সালামুআলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই । আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @alomgir121 আজ আপনাদের মাঝে নতুন আরো একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি,আশা করি সবার কাছে ভালো লাগবে। এবং শেষ পর্যন্ত সবাই সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।বন্ধুরা আজকে সকাল ভোরবেলা আমরা কুয়াকাটা নামি।এরপরে সাথে সাথে আমরা চলে যাই সমুদ্র সৈকতে, সেখানে গিয়ে আমরা একটু হাটাহাটি করার পরে, সূর্য উদয় দেখার জন্য সেখান থেকে কাউয়ার চর নামক যায়গায় যাওয়ার জন্যে মোটরসাইকেল ভাড়া করি জন প্রতি ৩০০ টাকা কোরে।তারপরে আমরা রওনা হোয়ে জাই,আজ অনেক কুয়াসা পরছিলো তাই আশেপাশের পরিবেশ টা ভালো ভাবে দেখা যাচ্ছিলো না।তবে সাগরের তীর ধরে যাওয়ার অনুভূতি টা খুুবি দারুন লাগছিলো।
এরপরে বেশ কিছু টা পথ পাড়ি দিয়ে আমরা একটা ঘাটে গিয়ে থামি,কারন কাউয়ার টেক যেতে হোলে এইখান দিয়ে ট্রলার পারহতে হবে,প্রথমে ট্রলারে মটর সাইকেল উঠে তারপরে আমরা উঠি।এরপরে আমরা আবার বাইকে উঠে রওনা দেই।বেশ কিছুটা পথ পাড়ি দেওার পরে আমরা আমাদের গন্তব্যে পৌছাই।
সেখানে যাওার পরে জখোন সমুদ্রের দিকে তাকাই তখোন এতোটা ভালো লাগে, যা ভাসায় বুঝানো দায়।সেখানে আরো অনেক পর্যটক ছিলো।সব মিলিয়ে এক দারুন অনুুভূতি হোচ্ছিল।
এরপরে আমরা সূর্য উদয় দেখার যে উদ্দেশ্যে গিয়েছিলাম,সেটা অবশ্য সফল হয়নি। কারণ সেদিন খুব কুয়াশা ছিল ওয়েদার ও খারাপ ছিল তাই দেখতে পারিনি। তবে আমরা সেখানে অনেক আনন্দ এবং মজা করেছিলাম। সামুদ্রিক লাল কাঁকড়া ও বিভিন্ন ধরনের শামুক সবকিছ এখানে দেখতে পেয়েছিলাম। এবং খুব ইনজয় করছিলাম ও বেশ কিছু ছবি তুলেছিলাম।
তারপরে আমরা বেশ কিছুখোন সময় এখানে কাটিয়ে, আবার রওনা হোয়ে পরে কুয়াকাটা বিচের উদ্দেশ্য। এরপরে আমরা ফিরে এসে, সবাই গিয়ে সকালে নাস্তা করে নিলাম। তারপরে সবাই ড্রেস চেঞ্জ করে গোসল করার উদ্দেশ্যে বের হয়ে পড়ি।আমরা একটা ফুটবল নিয়ে আসছিলাম যে ওখানে খেলাধুলো করবো তাই। আমরা ফোনগুলো সবাই গাড়িতে রেখে গেছি, কারণ গোসল করলে ফোন রাখার জায়গা নেই সেজন্য। তারপর আমরা বিচে গিয়ে বেশ কিছুক্ষন ফুটবল খেললাম। এরপরে আমরা সবাই একসাথে গোসল করতে নেমে গেলাম। সাগরের পানি সাথে এতো ঢেউ অনেক ইনজয় করছিলাম।এজন্য আর উঠে আসতে চাচ্ছিলাম না। প্রায় দুই তিন ঘণ্টার মতো আমরা সেখানে গোসল করেছি। তারপরে আমরা সেখান থেকে উঠে এসে ফ্রেশ পানি দিয়ে গোসল করে, জামা কাপড় চেঞ্জ করে দুপুরে খাওয়ার জন্য হোটেলে চলে যাই। হোটেলে গিয়ে দেখলাম বেশ কিছু ধরনের সামুদ্রিক মাছের আইটেম আছে। এবং ভুনা খিচুড়ি ও মুরগির রোস্ট ছিল।তো আমরা সেখান থেকে সাদা ভাত শুঁটকির ভর্তা এবং সামুদ্রিক মাছ দিয়ে ও চিকেন রোস্ট দিয়ে খাওয়া-দাওয়া করি।
আমার কাছে সবচাইতে সামুদ্রিক মাছ আর শুটকি ভর্তাটা সুস্বাদু লেগেছিল তাই অনেকগুলো ভাত খেয়েছিলাম।তারপরে আমরা খাওয়া-দাওয়া শেষ করে।এখান থেকে বের হয়ে আমরা সি বিচে যাই।সেখানে সিট ভারা নিয়ে আমরা বিশ্রাম করি। এক ঘন্টা ২৫ টাকা করে সিট ভাড়া।যাইহোক আমরা সমুদ্রের পাড়ে সিটে শুয়ে শুয়ে সমুদ্রের উদ্দেশ্য গুলো উপভোগ করছিলাম এবং স্বতেজ নিঃশ্বাস নিচ্ছিলাম। আমার কাছে এতটা ভালো লাগছিল যে আমি একটা সময় ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
২ ঘণ্টার মতো আমরা সেখানে বিশ্রাম নিলাম। এরপরে আমরা আমরা ঝাউবনে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। এখানে গিয়ে আমরা ঝাউবন এবং সূর্য অস্ত্র একসাথে উপভোগ করবো তাই।এরপর আমরা দুইটা গাড়ির রিজার্ড নিয়ে ঝাউবনে চলে আসি।
এখানে অনেকটা সময় ঘোরাঘুরি করার পরে, আমরা সমুদ্রের তীরে চলে যাই। এবং সূর্যাস্ত দেখার অপেক্ষা করি। যখোন সূর্য আস্তে আস্তে নিচে নামছিলো,তখোন অনেক সুন্দর লাগছিল।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে যে, আমরা সূর্যাস্ত পুরোপুরি দেখতে পারেনাই।কারন আবহাওয়া খারাপ ছিল তাই।এরপরে আমরা আবার রওনা হয়ে পড়ি শুটকির আরতে।এখানে এসে আমরা বেশ বড় বড় এবং ছোট ছোট সব ধরনের শুটকি মাছ দেখতে পেলাম।
আমার কাছে বড় বড় শক্তি দেখে খুবই ভালো লাগছিল এবং খুবই উৎসাহিত হয়েছিলাম,যে আমি একটা বড় শুটকি কিনবো।এই ভাবা সেই কাজ, আমি প্রায় আমার সমান একটা শুটকি মাছ কিনে ফেললাম।তারপরে সেখান থেকে আমরা বিচে চলে আসি এবং কিছু বাদাম চকলেট আচার এ সমস্ত কেনাকাটা করি।এরপরে আমরা গিয়ে সি ফুড ফ্রাই খাই।তারপরে রাতের খাবার হোটেলে গিয়ে খেয়ে আমরা গাড়িতে উঠে পড়ি। আমাদের বাড়িতে চলে আসার জন্য। প্রিয় বন্ধুরা আজকের ব্লগ টি এ পর্যন্তই ছিলো। আশা করি সবার কাছে ভালো লেগেছে। দেখা হবে আবারো নতুন কোনো ব্লগে, সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আল্লাহ
সালামুআলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই । আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @alomgir121 আজ আপনাদের মাঝে নতুন আরো একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি,আশা করি সবার কাছে ভালো লাগবে। এবং শেষ পর্যন্ত সবাই সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।বন্ধুরা আজকে সকাল ভোরবেলা আমরা কুয়াকাটা নামি।এরপরে সাথে সাথে আমরা চলে যাই সমুদ্র সৈকতে, সেখানে গিয়ে আমরা একটু হাটাহাটি করার পরে, সূর্য উদয় দেখার জন্য সেখান থেকে কাউয়ার চর নামক যায়গায় যাওয়ার জন্যে মোটরসাইকেল ভাড়া করি জন প্রতি ৩০০ টাকা কোরে।তারপরে আমরা রওনা হোয়ে জাই,আজ অনেক কুয়াসা পরছিলো তাই আশেপাশের পরিবেশ টা ভালো ভাবে দেখা যাচ্ছিলো না।তবে সাগরের তীর ধরে যাওয়ার অনুভূতি টা খুুবি দারুন লাগছিলো।
এরপরে বেশ কিছু টা পথ পাড়ি দিয়ে আমরা একটা ঘাটে গিয়ে থামি,কারন কাউয়ার টেক যেতে হোলে এইখান দিয়ে ট্রলার পারহতে হবে,প্রথমে ট্রলারে মটর সাইকেল উঠে তারপরে আমরা উঠি।এরপরে আমরা আবার বাইকে উঠে রওনা দেই।বেশ কিছুটা পথ পাড়ি দেওার পরে আমরা আমাদের গন্তব্যে পৌছাই।
সেখানে যাওার পরে জখোন সমুদ্রের দিকে তাকাই তখোন এতোটা ভালো লাগে, যা ভাসায় বুঝানো দায়।সেখানে আরো অনেক পর্যটক ছিলো।সব মিলিয়ে এক দারুন অনুুভূতি হোচ্ছিল।
