#বাজি
#৫ম_পার্টঃ-
••••••••সিয়ামঃ তানিয়া !
তানিয়া: দেখুন এখন মাফ চেয়ে ন্যাকামি শুরু করবেন না। ন্যাকামি দেখলে আমার গা জ্বলে।
সিয়ামঃ আমি জানি তানিয়া তোমার কাছে মাফ চাইবার মত মুখ আমার নাই। তবুও বলবো যদি পারো মাফ করে দিও। কারন তোমাকে না জানিয়েই আমরা দুজন তোমাকে নিয়ে-------
তানিয়া: জাস্ট সেটাপ। কি পাইছো কি? আমি কি খেলার পুতুল নাকি? যেটা নিয়ে যে যখন খুশি তখন #বাজি ধরবে। ঐ হারামি তোকে আমি সে অধিকার কখনো দিয়েছি নাকি? ঐ গাধা, ইডিয়েট, পঁচা ঢেরশ, আলু, আমি কি কখনো তোকে বলছি তোকে ভালোবাসি। যদি ভালোবাসি বলতাম তাহলে না হয় তুই আমার উপর অধিকার দেখাতে পাড়তি। কিন্তু তোকে একটু পছন্দ করেছি বলে তুইতো মাথায় চড়ে লাল বাদরের মত নাচতে শুরু করলি।
আয়াতঃ তানিয়া এগুলো কি ভাষায় কথা বলছো?
তানিয়া: ঐ তুই চুপ কর! নয়তো তোকেও বলবো শুনবি?
আয়াতঃ না না স্যরি। (বেচারা ধমক খেয়ে একেবারে চুপ হয়ে গেলো)
তানিয়া: কিরে লাল বাদর কথা বলিস না কেন?
সিয়ামঃ তানিয়া তুমি এগুলো কি বলছো?
তানিয়া: আহা! ওনারা আমার জীবনটাকে নিয়ে যা নয় তাই খেলতে পারবে আর আমি কিছু বললেই দোষ। ঐ গাধার সর্দার বল আমাকে নিয়ে বাজি ধরার অধিকার তোকে কে দিছে?
সিয়ামঃ দেখো তানিয়া তখন সিছুয়েশনটা এমন ছিলো যে না চাইতেও কি থেকে যে কি হয়ে গেলো ঠিক বুঝতে পারলাম না।
তানিয়া: আহা! কচি খোকা! বুঝতে পারেনি। আচ্ছা তখন না হয় বুঝতে পারেন নি কিন্তু বিয়ে হওয়ার আগে আমাকে একবার জানানো প্রয়োজন মনে হয়নি? তখন জানালে কি হতো?
সিয়ামঃ জানলে তুমি হয়তো আয়াতকে বিয়ে করতে রাজি হতে না?
তানিয়া: আমি কাকে বিয়ে করবো আর কাকে বিয়ে করবো না সেটা ঠিক করে দেয়ার তুই কে? জীবনটা আমার তাই সিদ্ধান্ত গুলোও আমিই নিবো।
সিয়ামঃ হ্যা সেটা ঠিক তানিয়া। কিন্তু এখন যা হয়ে গেছে সেটাতো মেনে নিতেই হবে। আর সত্যি বলতে আয়াত সত্যিই তোমোকে খুব বেশি ভালোবাসে। আয়াতের মত ভালো তোমাকে পৃথিবীতে কেউ বাসতে পারবে না। কারন ও যদি তোমাকে সত্যি ভালো না বাসতো তাহলে সেদিন আমরা যে #বাজি ধরেছি তাতে আয়াতের জিতা তো দূরের কথা আয়াতের বেঁচে থাকাটাও মুশকিল ছিলো। কিন্তু তোমার ভালোবাসার জোড়ে ও বাজিটা জিতে দেখিয়েছে। তুমি কি জানো #বাজি জেতার পর আয়াত পুরো একদিন হাসপাতালে আই সি ইউ তে ছিলো। ওর অবস্থা খুব খারাপ ছিলো।
তানিয়ার মনটা অনেকটা নরম হয়ে গেলো
তানিয়া: কি ছিলো সেই #বাজি আমাকে বলবেন?
