অভিশাপ ( পর্ব- ০৪)। বাংলায় তারার মেলা। ১০%@btm-school

in hive-185999 •  2 years ago 

maleficent-4703120_1280.png
source

সেখানে তিনজন পিক্সেস আসে তাদের মেয়ে অরোরাকে আশীর্বাদ করার জন্য। নটক্রাস পিক্সেস অরোরাকে সৌন্দর্যের আশীর্বাদ দেয়। প্লিটেল পিক্সেস সারাজীবন সুখী থাকার আশীর্বাদ দেয় এবং থিসেল উইট পিক্সেস আশীর্বাদ দিতেই যাবে তখন ম্যালিফিসেন্ট চলে আসে। সবাই তাকে বাঁধা দেওয়ার পরও সে অরোরার কাছে আসে এবং সে অরোরাকে অভিশাপ দিয়ে দেয়।

সে বলে প্রিন্সেস অনেক সুন্দর হবে। তাকে সবাই ভালবাসবে। কিন্তু তার ১৬ তম জন্মদিনে সূর্যাস্তের আগে একটি লোহার চরকার সূচে তার আঙ্গুল এ আঘাত লাগবে এবং সে মৃত্যুর সমতুল্য নিদ্রায় ঘুমিয়ে যাবে। এই অভিশাপটি শুনে কিং স্টিফেন হাঁটু ঘেড়ে বসে ম্যালিফিসেন্টের কাছে তার অভিশাপ ফিরিয়ে নিতে বলেন। তখন ম্যালিফিসেন্ট বলে এই অভিশাপটি তখনই শেষ হবে যখন অরোরা ট্রু লাভ কিস পাবে।

ম্যালিফিসেন্ট আর স্টিফেন দুজনেই জানতো যে ট্রু লাভ কিস বলে কিছু হয়না। এরপর ম্যালিফিসেন্ট তার রাজত্বে ফিরে যায়। অন্যদিকে স্টিফেনের রাজ্যে যত চরকা ছিলো সব পুরিয়ে ফেলা হয় এবং সব একত্রিত করে ক্যাসেলের ভিতরে রাখা হয়। অরোরার সুরক্ষার জন্য স্টিফেন তাকে পিক্সেসদের কাছে তার ১৬ তম জন্মদিন পর্যন্ত জঙ্গলে লুকিয়ে রাখার জন্য উপদেশ দেন। আর তার সৈন্যদের ম্যালিফিসেন্টেকে মারার জন্য মর্সে পাঠায়। কিন্তু ম্যালিফিসেন্ট মর্সের সামনে বিশাল দেওয়াল সৃষ্টি করে দেয় যেন আর কখনো কোন মানুষ মর্সে প্রবেশ করতে না পারে।

অন্যদিকে পিক্সিস অরোরাকে নিয়ে জঙ্গলে কুঁড়েঘরে বসবাস শুরু করে। পিক্সিস অরোরার খেয়াল রাখার জন্য মানুষের রুপ ধারন করে। তবে তারা জানতো না যে মানুষের বাচ্চাকে কিভাবে লালন পালন করা হয়।
ডিয়েবেল অরোরার খোঁজ পেয়ে ম্যালিফিসেন্টকে অরোরার কাছে নিয়ে যায়। ম্যালিফিসেন্ট অরোরাকে একদম পছন্দ করেনা। সে অরোরাকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করলো। কিন্তু অরোরা ছোট হওয়াতে ম্যালিফিসেন্টের অঙ্গ -ভঙ্গিমায় ভয় পেলো না। অরোরার কান্নার শব্দে ম্যালিফিসেন্ট বিরক্তবোধ করতো।

এক রাতে অরোরা খাবারের জন্য কান্না করলে ডিয়েবেল তার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করলো এবং তাকে ......
(চলবে...)

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

সব পর্বে এই একই ছবি দেখতে দেখতে কিন্তু একঘেয়েমি লেগে গেল!

ম্যালিফিসেন্টকে নিয়ে কাহিনী তো তাই তার ছবি দিতে হবে যখন অরোরার পার্ট আসবে তখন পরিবর্তন হবে

খাইছে! আপনার এই এক কাহিনী তো মনে হচ্ছে মাসের পর মাস চলতে থাকবে! শেষ হবে কবে এটা? মাঝেমধ্যে অন্য বিষয়ের উপরেও ২-১ টা লেখা দিয়েন, তা না হলে পাঠক কিন্তু আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে!!

আমি কাহিনী লিখতেই থাকবো চাঁদের বুড়ির মতো

তাই তো দেখছি... 😁

আজকের পর্ব পরে নিশ্চিত হলাম এটার একটা মুভি ছিল।গল্পের মত মুভিটাও সুন্দর

হুম অনেক সুন্দর

ওয়াও
গল্প পরতে ভালো লাগছে
next part এর অপেক্ষাই আছি আপু