রাতের অন্ধকারে, একটি শহরের কিছু অংশে, একটি অসম্ভাব্য ঘটনা ঘটে। একটি ক্ষুদ্র কিউরিয়াসির কঠিন ফুটপাতে, একটি বিতর্কিত ক্ষণে যৌথ হয়ে আসে দুই অজানা পথিক। এই অনুভূতির রহস্যটি শুরু হয়ে যায় একটি কষ্টকর গল্পে।
সুমন, একজন ভালোমানুষ, জীবনে অনেক কষ্ট এবং দুঃখের সাথে যোগাযোগ করেছে। তার হৃদয়ে অবস্থিত ছিল একটি বৃদ্ধ কাহিনী, একটি অপূর্ণ ভালোবাসা গল্প, যা শোনা হয়েছিল তার দাদু থেকে। দাদুর বক্তব্যে ভালোবাসা হলো এমন একটি অমূল্য রত্ন, যা শুধুমাত্র ভাগ্যবানদের জন্য রয়েছে।
একদিন, সুমন শহরের একটি স্থানে হারিয়ে পড়ে। একমাত্র সঙ্গী হিসেবে ছিল তার দুঃখের হৃদয়ের আলো। তার জীবন একটি নিরামিষ রঙের কবুতরের মতো ছিল, যা হারিয়ে গেছে হওয়া সমুদ্রের সমাপ্তির দিকে।
এক দিন, সুমন একটি মোহাম্মদপুরের কলেজে পড়তে আসে, এবং সেখানে এক আকর্ষণীয় অশ্রুতমুখী মেয়ে নিশা সানডোর সঙ্গে মোহাম্মদপুরের আসল বিশ্বাসী হয়ে ওঠে। সুমন ও নিশা একমত একে অপরের সঙ্গে জড়িত হয়ে উঠে একটি অদ্ভুত বন্ধনে।
এক দিন, জীবনের একটি কঠিন পর্বে, সুমনের দুঃখের পৃষ্ঠে নিশা এক চিঠি ছেড়ে দেয়, যা তার জীবনে আবার নতুন এক প্রসারিত অনুভূতি উত্তীর্ণ করে। চিঠিতে লেখা ছিল, "আমি তোমার পাশে আছি, তোমার সঙ্গে যাওয়া বা চলা যাওয়া হোক না, আমি তোমার সাথে থাকতে চাই। আমি তোমার প্রতি আমার অবিরাম ভালোবাসা অর্পণ করছি, সুমন।"
এই প্রেমের চিঠি একটি মহাকাব্য, একটি শহরের সমস্ত কাছে প্রচারিত হয়। এই মোহনাতীত অ
বস্থানে, সুমন এবং নিশা আবার মিলনের ক্ষণে সম্মিলিত হয়। তাদের প্রেমের কহিনি সম্মিলিত হয় সুমধুর ক্ষোভ, প্রতিশোক এবং ভালোবাসায়।
প্রতি শব্দ, প্রতি কবিতা, সুমন এবং নিশা সেই প্রেমের মহাকাব্য রচছে, যা চিরকাল চিরকাল চলতে থাকবে। তাদের প্রেম অমর হয়ে উঠছে, একটি অপরূপ সৃষ্টি, যা সবার হৃদয়ে আনন্দ এবং শান্তি বোধ করায়।