সিয়ামঃ হ্যা! আসলে আমি জানতাম না যে আয়াতও তোমাকে ভালোবাসে। কিন্তু তুমিতো জানোই আয়াতের কারনেই তোমার সাথে আমার পরিচয়।যাক সেসব কথা। আয়াত যে তোমাকে ভালোবাসে সেটা আমি আমাদের এক বন্ধুর কাছ থেকে শুনি। পরে ওকে রাগানোর জন্য মজা করে নানা রকম অপমান মূলক কথা বলতাম। কিন্তু কেন যেনো আয়াত কিছু বলতো না। সেদিন মানে আমাদের বিয়ের চারদিন আগে আমি আবার আয়াতকে আর তোমাকে জড়িয়ে কয়েকটা কথা বললাম। আর আয়াতকে বললাম আয়াত একটা বাজি ধরি। যদি তুই জিতে যাস তাহলে তানিয়া তোর। আর যদি আমি জিতে যাই তাহলে তানিয়ার সাথে আমি বিয়ের আগেই কিছু করতে চাই। আর তার জন্য তুই তানিয়াকে রাজি করাবি? আফটাওল তুই একজন ডাক্তার। আমি ভেবেছিলাম আয়াত আমার শর্তে রাজি হবে না বা #বাজি ধরবে না। কিন্তু সবাই কে চমকে দিয়ে আয়াত বললো
আয়াতঃ ওকে ডান। কিন্তু আমার একটা শর্ত আছে #বাজি জেতার পর তুই তানিয়ার ত্রিসীমানায় আর আসতে পারবি না। সবসময়ের জন্য আবার আমেরিকা চলে যাবি।
সিয়ামঃ ওকে। কিন্তু আগে কি নিয়ে #বাজি হবে সেটাতো শোন?
আয়াতঃ বল?
সিয়ামঃ সামনের নদীটা দেখছিস? ঐ নদীতে গিয়ে ডুব দিয়ে পানির নীচে যে যতক্ষন নিঃশ্বাস রাখতে পারবে সেই বিজয়ি।
আয়াত আর সিয়ামের বন্ধুরা সবাই ঘাবরে গেলো। কারন আয়াত সাতার জানেনা। কিন্তু সিয়াম খুব ভালো সাতার কাটতে জানে। আর তাছাড়া আয়াত পানিকে ভিষন ভয় পায়। তাই কখনো এরকম খোলামেলা নদীতে নামেনি। রাফি ওদের বন্ধু বললো
রাফিঃ সিয়াম তুই কি পাগল হয়ে গেছিস। আয়াত কখনোই নদীতে তো দূরের কথা সুইমিং পুলে নেমেও সাতার কাটে নি। তাহলে ও কিভাবে পানির নিচে বেশিক্ষন নিঃশ্বাস ধরে রাখতে পারবে?
সিয়ামঃ সেটা ওর বিষয়? তানিয়াকে খুব বেশি ভালোবাসে না তাই? তাহলে ও ওর ভালোবাসার প্রমান দিক।
আয়াতঃ আমি রাজি।
রাফিঃ আয়াত তুই এটা কি বলছিস?
