সামুদ্রিক মাছের স্বাদ এবং চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে। সমুদ্রে হরেক রকমের নাম জানা-অজানা মাছ পাওয়া যায়। বিশেষ করে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন এসব সমুদ্র বিধৌত অঞ্চলে প্রতিনিয়ত প্রচুর সামুদ্রিক মাছ ধরা পড়ে। এসব মাছ শিকার করে বাজারে বিক্রি করাই এসব এলাকার অধিকাংশ মানুষের একমাত্র পেশা। যেকোনদিন ভোরবেলায় চট্রগ্রাম অথবা কক্সবাজারের ফিসারী ঘাটে গেলে দেখতে পাওয়া যায় এসব কর্মজজ্ঞ। শত শত মাছ ধরা ট্রলারে করে গভীর সমুদ্র থেকে এসব হাজারো রকমের মাছ মৎস্যজীবীগণ ধরে নিয়ে আসেন। এখান থেকেই সেসব মাছ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে।
আজ আমি কক্সবাজারের সমুদ্রতীরে সমুদ্রের তাজা মাছ বারবিকিউ করে খাওয়ার গল্প শোনাবো। পারিবারিক কারণে প্রায়ই আমার কক্সবাজারে যাওয়া হয় এবং যখনই যাই অবশ্যই সামুদ্রিক মাছের বারবিকিউ খেতে ভুলিনা। গত মাসেও একবার সেখানে গিয়ে তাজা টুনা মাছের ফ্রাই খেয়েছিলাম। কক্সবাজার শহর থেকে সুগন্ধা পয়েন্ট ধরে সমুদ্রতীরের দিকে যাওয়ার পথে রাস্তার দুইপাশে বেশ অনেকগুলো এরকম তাজা মাছের দোকান আছে। তারা আপনার পছন্দসই মাছকে আপনার চোখের সামনে কেটে-বেঁছে পরিষ্কার করে ফ্রাই বা বারবিকিউ (আপনি যেভাবে খেতে চান) করে দিবে চোখের পলকেই।
এখানে পাওয়া যায়না এমন কোন সামুদ্রিক মাছ নেই। সাদা কোরাল, লাল কোরাল, ম্যাকারেল, রূপচাঁদা, চিংড়ি, ইলিশ, পোয়া, রিটা, লাক্ষ্যা, টুনা, স্কুইড, অক্টোপাস, কাঁকড়া, বড় লবস্টার ইত্যাদি ছাড়াও আমি নাম জানিনা এমন আরও অনেক প্রকারের মাছ সেখানে পাওয়া যায়। তবে সেখানে দোকানদারের সাথে বেশ দরদাম করা লাগে। যেমন আমি গতবার একটা দেড় কেজি ওজনের টুনা মাছ ডিপ-ফ্রাই করে খেয়েছিলাম। প্রথমে মাছটা পছন্দ করে দাম জিজ্ঞেস করলাম, দোকানদার সেটার দাম চাইলো ৪০০/- টাকা। আমি বারগেইনিং করতে থাকলাম, ২০০/- থেকে আমি দাম বলা শুরু করলাম। অবশেষে ২৫০/- টাকায় ফয়সালা হয়েছিল। যাইহোক, মাছটা ফ্রাই করে খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল।সামুদ্রিক মাছের স্বাদ এবং চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে। সমুদ্রে হরেক রকমের নাম জানা-অজানা মাছ পাওয়া যায়। বিশেষ করে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন এসব সমুদ্র বিধৌত অঞ্চলে প্রতিনিয়ত প্রচুর সামুদ্রিক মাছ ধরা পড়ে। এসব মাছ শিকার করে বাজারে বিক্রি করাই এসব এলাকার অধিকাংশ মানুষের একমাত্র পেশা। যেকোনদিন ভোরবেলায় চট্রগ্রাম অথবা কক্সবাজারের ফিসারী ঘাটে গেলে দেখতে পাওয়া যায় এসব কর্মজজ্ঞ। শত শত মাছ ধরা ট্রলারে করে গভীর সমুদ্র থেকে এসব হাজারো রকমের মাছ মৎস্যজীবীগণ ধরে নিয়ে আসেন। এখান থেকেই সেসব মাছ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে।
আজ আমি কক্সবাজারের সমুদ্রতীরে সমুদ্রের তাজা মাছ বারবিকিউ করে খাওয়ার গল্প শোনাবো। পারিবারিক কারণে প্রায়ই আমার কক্সবাজারে যাওয়া হয় এবং যখনই যাই অবশ্যই সামুদ্রিক মাছের বারবিকিউ খেতে ভুলিনা। গত মাসেও একবার সেখানে গিয়ে তাজা টুনা মাছের ফ্রাই খেয়েছিলাম। কক্সবাজার শহর থেকে সুগন্ধা পয়েন্ট ধরে সমুদ্রতীরের দিকে যাওয়ার পথে রাস্তার দুইপাশে বেশ অনেকগুলো এরকম তাজা মাছের দোকান আছে। তারা আপনার পছন্দসই মাছকে আপনার চোখের সামনে কেটে-বেঁছে পরিষ্কার করে ফ্রাই বা বারবিকিউ (আপনি যেভাবে খেতে চান) করে দিবে চোখের পলকেই।