এরপরে আমরা সূর্য উদয় দেখার যে উদ্দেশ্যে গিয়েছিলাম,সেটা অবশ্য সফল হয়নি। কারণ সেদিন খুব কুয়াশা ছিল ওয়েদার ও খারাপ ছিল তাই দেখতে পারিনি। তবে আমরা সেখানে অনেক আনন্দ এবং মজা করেছিলাম। সামুদ্রিক লাল কাঁকড়া ও বিভিন্ন ধরনের শামুক সবকিছ এখানে দেখতে পেয়েছিলাম। এবং খুব ইনজয় করছিলাম ও বেশ কিছু ছবি তুলেছিলাম।
তারপরে আমরা বেশ কিছুখোন সময় এখানে কাটিয়ে, আবার রওনা হোয়ে পরে কুয়াকাটা বিচের উদ্দেশ্য। এরপরে আমরা ফিরে এসে, সবাই গিয়ে সকালে নাস্তা করে নিলাম। তারপরে সবাই ড্রেস চেঞ্জ করে গোসল করার উদ্দেশ্যে বের হয়ে পড়ি।আমরা একটা ফুটবল নিয়ে আসছিলাম যে ওখানে খেলাধুলো করবো তাই। আমরা ফোনগুলো সবাই গাড়িতে রেখে গেছি, কারণ গোসল করলে ফোন রাখার জায়গা নেই সেজন্য। তারপর আমরা বিচে গিয়ে বেশ কিছুক্ষন ফুটবল খেললাম। এরপরে আমরা সবাই একসাথে গোসল করতে নেমে গেলাম। সাগরের পানি সাথে এতো ঢেউ অনেক ইনজয় করছিলাম।এজন্য আর উঠে আসতে চাচ্ছিলাম না। প্রায় দুই তিন ঘণ্টার মতো আমরা সেখানে গোসল করেছি। তারপরে আমরা সেখান থেকে উঠে এসে ফ্রেশ পানি দিয়ে গোসল করে, জামা কাপড় চেঞ্জ করে দুপুরে খাওয়ার জন্য হোটেলে চলে যাই। হোটেলে গিয়ে দেখলাম বেশ কিছু ধরনের সামুদ্রিক মাছের আইটেম আছে। এবং ভুনা খিচুড়ি ও মুরগির রোস্ট ছিল।তো আমরা সেখান থেকে সাদা ভাত শুঁটকির ভর্তা এবং সামুদ্রিক মাছ দিয়ে ও চিকেন রোস্ট দিয়ে খাওয়া-দাওয়া করি।
আমার কাছে সবচাইতে সামুদ্রিক মাছ আর শুটকি ভর্তাটা সুস্বাদু লেগেছিল তাই অনেকগুলো ভাত খেয়েছিলাম।তারপরে আমরা খাওয়া-দাওয়া শেষ করে।এখান থেকে বের হয়ে আমরা সি বিচে যাই।সেখানে সিট ভারা নিয়ে আমরা বিশ্রাম করি। এক ঘন্টা ২৫ টাকা করে সিট ভাড়া।যাইহোক আমরা সমুদ্রের পাড়ে সিটে শুয়ে শুয়ে সমুদ্রের উদ্দেশ্য গুলো উপভোগ করছিলাম এবং স্বতেজ নিঃশ্বাস নিচ্ছিলাম। আমার কাছে এতটা ভালো লাগছিল যে আমি একটা সময় ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
২ ঘণ্টার মতো আমরা সেখানে বিশ্রাম নিলাম। এরপরে আমরা আমরা ঝাউবনে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। এখানে গিয়ে আমরা ঝাউবন এবং সূর্য অস্ত্র একসাথে উপভোগ করবো তাই।এরপর আমরা দুইটা গাড়ির রিজার্ড নিয়ে ঝাউবনে চলে আসি।
এখানে অনেকটা সময় ঘোরাঘুরি করার পরে, আমরা সমুদ্রের তীরে চলে যাই। এবং সূর্যাস্ত দেখার অপেক্ষা করি। যখোন সূর্য আস্তে আস্তে নিচে নামছিলো,তখোন অনেক সুন্দর লাগছিল।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে যে, আমরা সূর্যাস্ত পুরোপুরি দেখতে পারেনাই।কারন আবহাওয়া খারাপ ছিল তাই।এরপরে আমরা আবার রওনা হয়ে পড়ি শুটকির আরতে।এখানে এসে আমরা বেশ বড় বড় এবং ছোট ছোট সব ধরনের শুটকি মাছ দেখতে পেলাম।
আমার কাছে বড় বড় শক্তি দেখে খুবই ভালো লাগছিল এবং খুবই উৎসাহিত হয়েছিলাম,যে আমি একটা বড় শুটকি কিনবো।এই ভাবা সেই কাজ, আমি প্রায় আমার সমান একটা শুটকি মাছ কিনে ফেললাম।তারপরে সেখান থেকে আমরা বিচে চলে আসি এবং কিছু বাদাম চকলেট আচার এ সমস্ত কেনাকাটা করি।এরপরে আমরা গিয়ে সি ফুড ফ্রাই খাই।তারপরে রাতের খাবার হোটেলে গিয়ে খেয়ে আমরা গাড়িতে উঠে পড়ি। আমাদের বাড়িতে চলে আসার জন্য। প্রিয় বন্ধুরা আজকের ব্লগ টি এ পর্যন্তই ছিলো। আশা করি সবার কাছে ভালো লেগেছে। দেখা হবে আবারো নতুন কোনো ব্লগে, সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আল্লাহ
সালামুআলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই । আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @alomgir121 আজ আপনাদের মাঝে নতুন আরো একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি,আশা করি সবার কাছে ভালো লাগবে। এবং শেষ পর্যন্ত সবাই সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।বন্ধুরা আজকে সকাল ভোরবেলা আমরা কুয়াকাটা নামি।এরপরে সাথে সাথে আমরা চলে যাই সমুদ্র সৈকতে, সেখানে গিয়ে আমরা একটু হাটাহাটি করার পরে, সূর্য উদয় দেখার জন্য সেখান থেকে কাউয়ার চর নামক যায়গায় যাওয়ার জন্যে মোটরসাইকেল ভাড়া করি জন প্রতি ৩০০ টাকা কোরে।তারপরে আমরা রওনা হোয়ে জাই,আজ অনেক কুয়াসা পরছিলো তাই আশেপাশের পরিবেশ টা ভালো ভাবে দেখা যাচ্ছিলো না।তবে সাগরের তীর ধরে যাওয়ার অনুভূতি টা খুুবি দারুন লাগছিলো।
এরপরে বেশ কিছু টা পথ পাড়ি দিয়ে আমরা একটা ঘাটে গিয়ে থামি,কারন কাউয়ার টেক যেতে হোলে এইখান দিয়ে ট্রলার পারহতে হবে,প্রথমে ট্রলারে মটর সাইকেল উঠে তারপরে আমরা উঠি।এরপরে আমরা আবার বাইকে উঠে রওনা দেই।বেশ কিছুটা পথ পাড়ি দেওার পরে আমরা আমাদের গন্তব্যে পৌছাই।
সেখানে যাওার পরে জখোন সমুদ্রের দিকে তাকাই তখোন এতোটা ভালো লাগে, যা ভাসায় বুঝানো দায়।সেখানে আরো অনেক পর্যটক ছিলো।সব মিলিয়ে এক দারুন অনুুভূতি হোচ্ছিল।
এরপরে আমরা সূর্য উদয় দেখার যে উদ্দেশ্যে গিয়েছিলাম,সেটা অবশ্য সফল হয়নি। কারণ সেদিন খুব কুয়াশা ছিল ওয়েদার ও খারাপ ছিল তাই দেখতে পারিনি। তবে আমরা সেখানে অনেক আনন্দ এবং মজা করেছিলাম। সামুদ্রিক লাল কাঁকড়া ও বিভিন্ন ধরনের শামুক সবকিছ এখানে দেখতে পেয়েছিলাম। এবং খুব ইনজয় করছিলাম ও বেশ কিছু ছবি তুলেছিলাম।
তারপরে আমরা বেশ কিছুখোন সময় এখানে কাটিয়ে, আবার রওনা হোয়ে পরে কুয়াকাটা বিচের উদ্দেশ্য। এরপরে আমরা ফিরে এসে, সবাই গিয়ে সকালে নাস্তা করে নিলাম। তারপরে সবাই ড্রেস চেঞ্জ করে গোসল করার উদ্দেশ্যে বের হয়ে পড়ি।আমরা একটা ফুটবল নিয়ে আসছিলাম যে ওখানে খেলাধুলো করবো তাই। আমরা ফোনগুলো সবাই গাড়িতে রেখে গেছি, কারণ গোসল করলে ফোন রাখার জায়গা নেই সেজন্য। তারপর আমরা বিচে গিয়ে বেশ কিছুক্ষন ফুটবল খেললাম। এরপরে আমরা সবাই একসাথে গোসল করতে নেমে গেলাম। সাগরের পানি সাথে এতো ঢেউ অনেক ইনজয় করছিলাম।এজন্য আর উঠে আসতে চাচ্ছিলাম না। প্রায় দুই তিন ঘণ্টার মতো আমরা সেখানে গোসল করেছি। তারপরে আমরা সেখান থেকে উঠে এসে ফ্রেশ পানি দিয়ে গোসল করে, জামা কাপড় চেঞ্জ করে দুপুরে খাওয়ার জন্য হোটেলে চলে যাই। হোটেলে গিয়ে দেখলাম বেশ কিছু ধরনের সামুদ্রিক মাছের আইটেম আছে। এবং ভুনা খিচুড়ি ও মুরগির রোস্ট ছিল।তো আমরা সেখান থেকে সাদা ভাত শুঁটকির ভর্তা এবং সামুদ্রিক মাছ দিয়ে ও চিকেন রোস্ট দিয়ে খাওয়া-দাওয়া করি।
