Betterlife // The Diarygame 18-02-2025 // A very nice day

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশাকরি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি।প্রিয় বন্ধুরা আমি @alomgir121 আজ আপনাদের মাঝে নতুন আরেকটি ব্লগ নিয়ে হাজির হোয়েছি। আশা করি সবার কাছে ভালো লাগবে।এবং শেষ পর্যন্ত সবাই সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ। প্রিয়ো বন্ধুরা আজ আমি সকালে ঘুম থেকে উঠি সকাল ৭.৩০ মিনিটে।তারপরে ঘড় থেকে বাহিরে গিয়ে আমার পোশা হাস,মুরগি,কবুতর গুলোকে ছাড়ি।তারপরে ওদের কে খাবার ও পানি দেই।তারপরে আমি দাত ব্রাশ করি এবং গোসল কোরে নেই।এর পরে সকালের নাস্তা কোরে দোকানের উদ্দেশ্য রওনা হোই।তারপরে দোকানে পৌছে আব্বুর কাছ থেকে বেচাকেনার হিসেব বুঝে নেই। তারপর আমার মটর সাইকেল টাকে সার্ভিসিং করার জন্য একটা গ্যারেজে দিয়ে আশি।

মিস্ত্রী চেক কোরে বললো যে ইঞ্জিন অয়েল পাল্টাতে হবে ও আরো কিছু কাজ করতে হবে।তখোন আমি বললাম যা কছু করানো লাগে করতে।এরপরে আমি বাইক রেখে মিস্ত্রির মোবাইল নাম্বার নিয়ে চোলে আশি।এবং তাকে বলি সার্ভিসিং করানো হোয়ে গেলে আমাকে ফোন দিতে। তারপরে আমি দোকানে এসে আব্বুকে বাড়িতে পঠিয়ে দেই, আর আমি বেচাকেনা শুরু করি।এরপরে গতো কালকে কিছু মালের অর্ডার কোরেছিলাম সেগুলো ডেলিভারি নিয়ে আসে।

আমি মালগুলো বুঝে নিয়ে বিল পরিশোধ কোরে দেই।এরপরে বেচাকেনা কোরতে,কোরতে দুপুর হোয়ে যায়।তখোন আমি দুপুরের খাবার খেয়ে নেই।এরপরে আরো বেশ কিছু কাষ্টোমারের কাছে মাল বেচাকেনা করি।তারপরে আমি ঢাকাতে কিছু মাল কিনেছিলাম সে মালের টাকা পাঠাতে ব্যাংকে যাই।

এবং টাকা পাঠিয়ে দোকানে ফিরে আশি।তারপরে বিকেল পেড়িয়ে সন্ধা হোয়ে যায়।তারপরে আমরা ঝাল মুড়ি দিয়ে নাস্তা করি।এর পরে দোকানের হিসেব কোরে দোকান বন্ধো কোরে দেই।তারপরে বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা করি,তারপরে বাড়িতে পৌছে আমার বাইক ঘরে তুলতে গিয়ে দেখি, আমার ভাবি অচেতন হোয়ে ঘড়ে পোরে আছে।আর তার পাশে বমি কোরে রেখেছে।

সেই বমি টি ছিলো হারপিকের,তো আমাদের আর বুঝতে বাকি রওলো না যে সে কেনো অচেতন হোয়ে পোরে আছে।চারিদিকে কান্নাকাটির রোল পরে গেলো সাথে সাথে।তারপরে আমি আর ভাইয়া দেরি না কোরে তাকে বাইকে কোরে নিয়ে দ্রুতো হাসপাতালে নিয়ে আশি।

এরপরে জরুরী বিভাগে গিয়ে ডাক্তার দেখাই, তখোন ডাক্তার ওয়াস রুমে নিতে বলে,তখোন আমরা রুগিকে সেখানে নিয়ে যাই।

এরপরে ডাক্তার প্রথমিক চিকিৎসা দিয়ে যশোর সদর হাসপাতালে রেফার্ড কোরে দেয়।তারপরে আমরা এম্বুলেন্সে কোরে দ্রুতো যশোর নিয়ে যাই। আসলে আমার মতে এই ধরনের কাজ করার আগে অত্যন্ত ১০০ বার ভাবা উচিৎ যে কাজ টা কি ঠিক হবে কিনা।কারন যত চাই হোক নিজের জীবনের মূল্য বুঝতে হবে।তাই সবার কাছে একটাই অনুরোধ রোইলো, কেউ কখোনো এমন জঘন্য কাজ করবেন না।প্রিয় বন্ধুরা আজকের ব্লগটি এ পর্যন্তই। আশা করি সবার কাছে অনেক ভালো লেগেছে, দেখা হবে আবার নতুন কোন ব্লগে, সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।