এখানে পাওয়া যায়না এমন কোন সামুদ্রিক মাছ নেই। সাদা কোরাল, লাল কোরাল, ম্যাকারেল, রূপচাঁদা, চিংড়ি, ইলিশ, পোয়া, রিটা, লাক্ষ্যা, টুনা, স্কুইড, অক্টোপাস, কাঁকড়া, বড় লবস্টার ইত্যাদি ছাড়াও আমি নাম জানিনা এমন আরও অনেক প্রকারের মাছ সেখানে পাওয়া যায়। তবে সেখানে দোকানদারের সাথে বেশ দরদাম করা লাগে। যেমন আমি গতবার একটা দেড় কেজি ওজনের টুনা মাছ ডিপ-ফ্রাই করে খেয়েছিলাম। প্রথমে মাছটা পছন্দ করে দাম জিজ্ঞেস করলাম, দোকানদার সেটার দাম চাইলো ৪০০/- টাকা। আমি বারগেইনিং করতে থাকলাম, ২০০/- থেকে আমি দাম বলা শুরু করলাম। অবশেষে ২৫০/- টাকায় ফয়সালা হয়েছিল। যাইহোক, মাছটা ফ্রাই করে খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল।সামুদ্রিক মাছের স্বাদ এবং চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে। সমুদ্রে হরেক রকমের নাম জানা-অজানা মাছ পাওয়া যায়। বিশেষ করে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন এসব সমুদ্র বিধৌত অঞ্চলে প্রতিনিয়ত প্রচুর সামুদ্রিক মাছ ধরা পড়ে। এসব মাছ শিকার করে বাজারে বিক্রি করাই এসব এলাকার অধিকাংশ মানুষের একমাত্র পেশা। যেকোনদিন ভোরবেলায় চট্রগ্রাম অথবা কক্সবাজারের ফিসারী ঘাটে গেলে দেখতে পাওয়া যায় এসব কর্মজজ্ঞ। শত শত মাছ ধরা ট্রলারে করে গভীর সমুদ্র থেকে এসব হাজারো রকমের মাছ মৎস্যজীবীগণ ধরে নিয়ে আসেন। এখান থেকেই সেসব মাছ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে।
আজ আমি কক্সবাজারের সমুদ্রতীরে সমুদ্রের তাজা মাছ বারবিকিউ করে খাওয়ার গল্প শোনাবো। পারিবারিক কারণে প্রায়ই আমার কক্সবাজারে যাওয়া হয় এবং যখনই যাই অবশ্যই সামুদ্রিক মাছের বারবিকিউ খেতে ভুলিনা। গত মাসেও একবার সেখানে গিয়ে তাজা টুনা মাছের ফ্রাই খেয়েছিলাম। কক্সবাজার শহর থেকে সুগন্ধা পয়েন্ট ধরে সমুদ্রতীরের দিকে যাওয়ার পথে রাস্তার দুইপাশে বেশ অনেকগুলো এরকম তাজা মাছের দোকান আছে। তারা আপনার পছন্দসই মাছকে আপনার চোখের সামনে কেটে-বেঁছে পরিষ্কার করে ফ্রাই বা বারবিকিউ (আপনি যেভাবে খেতে চান) করে দিবে চোখের পলকেই।
এখানে পাওয়া যায়না এমন কোন সামুদ্রিক মাছ নেই। সাদা কোরাল, লাল কোরাল, ম্যাকারেল, রূপচাঁদা, চিংড়ি, ইলিশ, পোয়া, রিটা, লাক্ষ্যা, টুনা, স্কুইড, অক্টোপাস, কাঁকড়া, বড় লবস্টার ইত্যাদি ছাড়াও আমি নাম জানিনা এমন আরও অনেক প্রকারের মাছ সেখানে পাওয়া যায়। তবে সেখানে দোকানদারের সাথে বেশ দরদাম করা লাগে। যেমন আমি গতবার একটা দেড় কেজি ওজনের টুনা মাছ ডিপ-ফ্রাই করে খেয়েছিলাম। প্রথমে মাছটা পছন্দ করে দাম জিজ্ঞেস করলাম, দোকানদার সেটার দাম চাইলো ৪০০/- টাকা। আমি বারগেইনিং করতে থাকলাম, ২০০/- থেকে আমি দাম বলা শুরু করলাম। অবশেষে ২৫০/- টাকায় ফয়সালা হয়েছিল। যাইহোক, মাছটা ফ্রাই করে খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল।
মানুষের ইচ্ছে বা সাধের তো আর শেষ নেই, তবুও আপনি কবিতার মাধ্যমে অনেকগুলো ইচ্ছের কথা তুলে ধরেছেন।
ভালো লেগেছে কবিতাটি।
এভাবেই লিখে যান, ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সাধ্য না থাকলেও মানুষের স্বাদের কোন কমতি নেই ।
সুন্দর লিখেছেন......
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কম বেশি সবার সাধ আছে তবে সবাই তার সাধ ঠিক মত পায় না
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সাধ জাগে মোর হাঁসের মত
দিঘীর জলে ভাসতে,
রাতের বেলায় আকাশটাতে
চাঁদের মত হাসতে।
প্রতিদিন এই সাধ টা মনের ভিতর জাগে
মাশাআল্লাহ ভাই
এভাবেই লিখে যান, ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মুগ্ধ করে প্রতিটা কবিতা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit