2017 সালে মায়ানমারে শুরু হয়ে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে হিংসা এবং বৈতানিক কারণে উত্তরাধিকারী মুল্যের মুদ্রণ বিষয়ক এই সংকট আমাকে খুব গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। মায়ানমার সেনাবাহিনী এবং বৌদ্ধ জাতীয় সংগঠনের হামলায় হাজার হাজার মানুষ, তাদের বাসা থেকে প্রস্থ হয়ে বাংলাদেশে শরণার্থী হিসেবে এসেছে। এই শরণার্থী বৃদ্ধি, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা, সমাজ এবং পরিবেশের অপরিহার্যভাবে প্রভাবিত করেছে। বিশেষভাবে কক্সবাজার অঞ্চলটি, এই দুঃখজনক ভ্রমণের শেষ স্থান হয়ে উঠল।
বাংলাদেশ সরকারের শরণার্থীদের জন্য মানবিক সাহায্য প্রদানের চেষ্টা দেখে মনোনিবেশ হয়েছি। তবে, এই শরণার্থীদের দীর্ঘমেয়াদি বাসস্থান, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য সহ প্রাথমিক প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য স্থায়ী এবং সহজলভ্য সমাধান প্রয়োজন।
মায়ানমারে মানবাধিকার লঙ্ঘন দেখে আমার মনে হয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় চুপি থাকতে পারবে না। বাংলাদেশের এই বৃহত্তর শরণার্থী সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা প্রয়োজন। তবে, শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তন এবং মায়ানমারে শান্তি নিয়ে আনা জন্য আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ানো উচিত। এই সংকট, বাংলাদেশ এবং এলাকার স্থিতিকে এবং নিরাপত্তাকে নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হিসেবে অবস্থিত আছে।"