আমার কাছে সবচাইতে সামুদ্রিক মাছ আর শুটকি ভর্তাটা সুস্বাদু লেগেছিল তাই অনেকগুলো ভাত খেয়েছিলাম।তারপরে আমরা খাওয়া-দাওয়া শেষ করে।এখান থেকে বের হয়ে আমরা সি বিচে যাই।সেখানে সিট ভারা নিয়ে আমরা বিশ্রাম করি। এক ঘন্টা ২৫ টাকা করে সিট ভাড়া।যাইহোক আমরা সমুদ্রের পাড়ে সিটে শুয়ে শুয়ে সমুদ্রের উদ্দেশ্য গুলো উপভোগ করছিলাম এবং স্বতেজ নিঃশ্বাস নিচ্ছিলাম। আমার কাছে এতটা ভালো লাগছিল যে আমি একটা সময় ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
২ ঘণ্টার মতো আমরা সেখানে বিশ্রাম নিলাম। এরপরে আমরা আমরা ঝাউবনে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। এখানে গিয়ে আমরা ঝাউবন এবং সূর্য অস্ত্র একসাথে উপভোগ করবো তাই।এরপর আমরা দুইটা গাড়ির রিজার্ড নিয়ে ঝাউবনে চলে আসি।
এখানে অনেকটা সময় ঘোরাঘুরি করার পরে, আমরা সমুদ্রের তীরে চলে যাই। এবং সূর্যাস্ত দেখার অপেক্ষা করি। যখোন সূর্য আস্তে আস্তে নিচে নামছিলো,তখোন অনেক সুন্দর লাগছিল।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে যে, আমরা সূর্যাস্ত পুরোপুরি দেখতে পারেনাই।কারন আবহাওয়া খারাপ ছিল তাই।এরপরে আমরা আবার রওনা হয়ে পড়ি শুটকির আরতে।এখানে এসে আমরা বেশ বড় বড় এবং ছোট ছোট সব ধরনের শুটকি মাছ দেখতে পেলাম।
আমার কাছে বড় বড় শক্তি দেখে খুবই ভালো লাগছিল এবং খুবই উৎসাহিত হয়েছিলাম,যে আমি একটা বড় শুটকি কিনবো।এই ভাবা সেই কাজ, আমি প্রায় আমার সমান একটা শুটকি মাছ কিনে ফেললাম।তারপরে সেখান থেকে আমরা বিচে চলে আসি এবং কিছু বাদাম চকলেট আচার এ সমস্ত কেনাকাটা করি।এরপরে আমরা গিয়ে সি ফুড ফ্রাই খাই।তারপরে রাতের খাবার হোটেলে গিয়ে খেয়ে আমরা গাড়িতে উঠে পড়ি। আমাদের বাড়িতে চলে আসার জন্য। প্রিয় বন্ধুরা আজকের ব্লগ টি এ পর্যন্তই ছিলো। আশা করি সবার কাছে ভালো লেগেছে। দেখা হবে আবারো নতুন কোনো ব্লগে, সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ
Kuakata is called the daughter of the sea. I visited Kuakata once in 2021.Looking at your post brought back those old memories. A very beautiful place to visit. You must have enjoyed it very much.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
thank you so much.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
thank you so much.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
I really enjoyed your post. I pray that your journey will be better. I hope you will be with everyone. Blessings and love to you.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
thank you so much.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
@solperez
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
thank you so much sir.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
I really enjoyed reading your blog.All the familiar faces came together and shared a lot of joy.Best wishes to you.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
you so much
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Hello, Thank you for supporting us.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
welcome
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit