A true story .
golapgong Dhakadokin গ্রামের ostar ali age 47 চিকিৎসার অভাবে পঙ্গুত্ব বরণ করতে পারেন গোলাপগঞ্জের উস্তার আলী!
.
দিন মজুরের কাজ করতেন তিনি। ২ ছেলে ২ মেয়ে ও প্রিয়তমা স্ত্রীকে নিয়ে ছিল উস্তার আলীর ছিল সুখের সংসার। বছর দুয়েক পূর্বে হঠাৎ এক ঝড় এসে উস্তার আলীর সব কিছু পাল্টে দেয়। শ্রমিকের ভারী কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ পায়ের রগে চুট পেয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী হতদরিদ্র উস্তার আলী অসুস্থ হয়ে পড়ায় পরিবারটি পড়ে আর্থিক সংকটে। একদিকে উস্তার আলীর চিকিৎসা অন্যদিকে পরিবারের ব্যায়ভার কঠিন হয়ে উঠে। দরিদ্র উস্তার আলী নিজ চিকিৎসা ও সন্তানদের লেখাপড়া এবং পরিবারের ব্যায়ভার মোকাবেলায় দিশেহারা হয়ে যান। তার সম্বল শুধু ছোট এক টুকরো জমির উপর একটি কাঁচা ঘর।
আত্মীয় স্বজন কর্তৃক পাওয়া সামান্য টাকা দিয়ে স্থানীয় ডাক্তার দেখিয়ে কোন সুফল না পাওয়ায় সিলেট শহরে নামী ডাক্তারের শরনাপন্ন হন। ডাক্তার ছোট একটি অপারেশন করেন উস্তার আলীর পায়ে কিন্তু কোন সুফল পাননি তিনি। দিনদিন পা দুটি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, বর্তমানে তিনি স্ক্যাচের উপর ভর করে চলাফেরা করেন।উস্তার আলীর সাথে আলাপকালে এক পর্য়ায় তার চোখের কোনে জমাট বাধাঁ পানি ছলছল করছিল তার দুটি চোখ বলছিল তিনি খুবই কষ্টে আছেন! উস্তার আলী বলেন কোনদিন কারো কাছে হাত পাততে হয়নি। নিজে শ্রমিকের কাজ করে পরিবারের চাহিদা ও ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ বহন করার চেস্টা করেছি। অসুস্থ হওয়ার পর পরিবারের কারো কোন আবদার নেই এবং ছেলে মেয়েরাও কোন আবদার করেনা। তাদের সকলের একটি আবদার আমি কখন সুস্থ হব আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসব. দিন মজুরের কাজ করতেন তিনি। ২ ছেলে ২ মেয়ে ও প্রিয়তমা স্ত্রীকে নিয়ে ছিল উস্তার আলীর ছিল সুখের সংসার। বছর দুয়েক পূর্বে হঠাৎ এক ঝড় এসে উস্তার আলীর সব কিছু পাল্টে দেয়। শ্রমিকের ভারী কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ পায়ের রগে চুট পেয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী হতদরিদ্র উস্তার আলী অসুস্থ হয়ে পড়ায় পরিবারটি পড়ে আর্থিক সংকটে। একদিকে উস্তার আলীর চিকিৎসা অন্যদিকে পরিবারের ব্যায়ভার কঠিন হয়ে উঠে। দরিদ্র উস্তার আলী নিজ চিকিৎসা ও সন্তানদের লেখাপড়া এবং পরিবারের ব্যায়ভার মোকাবেলায় দিশেহারা হয়ে যান। তার সম্বল শুধু ছোট এক টুকরো জমির উপর একটি কাঁচা ঘর।
আত্মীয় স্বজন কর্তৃক পাওয়া সামান্য টাকা দিয়ে স্থানীয় ডাক্তার দেখিয়ে কোন সুফল না পাওয়ায় সিলেট শহরে নামী ডাক্তারের শরনাপন্ন হন। ডাক্তার ছোট একটি অপারেশন করেন উস্তার আলীর পায়ে কিন্তু কোন সুফল পাননি তিনি। দিনদিন পা দুটি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, বর্তমানে তিনি স্ক্যাচের উপর ভর করে চলাফেরা করেন।উস্তার আলীর সাথে আলাপকালে এক পর্য়ায় তার চোখের কোনে জমাট বাধাঁ পানি ছলছল করছিল তার দুটি চোখ বলছিল তিনি খুবই কষ্টে আছেন! উস্তার আলী বলেন কোনদিন কারো কাছে হাত পাততে হয়নি। নিজে শ্রমিকের কাজ করে পরিবারের চাহিদা ও ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ বহন করার চেস্টা করেছি। অসুস্থ হওয়ার পর পরিবারের কারো কোন আবদার নেই এবং ছেলে মেয়েরাও কোন আবদার করেনা।
বর্তমানে এমন কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি আছি যে, চিকিৎসা তো দূরের কথা তিন বেলা চুলোয় আগুন জ্বলেনা চাল আনতে ডাল ফুরায় তেল আনতে নুন ফরায় এমন অবস্থা ।
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!