আমরা অনেকেই নতুন নতুন স্মার্ট ব্যান্ড কিনতে চাই হাতে পরার জন্য , কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা আমরা হঠাৎ করে আবেগের বশে হুটহাট করে যে কোন একটা স্মার্ট ব্যান্ড কিনে ফেলি , তাই আজকের এই পোস্টটা শেয়ার করবো একটা স্মার্ট ব্যান্ড কেনার জন্য আপনাকে কি ধরনের প্ল্যান করতে হবে
ব্যান্ডের সাইজ ঃ স্মার্ট ব্যান্ড কিন্তু স্মার্টওয়াচ বা ঘড়ির মতো না , তাই অবশ্যই আপনাকে ঘড়ির থেকে ছোট সাইজের স্মার্ট ব্যান্ড কিনতে হবে , অনেকেই মনে করে যে স্মার্ট ব্যান্ড আর স্মার্টওয়াচ একই জিনিস তাই যখন কিনে তখন বড় সাইজের স্মার্ট ব্যান্ড কিনে ফেলে , আর দুইদিন পরে এই স্মার্ট ব্যান্ড আসলেই কোন কাজে লাগে না , তাই ধীরে শিষে দেখে শুনে একটু ছোট সাইজের একটা স্মার্ট ব্যাংক কিনবেন যেটা আপনার হাতে সুন্দর মানাবে , সব সময় চেষ্টা করতে হবে কালো স্মার্ট ব্যান্ড কেনার , কারণ ঘড়ির থেকে তুলনামূলক স্মার্ট ব্যান্ড বেশি ময়লা হয় , যদি আপনি ঘড়ির মতো মনে করেন যে আপনি একটা সাদা বা অন্য কোন কালারই কিনবেন তাহলে পরে সমস্যা হবে ।
স্মার্ট ব্যান্ড এর ব্রান্ড ঃ অবশ্যই ভালো একটা ব্র্যান্ডের স্মার্ট ব্যান্ড কিনতে হবে , কারণ যদি আপনি বাজার থেকে লোকাল 300 বা 400 টাকা দিয়ে একটা স্মার্ট ব্যান্ড কিনেন তাহলে এই স্মার্ট ব্যান্ড আপনার আসলেই কোন কাজে লাগবে না , কারণ এই স্মার্ট ব্যান্ডে আপনি তেমন কোন ফিচার পাবেন না , স্মার্ট ব্যান্ডের যে যে ফিচারগুলো অবশ্যই দরকার - যেমন হার্ট রেট মিটার , কতটুকু হাটলেন তা হিসাব করা , কতটুকু পানি খেলেন তা হিসাব করা , এখন আকাশের অবস্থা কেমন তা জানা , ঘড়ি অপশনও থাকা , অবশ্যই ওয়াটারপ্রুফ হতে হবে , আমি আগেই বলেছি স্মার্টওয়াচ আর স্মার্ট কিন্তু এক না । কারণ এমন অনেক সময় যাবে যে আপনি স্মার্ট ব্যান্ড হাতে পড়েছেন দুইদিন তিনদিন পর্যন্ত আপনার হাতে আছে , কিন্তু ঘড়ি কিন্তু আমরা এভাবে ব্যবহার করিনা । স্মার্ট ব্যাংক কেনার আগে অবশ্যই সব দিক থেকে হিসাব করে একটা সঠিক স্মার্ট ব্যান্ড কিনতে হবে ।