আয়াতঃ নারে বাজিটাতো আমিই জিতবো। কারন আমি জানি সেদিনের ঘটনার পর সিয়াম তানিয়াকে বিয়ে করতে চায় না শুধু তানিয়াকে ভোগ করতে চায়। আর আমি সেটা হতে দিতে পারি না। আমি এটাও জানি আমি #বাজিতে জিতি আর নাই জিতি ও তানিয়াকে বিয়ে এমনিতেও করবে না। আর প্লিজ তার কারনটা জানতে চাস না। কারন সেটা আমি বলবো না। আর না সিয়াম বলবে। কিন্তু ও শুধু আমাকে এ জন্য হারাবে যাতে ও তানিয়ার সাথে ছিঃ আমার বলতেও ঘৃনা লাগে। তুই চিন্তা করিস না সিয়াম। আমি তোকে সে সুযোগ দিবো না। তানিয়াকে তুই টাচ পর্যন্ত করতে পারবি না।
সিয়ামঃ ওকে দেখা যাবে।
শর্ত অনুযায়ী দুজনেই ডুব দিলো প্রথমে সিয়াম কিছুক্ষন পর সিয়াম উঠে কাশতে আর হাপাতে থাকলো। এবার আয়াতের পালা। আয়াতও অনেকক্ষন ডুব দিয়ে রইলো কিছুক্ষন পর উঠলো। ওর বন্ধুরা টাইম দেখতে ছিলো। আয়াত সিয়ামের থেকে অনেক বেশি সময় ডুব দিয়ে ছিলো কিন্তু পানি থেকেই উঠেই আয়াত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ওর বন্ধুরা ওকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। প্রায় একদিন আই সি ইউ তে অজ্ঞান অবস্থায় ছিলো। তখনই আয়াতের বাবা মা বোন সব কিছু জানতে পারে। আর তারপর বিয়ের দিন সিয়াম কাউকে কিছু না বলে উধাও হয়ে গেলো। তারপর আয়াতের সাথে বিয়ে হয়।
সিয়ামঃ এখন জানলা কি #বাজি ছিলো? আরেকটা কথা তানিয়া #আমি বাজিতে জিতলেও তোমায় বিয়ে করতাম না।
তানিয়া: কেনো? অন্য কাউকে ভালোবাসেন?
সিয়ামঃ নাহ তেমন কিছু না। কিন্তু কারনটা বলতে পারছি না। কারন আয়াতকে প্রমিস করেছি যতক্ষন ও বলবে কারনটা আমি কাউকে বলবো না। আর তোমার জানার থাকলে আয়াতের থেকে জেনে নিও। আমার কথা মত আমি আজ রাতে আমেরিকা চলে যাচ্ছি। আয়াতের ভালোবাসার গভীরতা দেখে আমার ভিতরের জানোয়ারটা কেনো যেনো মরে গেছে। আমি আমার একটা ভুল শুধরাতে যাচ্ছি।
তানিয়া: মানে?
সিয়ামঃ আসলে আমেরিকাতে কয়েকমাস আগে একটা মেয়েকে ভালোবাসার কথা বলে ওর সাথে সব করেছিলাম কিন্তু যখন ও প্রেগনেন্ট হলো তখন ওকে ছেড়ে দিয়েছিলাম। তোমাদের বিয়ের পরের দিনই খবর পেলাম জেসিকা এখনো এবোশন করায়নি । তাই নিজের বাচ্চাকে গ্রহন করতে যাচ্ছি। জেসিকার পায়ে পরে ক্ষমা চাইবো। ধন্যবাদ তানিয়া। তোমাদের দুজনার জন্য আমি আমার ভিতরের পশুটাকে মারতে পেরেছি। আমি চলি, ভালো থেকো। আর হ্যা আয়াতকে বোঝার চেষ্টা করো। ও সত্যিই তোমাকে ভিষন ভালোবাসে। তানিয়া সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষ পাওয়া ভাগ্যের বিষয়।
তোমাদের মেয়েদের একটা খারাপ রোগ কি জানো? তোমরা আমার মত বাজে ছেলেদের দিকে বেশি আকৃষ্ট হও কারন আমরা খুব গুছিয়ে কথা বলতে পারি। কিন্তু আয়াতের মত ছেলেদের বিশ্বাস করো না কারন তারা আমাদের মত গুছিয়ে মেয়ে পটানো কথা গুলো বলতে পারে না। তাই বলি এসব ভালো ছেলেদের তোমরা মেয়েরা বোঝার চেষ্টা করো। আর পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও। ভালো থেকো চলি। এটা বলে সিয়াম চলে গেলো। তানিয়া হা হয়ে ওর যাবার পানে চেয়ে রইলো। তারপর চুপচাপ গিয়ে গাড়িতে বসলো।
আয়াত গাড়ি চালাচ্ছে। দুজনেই চুপ। তানিয়া যে রাগ অভিমান আর ঘৃনা নিয়ে এখানে এসেছিলো তার অনেকটাই যেনো এখন ধুয়ে মুছে গেছে। কিন্তু তবুও মনে রয়ে গেলো কয়েকটা প্রশ্ন যার উত্তর গুলো ও এখনো পাচ্ছে না।
*আয়াত কি এমন সত্যি যা আমার কাছ থেকে লুকাচ্ছে? যেটা সিয়ামও জানে কিন্তু আমি জানি না কেনো?
*বাবাই বা বিয়ের দিন আমায় ঐ মিথ্যা কথা গুলো কেন বললো?
তানিয়া ভাবছে সবাই সবকিছু জানে কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কেউই কিছু বলতে চাইছে না। সবাই আমার কাছ থেকে কিছু না কিছু প্রশ্ন লুকাচ্ছে? আজ নিজের জীবনটাকেই প্রশ্নময় লাগছে?
বাড়ি পৌছালো তানিয়া আর আয়াতের মধ্যের থমথমে ভাবটা এখনো যায়নি। পরের দিন ওরা আবার আয়াতদের বাড়ি চলে গেলো। আয়াতদের বাড়ির লোকজন ভিষন ভালো। সবাই তানিয়ার খুব খেয়াল রাখে ভালোবাসে। আয়াতের বাগানের পরিচর্যা এখন তানিয়াই বেশি করে। বিয়ের প্রায় এক মাস হতে চললো। বৌ-ভাতের দিনের কিসের ঘটনার পর থেকে আয়াত তানিয়ার থেকে একটু দূরে দূরে থাকে। তানিয়ার বিষয়টা ভিষন কষ্ট লাগে। খুব অভিমান হয় আয়াতের উপর। কিন্তু নিজের ইগো আর লজ্জার কারনে বলতে পারে না। আয়াত তানিয়ার থেকে যতই দূরে দূরে থাকুক না কেন তানিয়ার খেয়াল রাখতে কোন রকম ত্রুটি করে না।
রাতের বেলা প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে। জানালা দিয়ে আসা বৃষ্টির ঝাপটায় তানিয়ার ঘুম ভেঙে গেলো। বিছানার অপর পাশটায় তাকিয়ে দেখে আয়াত নেই। তারপর চোখ যায় বারান্দার দিকে। আয়াত বারান্দায় দাড়িয়ে আছে। তানিয়া ধীমি পায়ে বারান্দায় পাশে গিয়ে চুপি চুপি দেখে আয়াত কি করছে। আয়াত বার বার নিচের চোখ মুছছে। মানুষের যখন খুব বেশি কষ্ট হয়। তখন চোখ দুটো দিয়ে অঝোড় ধারায় জল ঝড়তে থাকে। আর বার বার হাত দিয়ে মুছে দিলেও সে ধারা থামে না। আয়াতের এ অবস্থা দেখে তানিয়ার বুকটা হু হু করে উঠে। ভিষন কষ্ট হচ্ছে। আর ভাবেছে দোষতো আয়াতেরও ও কেন আমার থেকে দূরে দূরে থাকে? আমি কি ওকে দূরে থাকতে বলছি। গাধা কোথাকার?
তানিয়া ধীরে ধীরে গিয়ে আয়াতের পাশে দাড়ায়। আয়াত তানিয়াকে দেখে তারাহুরু করে নিজের চোখ মোছার চেষ্টা করে। তারপর বলে
আয়াতঃ কি হলো ঘুমাওনি?
