আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় পাঠকগণ, কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি। আজকে আরো একটি নতুন ব্লগ নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়ে গেলাম। আশা করি সবাই শেষ পর্যন্ত আমার পাশে থাকবেন।
চলুন শুরু করা যাক ষষ্ঠ পর্ব,
আমরা তিন বন্ধু মিলে ঘুরার জন্য আবার বের হয়ে গেলাম। মেলাটি যেহেতু অনেক বড় তাই ঘুরে সব শেষ করা সম্ভব হচ্ছিল না। হাজার হাজার স্টল নিয়ে ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন দোকান সাজিয়ে বসেছিল। কেউ কসমেটিক্সের দোকান কেউ বা বিভিন্ন খাবারের দোকান, বাচ্চাদের বিভিন্ন খেলনার দোকান, জামা কাপড়ের দোকান, পুতুলের দোকান, বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দোকান, বিভিন্ন ফার্নিচারের দোকান, এছাড়াও আরো অনেক দোকান ছিল। আমরা ঘুরতে ঘুরতে চলে গেলাম আচারের দোকানে। এক ব্যবসায়ী সুদূর কুমিল্লা থেকে এসে বিভিন্ন ধরনের আচারের পরসা সাজিয়ে বসেছে। আমরা তিন বন্ধু মিলে তার কাছ থেকে আচার খেলাম। এই আচারটি অনেক সাধের ছিল।
সেখান থেকে আচার খেয়ে আবার মেলায় ঘুরার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লাম। এরপর আমরা চলে গেলাম আরেকটি স্টলে। সেই দোকানটিতে কাঠের বিভিন্ন জিনিস পত্র ছিল। আমি সেই দোকান থেকে আমার ছোট বোনের জন্য একটি চুরি সাজিয়ে রাখার কাঠের আলনা কিনেছিলাম। আমি যখন মেলায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হচ্ছিলাম তখন আমার ছোট বোন আমাকে বলে দিয়েছিল চুরি রাখার কাঠের আলনা নিয়ে আসতে। অনেক স্টলে খুঁজে খুঁজে এই কাঠের আলনাটি পেয়েছিলাম। আমার কাছে এটির দাম চেয়েছিল ১৮০ টাকা। আমি দামাদামি করে তার কাছ থেকে ১০০ টাকার বিনিময়ে চুরি রাখার কাঠের আলনাটি নিয়েছি।
চলবে....
ইনশাআল্লাহ আবার দেখা হবে সপ্তম পর্বে।
প্রিয় পাঠকগণ, আজকে এ পর্যন্তই। আবার দেখা হবে নতুন কোন ব্লগ নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন,আল্লাহ হাফেজ।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit