মনে আছে তাকে মনে হচ্ছে না। এই আমার কাহিনী শুরু হলো যখন আমি একটি ছোট্ট ছেলে ছিলাম। আমার জন্মগ্রহণ বাংলাদেশে হলো, একটি দেশে যেখানে অর্থনৈতিক সমস্যা সাধারণ মানুষের জীবনের একটি অভিজ্ঞতা। এখন আমি একজন অর্থনীতি বিষয়ে শিখা নিয়ে একটি পেশায় আছি, তবে আমি আমার কার্যকর জীবনের একটি অংশ হিসাবে এই কাহিনীটি ভাগ করতে চাই।
আমার প্রথম আয়ের উৎস ছিল আমার প্রথম ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে। ছোট হলেই আমি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। আমি আমার মাধ্যমে ইন্টারনেটের বিভিন্ন ব্যবসায়িক সুযোগ খুঁজে পেতাম এবং এগুলি অনুসরণ করতাম। আমি মূলত ব্লগিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং সামাজিক মাধ্যম মার্কেটিং সহ প্রায় সব ধরণের ইন্টারনেট বিজনেসে নিজেকে পরিচিত করেছি।
আমি ব্লগিং দিয়ে টাকা উপার্জন শুরু করেছিলাম। আমি আমার পছন্দের বিষয়ে ব্লগ শুরু করেছিলাম এবং প্রতি মাসে নিজের লেখা প্রকাশ করতে শুরু করলাম। আমি গুগল অ্যাডসেন্স এবং অন্যান্য ব্লগ নেটওয়ার্ক প্রোগ্রামের মাধ্যমে ব্লগ থেকে আয় করতে শুরু করেছিলাম। প্রথমে আমার আয় খুব কম ছিল, তবে আমি পরিস্থিতির চেয়ে বেশি কঠোরভাবে কাজ করেছি। আমি ব্লগিং ওয়ার্ল্ডে আমার নাম তৈরি করেছি এবং লক্ষ্য সেট করেছি যে এটি আমার পূর্ণরূপে সাবাস্থ্যকর কাজ হবে।
পরে, আমি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করলাম। আমি প্রমোট করা পণ্যের মাধ্যমে কমিশন উপার্জন করতাম। আমি
আমার ব্লগে পণ্যের পরামর্শ দেয়ার মাধ্যমে আমার পাঠকদেরকে উপকারিতা দেওয়ার চেষ্টা করতাম এবং এর পরিণামে আমি আমার আয় বাড়াতে দেখতাম।
সাথে সাথে, আমি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং সামাজিক মাধ্যম মার্কেটিং এর মাধ্যমে আরও আয় করতে পারতাম। আমি আমার দক্ষতা বাড়িয়ে তুলতাম এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতাম এবং সেগুলিকে বাজারে মার্কেট করতাম। আমি সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন পণ্য এবং পরিষেবা প্রমোট করতাম এবং এর বিপরীতে আমি কমিশন উপার্জন করতাম।
এই প্রক্রিয়া যেহেতু সময় গ্রহণশীল ছিল, তাই আমি প্রতি দিন অনেক কঠিন কাজ করতাম। কিন্তু আমি প্রতিদিনে নিজেকে উন্নত করার চেষ্টা করতাম এবং নিজের সীমানা ছাড়াই কাজ করতাম।
মনে রাখবেন, আমি এই সব সাফল্য একে একে অর্জন করিনি। একে একে আমি শেখা নিয়ে আমার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছি। সাফল্য প্রাপ্তির কোনও শর্ত নেই, তার জন্য আপনার প্রয়াস করার জন্য একটি আগ্রহ এবং ইচ্ছাশক্তি আবশ্যক।
শেষ মতামত হিসেবে, আমি আমার টাকা উপার্জন করার পথে পাওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পার্ট হলো অবলম্বন। আমি সর্বদা স্বপ্ন দেখতাম, আর তারপর তা পূরণের জন্য প্রয়াস করতাম। আমি আমার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চেষ্টা করেছি, আর সেটা পাওয়ার জন্য পরিস্থিতির চেয়ে অধিক প্রয়াস করেছি। এই সাফল্য হলো আমার প্রয়াসের ফলাফল, এবং এটি আমাকে আরও উত্সাহিত করে আগামীকালের জন্য আরও স্বপ্ন দেখার মতো করেছে।