটা শেখের ভেটী শেখ হাসিনা যা বলেন তা করেন, পদ্মা সেতু তার প্রমাণ ।
সেতুতে মোট ২৯৪ টি পাইল রয়েছে, যার মধ্যে ৪২ টি পিলারের ২৬২ টি পাইল নদীতে এবং ৩২ টি পাইল দুটি পাশের ভায়াডাক্টে রয়েছে। এবং পদ্মা সেতুতে মোট ৪১৫ টি ল্যাম্পপোস্টে আলোকিত করছে সেতুর সুন্দাজ্য ছড়াছে, সেতু ব্যবহার কারীরা মুগ্ব্য পদ্মা সেতুর সুন্দাজ্জ্য দেখে । দুই পাশে মনোমুগ্যকর পরিবেশ দেখে মনে হয় এটা বাংলাদেশ নয়, ইউরুপ আমেরিকার
কোন দেশ ।
আজ এখানে শেষ করছি আপনাদের সহযুগিতা পেলে পদ্মা সেতু নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে লিখব বলে আশা করছি।
এই জন্য বন্দুরা আপনারা বেশী করে লাইক, কমন্ডান এবং শেয়ার করবেন ।
ধন্যবাদ সকলকে যারা আমার পোস্ট লাইক/ কমান্ড/ শেয়ার করেছেন ।
কাজী মুন্নী