অভিশাপ (পর্ব- ০১)। ''বাংলায় তারার মেলা''।।১০%@btm-school

in hive-185999 •  2 years ago 

maleficent-4703120_1280.png
source

এক দেশে দুইটি রাজত্ব ছিলো। একটি ছিলো রাজাদের এবং অপরটি ছিল মর্স অর্থাৎ ম্যজিক্যাল ক্রিয়েচারদের বা জীবজন্তুদের রাজত্ব। মর্সদের কোন রাজা - রানী ছিলো না। তারা সবাই একে অপরকে সাহায্য করতো। তাদের রাজত্বে একটি ছোট মেয়ে ছিলো। তবে সে আর পাঁচটা সাধারন মেয়ের মতো ছিলোনা। সে একটি পরী ছিলো। এর সাথে সাথে তার মধ্যে কিছু ম্যাজিক্যাল পাওয়ার ছিলো। আর এই মেয়েটির নাম ম্যালিফিসেন্ট। তাদের রাজত্বে অনেক খুশি ছিলো। সারাদিন মেয়েটি ক্রিয়েচারদের সাথে এই দিক সে দিক ঘুরে বেড়াতো । ম্যালিফিসেন্টের মাথায় দুইটি সিং ছিলো এবং পিছনে ঈগলের মতো দুইটি ডানা।

একদিন ম্যালিফিসেন্ট ক্রিয়েচারদের সাথে খেলছিলো । ঠিক তখন একটি বাচ্চা ছেলে তাদের রাজত্বে ঢুকে পড়ল। সে ঐ জায়গা থেকে একটি পাথর চুরি করেছিলো। ম্যালিফিসেন্ট সেটি দেখতে পেয়ে ছেলেটিকে পাথরটি ফেরত দিতে বলল। ছেলেটি পাথরটি ফেরত দিতে গিয়ে পানিতে ফেলে দেয়। তারপর মেয়েটি ছেলেটিকে তার নাম জিজ্ঞেস করে। ছেলেটি মেয়েটিকে বলল তার নাম স্টিফেন। তারপর তারা হাঁটতে হাঁটতে মানুষের রাজত্বের দিকে যেতে থাকে । ম্যালিফিসেন্টের রাজত্বের থেকে বেশ খানিক দূরে মানুষের রাজত্বটি দেখা যায়। স্টিফেন ম্যালিফিসেন্টকে মানুষের রাজত্ব দেখিয়ে বলল সে ঐ রাজত্বের একদিন রাজা হতে চায় এবং রাজত্ব করতে চায়। তারপর স্টিফেন বলল সে ঐ রাজত্বের শস্যাগারে থাকে।
তারপর স্টিফেন বলল এখন তাকে চলে যেতে হবে। চলে যাওয়ার আগে সে ম্যালিফিসেন্ট এর সাথে হাত মেলাতে চায়। ম্যালিফিসেন্ট তার সাথে হাত মেলাতে গেলে স্টিফিনের হাতে থাকা লোহার রিং এর জন্য ম্যালিফিসেন্ট তার হাতে ব্যাথা পায়। ম্যালিফিসেন্ট লোহা সহ্য করতে পারেনা। লোহার স্পর্শে তার শরীরে আগুন লেগে যায় । তাই স্টিফিনের হাতে থাকা লোহার আংটির স্পর্শে ম্যালিফিসেন্ট ব্যাথা পায়। তারপর স্টিফেন মানুষের রাজত্বে ফিরে যায়। ম্যালিফিসেন্ট ও খুশি হয়ে যায় মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে পেরে। তারপর এইভাবে অনেকদিন চলে যায়। স্টিফেন আবারো একদিন..........
( চলবে....)

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

প্রথমে ছবি দেখে ভয় পেয়েছিলাম!
তবে পড়ার পরে গল্পটা ভালো লেগেছে, পাঠকের আগ্রহ ধরে রাখার জন্য ভালোই টেকনিক অবলম্বন করেছেন।
পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

তবে, এক এপিসোডে আরও কিছুটা লেখা হলে ভালো হতো, খুবই অল্প লেখা হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে গুনে গুনে ২৫০ ওয়ার্ড দিয়েই আজকের পর্ব শেষ করেছেন!!

২৫০ থেকে একটু বেশি আছে

হুম, বুঝছি তো! 😁