আসসালামু আলাইকুম
আরো একটি নতুন বিষয় নিয়ে পুনরায় আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি।
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।
কক্সবাজারের চেনা পরিচিত যে কয়েকটি সমুদ্র সৈকতের স্থান রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম লাবনী পয়েন্ট কলাতলী পয়েন্ট এবং সুগন্ধ পয়েন্ট।যখনই কোন পর্যটক কক্সবাজারে ভ্রমণ করার উদ্দেশ্যে আসে তখন এই স্থানগুলোতে সাধারণত বেশিরভাগ ভ্রমণ করে। কিন্তু কক্সবাজারে এই তিনটি স্থান ছাড়াও আরো অনেকগুলো সুন্দর স্থান রয়েছে যেগুলো একসময় অনেক বেশি ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে এই দিকটাতে মানুষের আনাগোনা কম হয় পর্যটকরা সেই দিকে যায় না। একটা সময়ে বাংলা সিনেমা আর বিভিন্ন শুটিং করা হতো কক্সবাজারের অন্যতম জনপ্রিয় স্থান শৈবালে। বাংলাদেশ পর্যটন করার অপারেশনের নিয়ন্ত্রণে যে কয়েকটি মডেল রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম একটি হলো শৈবাল। ১৯৯৬ এর দিকে বাংলাদেশের যতগুলো সিনেমা হয়েছে প্রত্যেকটা সিনেমা শুটিং করা হয়েছে শৈবালের আশেপাশ। কিন্তু বর্তমানে শৈবাল পয়েন্ট দিকে মানুষের আনাগোনা অনেকটা কমে এসেছে। যেহেতু মানুষ বেশিরভাগ পরিচয় হয়েছে কলাতলী সুগন্ধা এমন লাবনী পয়েন্ট সম্পর্কে। লাবনী পয়েন্টের কাছাকাছি যখন পিকনিক স্পট এর গাড়ি পার্কিংয়ের স্থানটা ছিল সেই সময় শৈবাল পয়েন্টে ভ্রমণ করা পর্যটকের সংখ্যা অনেক ছিল কিন্তু যখন থেকে স্থানটি পরিবর্তন হয় তখন ফেবল পয়েন্টে পর্যটক আনাগোনা কমে যায়।
এছাড়াও বর্তমানে বিভিন্ন এনজিও হোটেল শৈবাল বাৎসরিক হিসেবে যারে আমি নেওয়ার কারণে এইখানে পর্যটকের প্রবেশ করার ব্যাপারেও নিষেধ রয়েছে। যার কারনে এই আলা একাই পর্যটকদের আনাগোনা কমে গেছে। কিন্তু কক্সবাজারের সৌন্দর্যমন্ডিত স্থান এবং প্রচুর পরিমাণে ঝাউ গাছের সৌন্দর্য যদি উপভোগ করতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে শৈবাল পয়েন্টেই আসতে হবে। কারণ কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতের ঢেউয়ের সাথে যে সৌন্দর্যটা আমাদেরকে মুগ্ধ করে তা হচ্ছে কক্সবাজারের ঝাউ বাগান। আর কক্সবাজার রে প্রচুর পরিমাণে ঝাউ গাছ নিয়ে যে বাগানটা বিশাল স্থান জুড়ে বিস্তৃত রয়েছে সেটা হচ্ছে শৈবাল পয়েন্টে। গতকালকে লাবনী পয়েন্ট সম্পর্কে এবং এর আশেপাশে সৌন্দর্যমন্ডিত কয়েকটি স্থান সম্পর্কে আপনাদেরকে আমি জানিয়েছিলাম। লাবনী পয়েন্ট পার হয়েই আমরা চাইলে হেঁটেই শৈবাল পয়েন্টে চলে যেতে পারবো। তবে সবল পয়েন্টে ভ্রমণ করতে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন সন্ধ্যার আগেই আমরা শৈবাল পয়েন্টে ঘুরে চলে আসতে পারি।
কারণ লোকজনের আনাগোনা না থাকার কারণে এখানে তেমন কোন আলোর ব্যবস্থা করা হয়নি এবং নিরাপত্তা জনিত সমস্যা ও রয়েছে। তাই আপনারা চাইলে শনিবারের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন তবে আপনাদেরকে অবশ্যই সন্ধ্যার মধ্যেই শৈবাল পয়েন্ট থেকে ফিরে আসতে হবে। কক্সবাজার ভ্রমণ করুন এবং কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থান সম্পর্কে জানুন দেশকে ভালোবাসোন।
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে শেষ পর্যন্ত লেখাটি পড়ার জন্য আরও একটি নতুন লেখা নিয়ে পুনরায় আপনাদের সামনে উপস্থিত হব ইনশাআল্লাহ।
Hi, Greetings, Good to see you Here:)
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit