বাংলাদেশের বিশাল তিন সেতু
পদ্মা সেতু দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি.মি
বঙ্গবন্ধু সেতু দৈর্ঘ্য ৪.৮০ কি.মি
লালন শাহ সেতু দৈর্ঘ্য ১.৮০ কি.মি
পদ্মা বহুমুখী সেতু
১৯৯৯
নিজস্ব অর্থায়নে সরকার পদ্মা সেতু তৈরির প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই করে ।
২০০৫
জাপানের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকার সহয়াতায় চূড়ান্ত সম্ভাব্যতা যাচাই ।
২০০৭
প্রথম উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) তৈরি,ব্যয় ধরা হয় ১০,১৬২ কোটি টাকা।
২০০৯
২ ফেব্রুয়ারি পদ্মা সেতুর নকশা প্রণয়নের কাজ শুরু হয়। এপ্রিল মূল সেতু দরপএ আহ্বান । বিশ্বব্যাংকের আপত্তিতে ১১ অক্টোবর পুনরায় দরপএ আহ্বান করা হয়।
২০১১
জানুয়ারি সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদন। ব্যয় ২০,৫০৭ কোটি টাকা নির্ধারণ ।
২৮এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ১২০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি সই।
২০১২
৫ জানুয়ারি যোগযোগমন্ত্রীর পদ থেকে সৈয়দ আবুল হোসেনকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
২ ফেব্রুয়ারি মূল সেতুর ঠিকাদার নিয়োগে দুর্নীতির তথ্য মেলেনি বলে প্রতিবেদন দেয় দুদক।
৯ জুলাই মন্ত্রিসভার বৈঠকে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণে সিদ্ধান্ত।
২০১৩
৩১ জানুয়ারি বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বব্যাংককে চিঠি দিয়ে পদ্মা সেতুতে অর্থায়নের অনুরোধ ফিরিয়ে নেয়। জুনে নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণের জন্য চূড়ান্ত দরপএ আহ্বান করা হয়।
২০১৫
১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মূল সেতুর নির্মাণকাজের উদ্ধোধন করেন।
২০১৭
৩০ সেপ্টেম্বর প্রথম স্প্যান বসানো হয়। ডিসেম্বরে যানা যায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের উপযুক্ত প্রমাণ পাননি কানাডার ত্রক আদালত।
পাইল
২৮৬টি পাইলের মধ্যে ২৬২টি স্টিল, ২৪টি কংক্রিট। প্রতিটির পরিধি ৩ মিটার। মাটির নিচে যাবে ১১৪-১২০ মিটার।
স্প্যান
মূল সেতুর স্প্যান হবে ৪১টি। প্রতিটি স্প্যান হবে ১৫০ মিটার।
ভায়াডাক্ট
সেতুর দুই প্রান্তে থাকে। সড়কের জন্য চারটি, প্রতি পাশে দুটি করে। ২৮টি স্প্যান নিয়ে ৭২০-৮৭৫ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। রেলের জন্য প্রতি পাশে একটি করে দুটি ভায়াডাক্ট।
রেললাইন
রেললাইন ত্রকটি, চলতে পারবে মিটারগেজ ও ব্রডগেজ উভয়ই।
রেলপথ থেকে নদীর পানি ফাঁকা থাকবে ১৮ মিটার।
শুভ উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ জুন ২০২২ সালে ।