২০১০-১১ মৌসুমে :
রোনালদো তার অর্জিত গোল্ডেন বুটটি ফিলিস্তিনি মুসলমান অনাথ
শিশুদের চিকিৎসা ও শিক্ষা বাবাদ দান করেন যার মূল্য ১৫০ কোটি টাকা। যা রোনালদো তার অর্জিত বাৎসরিক আয়ের একাংশ বলা যায়। যা অবাক করার হলেও সত্য।
শুধু তাই নয় ৩ বছরে ফিলিস্তিনিকে ৩ মিলিয়ন ডলার দিয়ে সহায়তা করেছে এই মানুষটি । বিশ্বকাপের প্রীতি ম্যাচে ইসরায়েলি প্লেয়ারদের সাথে ক্ষোভে তিনি জার্সিও বদলাননি। ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াতে মুসলিম হওয়া লাগে না। দরকার মানবতার !!
মুসলিম এতিমখানা ও গির্জায় দান করেন। এই উদারতা দেখে সৌদি রাষ্ট্রপতি তাকে উপহার হিসেবে পবিত্র কোরআন শরীফ দেন এবং রোনালদো তা সাদরে গ্রহন করেন।মানচেস্টারের বাড়ি বিক্রি করে সিরিয়ায় ৫হাজার ঘর তৈরি করে দেন রোনালদো । রোনালদো চ্যাম্পিয়ানস লীগ জয়ের জন্য দল থেকে যে টাকা পেয়েছিল,তা দাতব্য চিকিৎসালয়ে দান করেন ।
এক শিশুর ব্রেইন অপারেশনের জন্য নিজের অটোগ্রাফ সহ জার্সি এবং ব্রান্ডের একজোরা বুট বিক্রি করে টাকা দেন এই রোনালদো ।
২০১২ সালে :
সবচেয়ে দানশীল ব্যাক্তিদের মধ্যে ১ম নামটা ছিলো ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো গায়ে ট্যাটু করেন না এটা সবাই জানে এবং নেপালকে বাংলাদেশী টাকায় ৬১ কোটি ১৩ লক্ষ ৬৫ হাজার ৪ শত ৯৫ টাকা ২০ পয়সা দান করেছে ।
source
আবার ২০১৬ ইউরোতে:
রোনালদোর ডান কানের পাশে দুটো দাগ দেখা গিয়েছে। আর এই হেয়ার কাট নিয়েই তৈরি হয়েছে জল্পনা। দেখা দিয়েছে কৌতূহল। রোনালদোর মাথায় দুটো দাগ কেন? স্প্যানিশ এক ওয়েবসাইটের খবর অনুযায়ী রোনালদো মোটেও ফ্যাশন করে এ ভাবে চুল ছাঁটেননি। এর পিছনে রয়েছে মানবিক কারণ। সেই গল্প শুনলে চোখে জল আসতে বাধ্য।পর্তুগালের একটি শিশু ক্যান্সারে আক্রান্ত। সেই শিশুটির চিকিৎসার খরচ বহন করেছেন রোনালদো। খবর অনুযায়ী, সেই শিশুটি নাকি দুটো ক্ষত নিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করে।
আর সেই শিশুটির জন্যই রোনালদো এমন ভাবে চুল ছেঁটেছেন। ডান কানের কাছে দুটো দাগ দেখা যাচ্ছে। অসুস্থ শিশুটির পাশে যে তিনি রয়েছেন, সেটাই ইউরোর ময়দানে স্পষ্ট করে দিলেন রোনালদো।