বাইকের ধরণ ও ব্র্যান্ড নির্বাচন:
আপনি কি ধরনের বাইক চান, এটি মোটরসাইকেল নাকি স্কুটার?
কোন ব্র্যান্ডের বাইক পছন্দ করেন? ব্র্যান্ড দিয়ে বাইকের গুণাগুণ এবং বিশেষতা পরীক্ষা করুন।
বাইকের বৈশিষ্ট্য মূল্যায়ন:
আপনি কি বাইকে কি ধরণের বৈশিষ্ট্য চান, এমনি মাধ্যমের চালনা, কক্ষ এবং পোয়ার?
ইঞ্জিনের ক্যাপাসিটি, ব্রেক সিস্টেম, সাসপেনশন এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলি মূল্যায়ন করুন।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
বাইক কিনার আগে আপনি কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন পাওয়ার চেষ্টা করুন, যেমনঃ মোটর ভ্যাহিকেল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ইনসিওরেন্স, ট্যাক্স এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স।
টেস্ট ড্রাইভ:
বাইক কিনার আগে নিজেকে সম্ভাব্যতঃ বাইকটি টেস্ট ড্রাইভ করার অনুমতি নিন। এটি বাইকের কমফর্ট, চালনা, এবং বিভিন্ন পোজিশনে কীভাবে মোবাইল হয় তা মূল্যায়ন করতে সাহায্য করতে পারে।
মূল্য সম্পর্কে পরশোধ:
বাইকের মূল্য সম্পর্কে আপনি কি জেনে থাকেন? এটি মোটরসাইকেলের বৈশিষ্ট্য, মডেল এবং ইঞ্জিন ক্যাপাসিটির সাথে মিলিত করে।
পোস্ট-সেলস সাপোর্ট:
ডিলারশিপ বা ব্র্যান্ড কি ধরনের সেবা ও সাপোর্ট প্রদান করতে পারে তা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওই ব্র্যান্ডের পোস্ট-সেলস সাপোর্ট সুবিধা গুলি জেনে নিন।