তানিয়া: হুমম ঘুমিয়েছিলাম। বৃষ্টির শব্দে ভেঙে গেলো।
আয়াতঃ যাও ঘুমিয়ে পরো
তানিয়া: আর আপনি? আপনি কেন ঘুমান নি?
আয়াতঃ পরে ঘুমাবো।
তানিয়া: আয়াত একটা কথা বলি?
আয়াতঃ হুমম বলো?
তানিয়া: খালি মন খুলে ভালোবাসলেই হয়না। সেই ভালোবাসাটার প্রকাশও করতে হয়? নিজের ভালোবাসাটা মনের মাঝে চেপে না রেখে প্রকাশ করতেও পারেন। হয়তো আপনার সীমাহিন ভালোবাসার বদলে বুক ভরা ভালোবাসা পাবেন!
আয়াতঃ মানে?
তানিয়া: আয়াত বুঝদার মানুষকে বোঝানো সম্ভব না। আর আপনি কচি খোকা না যে হাতে ধরে বুঝিয়ে দিবো। এটা বলে তানিয়া রাগ করে চলে আসতে চাইলে আয়াত তানিয়ার হাতটা ধরে বলে
আয়াতঃ হাতে ধরে বুঝিয়ে দিলে মনে হয় বেশি ভালো হতো। (দুষ্টমি করে) আজ তানিয়া নিজেকে ছাড়ানোর কোন চেষ্টা করছে না। কেন যেনো আয়াতের থেকে দূরে থাকতে মন চাইছে না। আয়াতের দিকে ঘুরে আলতো করে আয়াতকে জড়িয়ে ধরেছে। চোখ বন্ধ করে আয়াতের ভালোবাসাটাকে অনুভব করছে। সত্যি তানিয়ার জানা ছিলো না কারো বুকে মুখ লুকিয়ে এত শান্তি পাওয়া যায়। তানিয়ার এরকম জড়িয়ে ধরাতে আয়াতও অনেকটা অবাক হলো। কিছু বলছে না। শুধু তানিয়াকে নিজের বুকের মাঝে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আছে।
আয়াত তানিয়ার মুখটা উচু করে তানিয়ার কপালে একটা ভালোবাসার চিন্হ একে দেয়। তানিয়ার কানের কাছে মুখ নিয়ে বলে ভালোবাসি ভালোবাসি শুধু তোমাকেই ভালোবাসি আর সারা জীবন ভালোবাসবো। প্রতিটা মূহুর্তে তোমায় ভাশাবো আমার ভালোবাসার সাগরে। তোমার ভালোবাসায় স্নিগ্ধ হবো। তুমি কি আমায় একটু ভালোবাসবে?
তানিয়া আয়াতের বুকে কিল দিয়ে বললো
তানিয়া: গাধা। সেটা বোঝনি তুমি!
দুজনে আশ্রয় পেলো দুজনার ভালোবাসার কুটিরে। সরারাত দুজন বারান্দায় বসে গল্প করলো আর বৃষ্টি উপোভোগ করলো।
এক সপ্তাহ পর-------
আয়াত আর তানিয়া সম্পর্ক এখন অনেকটা ভালোবাসাময়। কিন্তু এখনো দুজন দুজনার অতটা কাছে আসতে পারেনি। দুজনার মনের মিলতো হয়েছে কিন্তু এখনো দুজনার মাঝে একটা কিন্তুর দেয়াল রয়ে গেছে। একদিন আয়াতের জামাকাপড় গুছাতে গিয়ে তানিয়া একটা ফাইল পেলো। আর ফাইলটার ওপর তানিয়ার নাম লেখা। ফাইলটা তানিয়ার বেশ চেনা চেনা লাগেছে। কিন্তু
চলবে---------
ভুলত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখবেন।😊
Congratulations @oronnoshamim2! You have completed the following achievement on Steemit and have been rewarded with new badge(s) :
Award for the number of posts published
Click on the badge to view your Board of Honor.
If you no longer want to receive notifications, reply to this comment with the word
STOP
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit