ফোটোগ্রাফি আমার অন্যতম একটি শখ । যদিও এখন আর তেমন একটা টাইম পাই না, কিন্তু ৫-১০ বছর আগেও অনেক এক্টিভ ছিলাম ফোটোগ্রাফি চর্চায় । বাড়িতে নিয়মিত ফোটোগ্রাফির পত্রিকা আসতো, আমার ভাইয়ের একটা দামি ক্যামেরা ছিল, বেশ কয়েকটি লেন্সও কিনেছিলো । কলকাতার এক স্বনামধন্য ফোটোগ্রাফি ক্লাবের সদস্য সে । যদিও আমি ইচ্ছে করেই এসবে জড়াইনি তবে ফোটো তোলার শখটা ছিল পুরোমাত্রায় ।
যতই শখ থাকুক দু'টি কারণে আমার আর ফোটোগ্রাফার হওয়া হয়ে উঠলো না । এক - সময়ের বড্ড অভাব, দুই - ফোটোগ্রাফি সম্পর্কে জ্ঞান আর দক্ষতার অভাব । তারপরেও ভালো সাবজেক্ট পেলে আজও মন নেচে ওঠে, ইচ্ছে করে গলায় ক্যামেরা ঝুলিয়ে বেরিয়ে পড়ি । বিগত কিছু ফোটোগ্রাফ আমি রেখেছিলাম আমার imgur একাউন্টে । আজ ভাবলুম সেখান থেকেই কিছু কিছু পুরোনো ফোটোগ্রাফ শেয়ার করি আপনাদের সাথে ।
আশা করছি হাসি পেলেও দেখবেন আমার ফোটোগ্রাফি । আজকে যতগুলি ফোটো শেয়ার করবো প্রায় সবগুলিই পাঁচ বা তার বেশি বছরের পুরোনো । ক্যামেরা নিকন, লেন্স বিভিন্ন রকমের । ছবিগুলো ইচ্ছে করেই কম্প্রেস করে লো রেসল্যুশন করা হয়েছে যাতে খুব সহজে স্টিমিটে লোড হয় ।
ফোটোগ্রাফি আমার অন্যতম একটি শখ । যদিও এখন আর তেমন একটা টাইম পাই না, কিন্তু ৫-১০ বছর আগেও অনেক এক্টিভ ছিলাম ফোটোগ্রাফি চর্চায় । বাড়িতে নিয়মিত ফোটোগ্রাফির পত্রিকা আসতো, আমার ভাইয়ের একটা দামি ক্যামেরা ছিল, বেশ কয়েকটি লেন্সও কিনেছিলো । কলকাতার এক স্বনামধন্য ফোটোগ্রাফি ক্লাবের সদস্য সে । যদিও আমি ইচ্ছে করেই এসবে জড়াইনি তবে ফোটো তোলার শখটা ছিল পুরোমাত্রায় ।
যতই শখ থাকুক দু'টি কারণে আমার আর ফোটোগ্রাফার হওয়া হয়ে উঠলো না । এক - সময়ের বড্ড অভাব, দুই - ফোটোগ্রাফি সম্পর্কে জ্ঞান আর দক্ষতার অভাব । তারপরেও ভালো সাবজেক্ট পেলে আজও মন নেচে ওঠে, ইচ্ছে করে গলায় ক্যামেরা ঝুলিয়ে বেরিয়ে পড়ি । বিগত কিছু ফোটোগ্রাফ আমি রেখেছিলাম আমার imgur একাউন্টে । আজ ভাবলুম সেখান থেকেই কিছু কিছু পুরোনো ফোটোগ্রাফ শেয়ার করি আপনাদের সাথে ।
আশা করছি হাসি পেলেও দেখবেন আমার ফোটোগ্রাফি । আজকে যতগুলি ফোটো শেয়ার করবো প্রায় সবগুলিই পাঁচ বা তার বেশি বছরের পুরোনো । ক্যামেরা নিকন, লেন্স বিভিন্ন রকমের । ছবিগুলো ইচ্ছে করেই কম্প্রেস করে লো রেসল্যুশন করা হয়েছে যাতে খুব সহজে স্টিমিটে লোড হয় ।
উপরের ছবিটি পাঁচ বছরের পুরোনো । গঙ্গা বক্ষের গোধূলি বেলার ছবি । পশ্চিমে ঢলে পড়া সূর্যের শেষ কিরণ রশ্মি ছড়াচ্ছে গঙ্গার জলে ।
এটাও প্রায় পাঁচ বছরের পুরোনো ছবি । ছবিটি তোলা হয়েছে গান্ধী ঘাটে । গঙ্গার ওপর পারে শ্রীরামপুরে দেখা যাচ্ছে ইঁটভাঁটা । গঙ্গাবক্ষে কয়েকটি জেলে ডিঙি দেখা যাচ্ছে ।
ছ'বছর আগে তোলা । আমাদের বাড়ির ছাদ থেকে তোলা পশ্চিমাকাশের সূর্যাস্তের ছবি এটি । আকাশের যে রং দেখছেন সেটি কোনো ফোটোশপের জাদু নয় । সন্ধ্যার প্রাক্কালে সত্যিই আকাশের এমন আবীররাঙা সাজ । অপূর্ব !
শীতের বিকেলে গঙ্গার ঘাটে । জেলেরা এখন ঘরে ফেরার তোড়জোড় করছে ।
আস্তাকুঁড়ে সাদা বকের দঙ্গল । খাদ্যাভাবে তাদের এখন ঠাঁই মানুষের আস্তাকুঁড়ে - খাবারের খোঁজে ।
ভাঁটার সময় এখন । তাই গঙ্গার ঘাটে জেটির শেষপ্রান্তে পৌঁছেও যাত্রীদল বজরায় উঠতে তাদেরকে বেশ কসরৎ করতে হচ্ছে ।
প্রায় দশ বছর আগের তোলা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের ফোটো ।
সাত বছর আগের ছবি । বনগাঁয়ে তোলা । খড়ের ঘর রাস্তার ধারে ।
চিনতে পেরেছেন ? এটা হলো কচুরিপানা । গ্রাম বাংলায় নদী, খাল-বিলে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এদের । কচুরিপানার ফুল দেখতে কিন্তু অসম্ভব সুন্দর ।
সুন্দরবনের অভ্যন্তরে মাঝি-মাল্লা ও জেলেদের দলের মাঝে । ছয় বছর আগের ফটো ।
"মঙ্গল পাণ্ডে" ঘাটে দারুন একটি শীতের সন্ধ্যা কাটিয়েছিলাম আমরা ।
গন্ডার, গরু আর জল ফড়িং । আমার ওয়াইল্ড লাইফ ফোটোগ্রাফি । হা : হা : )
------- ধন্যবাদ -------
পরিশিষ্ট