বাগেরহাট জেলা বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ বৃহত্তর জেলা।
যে বাবে যাবেন।
যাএাবাড়ি বাস টার্মিনাল থেকে বাগেরহাট ২১৪ কিলোমিটার। রাস্তা জেম না থাকলে আপনার সময় লাগবে ৪ ঘন্টার ৩০ মিনিট।
বাসের টিকেট ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা মধে টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন।
ইমা পরিবহনে টিকিট সংগ্রহ করতে এই ✆ কল করে টিকিট কিন্তুে পারেন-০১৭২৮৯৫৪৮১৩/০১৯৫৯২৭৯৬৪৫
এই ফাকা পদ্দা সৈতু দেখার সজু হাত ছারা করতে চাই না। তাই টিকিট সংগ্রহের আগে জানালার পাশে টিকিট কাটলাম। সুন্দর দৃশ দেখার জন্য।
এতো দিন সপ্ন ছিলো ষাট গম্বুজ মসজিদ দেখার এখন নিচ চোখে দেখবো। অনুমতি টা অনপক ভালো লাগছে।
ভ্রমণ করলে জেমন জ্ঞান বারে তেমনেই। পরিচি লাভ হয়। বিশ্ব কে চিনতে হলে ভ্রমন করতে হবে। যার কোনো বিকলপ নাই।
ষাট গম্ভুজ মসজিদের পরিচিতি:
খান জান আলী রাজ পাসাদ থেকে অনে দামি পাথর সংগ্রহ করে নির্মাণ। খান জান আলী তার ইসলাম প্রচার করেন এখান থেকেই।
তিনি একজন ধর্ম প্রচারক ছিলেন। সত্যের পথে চলতেন সবাইকে চলার উপদেশ দিতেন।
ষাট গম্বুজ মসজিদে অনেক পুরাতন পকুড় আছে যা কিনা জীনেরা খনন করেছেন। আরো আছে ২ টি কুমির যার নাম রাখা হয় কালা পাহাড় আর ধলা পাহাড়।একটি কুমির মেরে ফেলেন। ফরেনারা পরে জানতে পারেন এই কমিটি হলো খান জাহান আলীর সেই পালিত কালাপাহাড় ফরেনার ভুল করে একটি কমিটিকে গুলি করে
যা এখন জাদুঘরে রাখা আছে।
বাগেরহাট জাদুঘর-
বাগেরহাট জেলার সুন্দরঘোনায় ষাট গম্বুজ মসজিদের দক্ষিণ পূর্ব কোণে বাগেরহাট জাদুঘর অবস্থিত। যেখানে রয়েছে মুসলিম সংস্কৃতি ও খানজাহান আলীর স্মৃতি। এছাড়া উল্লেখযোগ্য স্মৃতিচিহ্ন, মুদ্রা, বাসন, তৈজসপত্র, মানচিত্র এবং লিপিবদ্ধ ইতিহাস। সদর থেকে অটো বা রিকশা বা লোকা বাসে করে বাগেরহাট জাদুঘরে যেতে পারবেন।
বাগেরহাট জাদুঘর-
বাগেরহাট জেলার সুন্দরঘোনায় ষাট গম্বুজ মসজিদের দক্ষিণ পূর্ব কোণে বাগেরহাট জাদুঘর অবস্থিত। যেখানে রয়েছে মুসলিম সংস্কৃতি ও খানজাহান আলীর স্মৃতি। এছাড়া উল্লেখযোগ্য স্মৃতিচিহ্ন, মুদ্রা, বাসন, তৈজসপত্র, মানচিত্র এবং লিপিবদ্ধ ইতিহাস। সদর থেকে অটো বা রিকশা বা লোকা বাসে করে বাগেরহাট জাদুঘরে যেতে পারবেন।