কাজের মেয়ে রহিমাকে চোদা
আমাদের বাসায় আমি আমার আম্মু আর এক ছোট ভাই থাকে। ছোট ভাই স্কুলে গেলে আর আম্মু অফিসে গেলে আমি মোটামুটি একাই থাকি বাসায়। আর আমার ভার্সিটিতে এটা লাস্ট সেমিস্টার তাই ক্লাসের চাপ তেমন নাই। আর বাসার সকল কাজ রহিমাই করত। কারণ ও খুব বিশ্বস্ত ছিল আর অনেক দিন আগে থেকেই ও আমাদের বাসায় থাকে।
ও আমাদের বাসায় আসে যখন ওর বয়স মাত্র ১৪ বছর। আর আমার বয়স তখন ছিল ১৭ বছর। কিন্তু ওকে দেখে বোঝার উপায় ছিল না যে ও একজন কাজের মেয়ে। দেখতে অনেক ফর্সা না হলেও অনেক আধুনিক ফর্সা মেয়েদের চেয়ে ভালো ছিল। আর ও আমার চোখের সামনে বেড়ে উঠে। আমি দেখলাম ওর কিশোর বয়সের ছোট ছোট হালকা বেলুন ফুলালে যেমন হয় তেমন দুধ আস্তে আস্তে কিভাবে বিশাল বড় হয়ে গেলো। একদম জাম্বুরার মত তার সাইজ। আসলে সারা দিন কাজ করত বলে পরিশ্রম হত আর তাই তার দেহের গঠনও এরকম পেটা হয়। ও যখন সালোয়ার কামিজ পড়ে ঘর মুছত বা ঝাড়ু দিত আমি প্রাণ ভরে ওর পাছা দুধ দেখতাম কেমন করে মনে হয় আমার দিকে চেয়ে আছে। মনে হয় এখনি পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে পাছায় চাপ দেই দুধে কামড় দেই। কিন্তু সে রকম সুযোগ পাচ্ছিলাম না।
আমাদের বাসার ছাদে গোসল করার মত একটা জায়গা আছে। সেখানে মাঝে মাঝে রহিমা গোসল করতে যেত। আর আমিও যেতাম হাওয়া খেতে। এভাবে আমি অনেক দিন লুকিয়ে লুকিয়ে দেখেছি ওর বিশাল দুধ আর পাছা। দেখতাম কত আকর্ষনীয়ভাবে ও ওর দুধে সাবান মেখে হাত বুলাচ্ছে। আবার পিছন দিকে হাত দিয়ে নিজের পাছায় সাবানের ফেনা লাগাচ্ছে। এসব দেখতাম আর আমার ধোন খাড়া হয়ে যেত। ওকে ভেবে অনেক দিন মাল ফেলেছি। কিন্তু কাছে পাওয়া হয়নি কখনো ।
তো একবার সকালে ঘুম থেকে উঠেই আমি বাথরুমে গিয়ে মাল ফেলার জন্যে ধোন ধরে টানাটানি করছিলাম। তো এমন সময় ও আমার রুমে আসলো ঘর মুছতে। এর মধ্যে ওর বালতির পানি শেষ হয়ে যায় আর আমিও ভাবি নাই এত সকালে কেউ আমার রুমে আসবে। তাই রুমের সাথের বাথরুমে দরজা না লাগিয়েই ঢুকে পড়েছিলাম। আর ও দরজা খোলা পেয়ে পানি আনতে ঢুকে গেলো। আমিও একদম পুরো নেংটা হয়ে ধোনে খেচ্ছিলাম। কারণ নেংটা না হলে আমার আবার আসল জোশটা আসে না। তো ও বাথরুমে ঢুকেই দেখে আমি একেবারে নেংটা হয়ে আমার ধোন হাতে নিয়ে খেলছি। আমিও ওকে দেখে অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম। কিন্তু কিছুই করার ছিল না। ওউ দেখলাম হা করে আমার দিকে চেয়ে আছে একটু লজ্জাও পেল।
এর পরে আমি বলে ফেললাম “ কিরে এখানে কি? “ ও বলল “ ভাইজান পানি নিমু “। আমি বললাম “ আচ্ছা নিয়ে চলে যা।“ এরপর ও পানি নিয়ে বের হয়ে যায় কিন্তু যাওয়ার সময় আমার দিকে তাকিয়ে দুষ্ট দুষ্ট হাসি দিচ্ছিল। এর পরে আমারও কেমন এক্সেন একটা উত্তেজনা কাজ করল। ভাবলাম এত কাছে ওকে পেয়েও কেন আমার ধোন ওর ভেতরে ঢুকাতে পারলাম না। এটা ভেবে ভালো লাগলো না । তাই মাল ফেলা বন্ধ করেই বের হয়ে এলাম। আর ভাবতে লাগলাম কিভাবে রহিমার দুধ পাছা আমি আমার ধোন দিয়ে মেরে দিতে পারব।
ঐদিন যথারীতি আম্মু আর ছোট ভাই বের হয়ে যায় । আর তখন আমি সেই সুযোগটা নিলাম। আমি সোফায় বসে একটা ট্রাউজার পরে নিলাম আর অকে ডাক দিলাম। ও আমার ডাক শুনে আসলো। এসে আমার সামনে দাঁড়ালো আর আমি দেখি ও মিটি মিটি হাসছে। আমি বললাম “ কিরে হাসিস কেন?’ ও বলল “ এমনেই কোন কারণ নাই “। আমি বললাম “ না এমনিই তো না। নিশ্চয়ই আমাকে নেংটা দেখে তোর অনেক মজা লাগছে “। ও মাথা নেড়ে হ্যাঁ সূচক জবাব দিল। আমি ওকে বললাম “ শুধু তুইই আমাকে দেখেছিস তাই না আমিও তোকে নেংটা দেখেছি। তোর শক্ত পোক্ত দুধ দেখেছি পাছাও দেখেছি যখন তুই ছাদে গোসল করতে গেছিলি। “
এটা শোনার পরে দেখলাম ও বেশ লজ্জা পেল। তখন আমি বললাম “ শুধু দেখেই যাবি আমার ধোন ইচ্ছে করে না এটাকে ধরে দেখতে ?’ আমার প্রশ্ন শুনে ও কিছু বলল না। কিন্তু ওর চোখের চাহনি আমাকে বলে দিচ্ছিল ওউ আমার মত হর্ণি হয়ে আছে। তাই আমি আর সময় নষ্ট না করে ওর হাত ধরে কাছে নিয়ে এলাম। আর আমার ট্রাউজারের নিচে খাড়া হয়ে যাওয়া ধোনটা ধরিয়ে বললাম “ দেখতো কেমন লাগে “। ও দেখলাম চোখ বন্ধ করে শিহরিত হয়ে উঠেছে। ও বেশ শক্ত করে আমার ধোনটা চেপে ধরেছে। মনে হয় এর আগে কখনো কারো ধোন ধরে নি।
এরপরে আমি ওকে কাছে টেনে নিয়ে ওর কপালে একটা চুমু খেলাম। এর পরে ওর গাল আর শেষে ওর ঠোঁটে ঝাপিয়ে পড়লাম। ওর উপরের ঠোঁট নিচের ঠোঁট চুষতে লাগলাম। আহা কি এক কচি নরম ঠোঁট। বেশ মজা করে ঠোঁট খেতে লাগলাম আর আমাদের চুমুর শব্দ চু চু আর উম্ম শোনা যাচ্ছিল ঘর জুরে। এর পর আমি ওর দুধের মধ্যে হাত দিয়ে চাপ দিতে লাগলাম। আহা কি নরম নরম দুধ। আমি জোরে জোরে চাপতে লাগলাম আর ওকে চুমু খেতে লাগলাম। আমি ওর পিঠে ও আমার পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলো।
এর পর আমি ওর গলা আর বুকের মাঝে চুমু খেতে লাগলাম । আস্তে আস্তে ওড়না সরিয়ে কাপড়ের উপর দিয়ে গোল গোল দুধ আমার মুখে পুরে নিলাম। আমার লালায় ওর জামা ভিজে গেলো আর দুধের বোটা দুইটা স্পষ্ট ভাবে দেখা যাচ্ছিল। আমি কোমর থেকে একটানে ওর মাথার উপর দিয়ে জামা খুলে নিলাম। আর সাথে সাথে বের হয়ে এলো ওর সাদা ব্রা দিয়ে ঢাকা দুধ। আমি ব্রায়ের উপরে হাত দিয়ে ওর দুধের উপরে জোরে একটা চাপ দিলাম। সঙ্গে সঙ্গে দুধ নবের হয়ে গেলো আর আমার মুখ সরাসরি দুধে নিয়ে খেতে লাগলাম। ও উত্তেজনায় আমার মাথা শক্ত করে ধরে রেখেছিল আর আহহ উহহ করছিল মৃদু স্বরে।
এর পর আমি আমার টি শার্ট আর ট্রাউজার খুলে ওর সামনে একেবারে নেংটা হয়ে নিলাম। আর ওকে বললাম “ নে আমার ধোনটা একটু চেটে দে ।‘এই বলে আমি ওকে ফ্লোরে বসিয়ে আমার ধোন ওর মুখের ভেতরে ঢুকিয়ে দিলাম। ও প্রথমে ওর লাল ঠোঁট দিয়ে আমার ধোনটাকে ভালোকরে চেটে নিল এর পর মুখে নিয়ে ওর থুতু দিয়ে আমার ধোনের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত পানি পানি করে দিল। আর জিভ দিয়ে বার বার আমার ধোনের মাথায় ঢোকর দিচ্ছিল। দেখলাম আমার প্রি কাম ওর মুখের বাইরে ঠোঁটের বাইরে হালকা হালকা এসে পড়েছে। আমি এটা দেখে তাড়াতাড়ি করে ওর ঠোঁট জাপটে ধরলাম। আর দুই জন মিলে রসে ভরা ঠোঁট চেটে চেটে খেলাম।
এর পর আমি ওর পায়জামা খুলে দিয়ে ওকে সোফায় বসিয়ে পা দুটো আমার দিকে দিয়ে শুইয়ে দিলাম। প্যান্টির ফাক দিয়ে ওর ভোদার পাতলা চুল দেখতে লাগলাম। এর পর আমি ওর ভোদার মধ্যে প্যান্টির ফাক দিয়ে আমার আঙ্গুল দিয়ে ঘষতে লাগলাম। এক টান দিয়ে প্যান্টি খুলে ফেললাম। এর পর আমার এক আঙ্গুল আস্তে আস্তে ওর কচি ভোদায় ঘষতে লাগলাম । আমার প্রতিটি ছোয়ায় ও কেপে কেপে উঠলো। আমি দেখলাম উত্তেজনায় ওর ভোদার কিছু রস ইতিমধ্যে বের হয়ে গিয়েছে। যার কারণে ভোদাটা বেশ নরম হয়ে গেছিল আর ভিজে থপ থপ করছিল । আমি মুখ নিয়ে গিয়ে সব রস চেটে চেটে খেলাম। আর আমার ধোন ওর ভেজা ভোদায় ঢুকিয়ে দিলাম।
প্রথমে ঢুকতে চায়নি। কিন্ত্রু পরে বেশ আরাম করেই আমার ধোন ওর ভোদার ভেতরে ঢুকিয়ে দিলাম। ও ব্যাথায় ককিয়ে উঠলো। আমি আস্তে আস্তে করে ধোনের পুরোটা ওর ভোদায় ঢুকিয়ে দিলাম। ও ভার্জিন ছিল তাই দেখলাম ওর ভোদা রক্তে লাল হয়ে গেছে। এটা দেখে আমি আরও জোরে জোরে ওকে চুদতে লাগলাম।। ও প্রথমে ব্যাথা পেলেও পরে বুঝলাম ও আরাম পাচ্ছে । তাই আমাকে বলে উঠলো “ আরও জোরে জোরে ঢুকান ভাই জান… আমাকে শেষ করে ফেলেন… আহহ… উহ… মা… “। আমি ওর কথা শুনে আরও জোরে জোরে চাপ দিতে লাগলাম। আমার চোদনের ধাক্কায় ওর সামনে পেছনে করতে লাগলো আর নিজের দুধ নিজের দুই হাত দিয়ে শক্ত করে ধরে রেখেছিল।
কিছুক্ষণ চোদার পরে বুঝতে পারলাম আমার মাল বের হওয়ার সময় হয়েছে। ইতিমধ্যে ও মাল ছেড়ে দিয়েছে যার কারণে ওর মাল আর লাল রক্তে আমার ধোন পুরো ভিজে গেছে। ও বলল “ ভাইজান মাল ভিতরে ফালাইয়েন না। বাচ্চা হইতে পারে।“ আমি বললাম “ আচ্ছা ঠিক আছে ।“ তাই আমি আমার ধোন বের করে ওর মুখের কাছে নিয়ে গেলাম। বললাম “ আমার মাল বের করে দে… রহিমা… আমি সব মাল তোর মুখে ঢালবো… “। এর পরে ও আমার ধোন নিয়ে চাটতে লাগলো। আমি আর সহ্য করতে না পেরে নিজের হাত দিয়ে আমার ধোনের মাঝে ধরে চিড় চিড় করে সব মাল ওর হা করা মুখের ভেতর ঢেলে দিলাম। উত্তেজনায় আমি ঠিক থাকতে না পেরে হালকা নড়ে গিয়েছিলাম যে কারণে কিছু কিছু মাল ওর থুতনি আর বুকের উপরেও পড়ল। ও সব মাল নিজের হাত দিয়ে তুলে মুখে নিয়ে মধুর মত আঙ্গুল চুষে চুষে খেয়ে ফেলল।
এর পরে আমরা আরেকবার ফ্রেন্চ কিস করলাম আর ওর মুখের কিছু মাল আমার মুখে দিল। এভাবে একে অন্যকে চেটে পুটে খেলাম। যেহেতু বাসায় কেউ ছিল না তাই আমরা একসাথে গোসলে গেলাম আর একে অন্যের গায়ে সাবান মেখে পরিষ্কার করে দিলাম। এভাবে আমরা সুযোগ পেলেই চুদা চুদির খেলায় মত্ত থাকতাম। এর কিছুদিন পরে ওর বিয়ে ঠিক হয় আর ও আমাদের বাসা ছেড়ে চলে যায়।
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Hi! I am a robot. I just upvoted you! I found similar content that readers might be interested in:
https://www.facebook.com/CoMagi/posts/396961480470186:0
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit