প্রিয় স্টিমিট বন্ধুরা ,,
আমার পিঠার দাওয়াত রইলো ,,,,এডমিন এবং মডারেটরদের ,,,,
অনেক দিন থেকে পিঠা খেতে ইচ্ছে করছিলো, খুব কিন্তু সময়ের সাথে মিলাইতে পারছিলাম না। পিঠা তৈরি করতে পারি কিন্তু সময়ের অভাব ছিলো । সময় কোনভাবে মিল করতে পারছিলাম না । যাই হোক আজ অনেকদিন পর সময় হল আর মনে ইচ্ছে হচ্ছিলো । যে পিঠা তৈরি করি ,সব কিছু আটা, চিনি ,এগুলো বাজার করে নিয়ে আসলাম।
আর আগের কিছু জিনিস ছিল পিঠা তৈরি করার । সবকিছু গুছিয়ে নিয়ে আমার পিঠা তৈরির কাজ আরম্ভ করি অবশেষে পিঠা তৈরি করতে সক্ষম হলাম।
আজকে মনের দিক থেকে অনেক খুশি হলাম। যে পিঠা তৈরি করতে পেরেছি , আমি আরো কিছু ,,রেসিপি,, তৈরি করতে পারি কিন্তু সময়ের অভাব। আর এই রেসিপিগুলো শিখছি আমার মায়ের কাছ থেকে আমার মা যখন পিঠা তৈরি করত আমি তখন তার সাথে সাহায্য করতাম। তখন আমার মা কিভাবে পিঠা তৈরি করতে হয়, তা আমাকে শিখিয়ে দিত কিন্তু মাঝে মাঝে ভয় লাগতো গরম তেল, কে মা আমাকে গরম তেল থেকে একটু উঁচু করে তেলে পিঠা ছেড়ে দিতে বলতো । আমি যখন এভাবে তেলে পিঠা ছেড়ে দিতাম আমার হাতে গরম লাগত না। এভাবে পিঠা তৈরি করতে মা আমাকে সাহায্য করতো।
অনেক দিন থেকে নিজে কিছু রান্না করতে পারিনি কিন্তু মনে অনেক শখ হয়েছিলো ।যে নিজে কিছু একটা রান্না করি, অফিস থেকে বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে । বাজার করতে গেলাম বাজারে গিয়ে মুরগি আলু ,আর মসলা ,কিনলাম । সেগুলো কিনে নিয়ে বাসায় আসি তারপর রান্নার আয়োজন করা শুরু করি। অনেকদিন থেকে রান্না করি নাই মনে হচ্ছিলো, যে কিছু ভুলে গেছি তারপর রান্না করতে শুরু করলাম । গুড়া মসলা , আদা ,পেঁয়াজ ,মরিচ ইত্যাদি সবকিছু একসঙ্গে মিশিয়ে মুরগির মাংস নিলাম । মুরগির মাংস গুলো ভালোভাবে মশলার সাথে মিশিয়ে নিলাম তারপর বেশি করে তেল দিলাম ।
কইরা ছোলার উপর দিয়ে হালকা তেল দিলাম মুরগির মাংসগুলো কইরা উপর ছেড়ে দিলাম। তারপর একটু লাড়াচড়া করো মাংসগুলো ভালোভাবে নাড়াচাড়া করলাম তার ওপর এক কাপ পানি দিলাম মাংসগুলো ভালোভাবে শিদ্ধো করে নিলাম। কিছুক্ষণ পর কয়েক পিস আলু কেটে দিলাম যেন মাংসগুলো খেতে ভালো লাগে। মাংসগুলো কালার দেখে মনে হল যে মুরগির মাংস হয়ে গেছে। তারপর ছোলার উপর থেকে মাংসগুলো নামিয়ে রাখলাম ।
আজ নতুন কিছু খেতে ইচ্ছে করছিলো, যে রাত্রে মুরগির মাংস রান্না করলাম এবং রাতে মুরগির মাংস খেতে খুব ভালোই লাগছিলো । নিজের হাতের রান্না করা খেতে সুস্বাদু লাগে। মুরগির মাংস খাওয়ার পরে নতুন কিছু একটা খেতে ইচ্ছে করছিলো । তারপর কি খাওয়া যায় ভাবতে লাগলাম মাংস খাওয়ার পর দই খেতে অনেক মজা লাগে তারপর এক হোটেলে গেলাম। সেখানে গিয়ে দই একটি নিলাম । দই নিয়ে হোটেলে চামচ দিয়ে খাওয়া শুরু করলাম দই টা অনেক চমৎকার লাগলো। দইয়ের তুলনায় দইয়ের দামটা কম হলেও অনেক সুস্বাদু লাগলো ।
কিছুদিন আগে বিকেল বেলা বাইরে ঘোরাফেরা করার সময় কিছু ভাজাপোড়া খাওয়ার জন্য ইচ্ছে হচ্ছিলো ।আমাদের বাজারের পাশেই একটি দোকান আছে সেখানে অনেক রকম রেসিপি তৈরি করে ।যেমন বেগুন চপ, আলুর চপ ,পুরি ,এবং মোগলাই, এসব গুলো সেই দোকান তৈরি করে দোকানে যাওয়ার পর বেগুন চপ ,অনেকদিন খাওয়া হয়নি সে দোকানে বেগুন চপ ,খেতে চমৎকার হয়ে থাকে।
আমাদের বাসার পাশে মায়ের দোয়া শাহী হালিম এবং চটপটির দোকান আছে, আপনারা সবাই আমন্ত্রিত। এই দোকানে কেউ যদি খেতে চান তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন।
আজ এখানে শেষ করছি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ, থাকবেন আর নিজের প্রতি সবাই খেয়াল রাখবেন।
Photography | original |
---|---|
Photo | @chanchol |
devices | Vivo |
model | 20y |
location | dhaka, bangladesh |
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you for sharing posts, improve the quality of your posts and stay original.
wow, it's good that you have a food court nearby. whenever you capture an image try to capture the best view of it. The perfect picture depends on Frame, scale, sharpness, and light. hope we will get a good view of your pictures from now on.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাহ দুর্দান্ত একটি অতিবাহিত করেছেন। আপনি যে রান্না করতে পারেন এই বিষয় টি ভালো লাগলো। মায়ের দোয়া শাহী হালিম এবং চটপটি দোকান এর নাম টা বেশ সুন্দর। শুভ কামনা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Through this post of yours, I could see the photography of all the delicious food together. Thank you for presenting this beautiful post to all of us
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit