No leader is made in Japan, but a great human is made. জাপানে বড় নেতা তৈরি হয়না , বড় মানুষ তৈরী হয় l

in steemitbd •  6 years ago  (edited)


The Japanese team lost the World Cup, but the Japanese fans cleaned the gallery and left the stadium.

Lost in the Second World War, Emperor Hirohito of Japan went to America's representative MacArthur. One bag rice taken as a symbolic item. Harariqi put a knob on his head and said, cut off my head and accept this trick. Protect my people. They like rice. They do not lack the rice.

This character of emperor Hirohito is liked by Americans. Among the notorious greats of the Second World War, only Hirohito was left free without any injuries. On March 11, 2011, the owner of a Fishery company, Sato Sun, heard the message of T'Sunami in the first place to save his employees first. There are only 30 minutes in hand. Priority gave foreign (Chinese) One of the employees left the office and kept them in the upper stairs on the side. Lastly, he has to take care of his family. T'sunami has already arrived. The seven suns were flown in front of the eyes. Today, his family has disappeared. Sato Sun Amar is in China

Chinese people returned to the country and expressed their gratitude by making a portrait of her in the city streets. All those who have an idea about Japan know that if things go missing on the train or on the bus, then you can be very comfortable, you can get those things back unknowable. There is no traffic in the deep night, but pedestrians are not able to cross the road until traffic lights are green. Ticket Fakki Rate (%) on the train is almost empty room. Once forgot the doors of the door went to an Indian country. After a month, you see, there is exactly the same as you left the house. Where did the Japanese get this education? Social education starts at kindergarten level The first three words that were taught to them are: Connichia (hello) - The familiar people will say hello only. Arigatou (thanks) - If you live in the community, you will benefit each other. If you are benefited by someone at least, thank you with gratitude. Gomnanyas (sorry) - People will make mistakes and apologize for that mistake. These are not just memorized taught. In reality, the teachers will be able to use it efficiently and get rid of it.

You can certainly understand the importance of these three words in society. They get this education from childhood. If our politicians and all of us were old enough to come to KinderGarten in Japan! Self-reliance training was provided from kindergarten. All that is needed to live as a human in society - book books, toys, and beds themselves; Toilets, cleaning; Eat your own food, clutter plate, etc. They themselves go from school to primary school, and they themselves go to school. The team fixed the school authorities. Traffic law, rules on how to ride in the bus train is taught all the way. You have a car, the child will come to school, you have to be embarrassed in the opposite. From class seven, children can go cycling to school. The school authorities are very cautious about who is rich in the class, who is poor, who is not second to the first person. Roll No. 1 in the class, does not mean that academic performance is the best. Roll number is generated by the order of spellings. All the items of the annual sports competition are to see group performance - not practical. All the boys and girls in the school are divided into groups - white teams, red parties, green groups etc. Training to work in group gets it from sports. That's why there is no big leader in Japan, but on average they are the best people, big people!

They may be but we can not ??? There is no need for anything - subject matter, knowledge, glory, vitality, human resources! So many lives, so many variations, so much wealth, so many world monies are there in the world and there are many ??? Still we can not. I can not, because of lack of goodness, lack of mentality. Can not we do anything? Let us sow a little bit of honesty, ideal, and value seeds of those poisonous pills. Make them people like humans.

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে হেরে গিয়ে জাপানের সম্রাট হিরোহিতো আমেরিকার প্রতিনিধি ম্যাক আর্থারের কাছে গেলেন। প্রতীকি আইটেম হিসাবে নিয়ে গেলেন এক ব্যাগ চাল। হারাকিরি ভঙ্গিতে হাটু গেড়ে মাথা পেতে দিয়ে বললেন, আমার মাথা কেটে নিন আর এই চালটুকু গ্রহণ করুন। আমার প্রজাদের রক্ষা করুন। ওরা ভাত পছন্দ করে। ওদের যেন ভাতের অভাব না হয়।

সম্রাট হিরোহিতোর এই ক্যারেক্টার আমেরিকানদের পছন্দ হলো। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের কুখ্যাত মহানায়কদের মধ্যে কেবলমাত্র হিরোহিতোকে বিনা আঘাতে বাচিয়ে রাখা হলো। ২০১১ সালের ১১ই মার্চ, টি’সুনামির আগাম বার্তা শুনে এক ফিশারি কোম্পানীর মালিক সাতো সান প্রথমেই বাচাতে গেলেন তার কর্মচারীদের। হাতে সময় আছে মাত্র ৩০ মিনিট। প্রায়োরিটি দিলেন বিদেশি (চাইনিজ) দের। একে একে সব কর্মচারীদের অফিস থেকে বের করে পাশের উচু টিলায় নিজ হাতে রেখে এলেন। সর্বশেষে গেলেন তার পরিবারের খোজ নিতে। ইতিমধ্যে টি’সুনামি এসে হাজির। সাতো সানকে চোখের সামনে কোলে তুলে ভাসিয়ে নিয়ে গেল। আজও নিখোজ হয়ে আছে তার পরিবার। সাতো সান অমর হলেন চায়নাতে।

চাইনিজরা দেশে ফিরে গিয়ে শহরের চৌরাস্তায় ওনার প্রতিকৃতি বানিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন। যাদের জাপান সম্পর্কে ধারণা আছে তারা সবাই জানেন, যদি ট্রেনে বা বাসে কোন জিনিস হারিয়ে যায়, অনেকটা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন, ঐ জিনিস আপনি অক্ষত অবস্থায় ফেরত পাবেন। গভীর রাতে কোন ট্রাফিক নেই, কিন্তু পথচারী ঠিকই ট্রাফিক বাতি সবুজ না হওয়া পর্যন্ত পথ পার হচ্ছেন না। ট্রেনে বাসে টিকিট ফাকি দেয়ার হার (%) প্রায় শুন্যের কোঠায়। একবার ভুলে ঘরের দরজা লক না করে এক ভারতীয় দেশে গেলেন। মাস খানেক পর এসে দেখেন, যেমন ঘর রেখে গেছেন, ঠিক তেমনই আছে। এই শিক্ষা জাপানীরা কোথায় পায়? সামাজিক শিক্ষা শুরু হয় কিন্ডারগার্টেন লেভেল থেকে। সর্বপ্রথম যে তিনটি শব্দ এদের শেখানো হয় তা হলো- কননিচিওয়া (হ্যালো) – পরিচিত মানুষকে দেখা মাত্র হ্যালো বলবে। আরিগাতোউ (ধন্যবাদ) – সমাজে বাস করতে হলে একে অপরকে উপকার করবে। তুমি যদি বিন্দুমাত্র কারো দ্বারা উপকৃত হও তাহলে ধন্যবাদ দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। গোমেননাসাই (দুঃখিত) – মানুষ মাত্রই ভুল করবে এবং সেই ভুলের জন্য ক্ষমা চাইবে। এগুলো যে শুধু মুখস্ত করে শেখানো হয় তা না। বাস্তবে শিক্ষকরা দক্ষতার সাথে সুযোগ পেলেই ব্যবহার করবেন এবং করিয়ে ছাড়বেন।

সমাজে এই তিনটি শব্দের গুরুত্ব কত তা নিশ্চয়ই অনুধাবন করতে পারছেন। এই শিক্ষাটা ওরা বাল্যকাল থেকে পায়। আমাদের রাজনীতিবিদরা এবং আমরা সবাই বাল্যকালটা যদি কোন রকমে জাপানের কিন্ডারগার্টেনে কাটিয়ে আসতে পারতাম! কিন্ডারগার্টেন থেকেই স্বনির্ভরতার ট্রেনিং দেয়া হয়। সমাজে মানুষ হিসাবে বসবাস করার জন্য যা দরকার – নিজের বই খাতা, খেলনা, বিছানা নিজে গোছানো; টয়লেট ব্যবহার, পরিষ্কার করা; নিজের খাবার নিজে খাওয়া, প্লেট গোছানো ইত্যাদি। প্রাইমারী স্কুল থেকে এরা নিজেরা দল বেধে স্কুলে যায়। দল ঠিক করে দেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ট্রাফিক আইন, বাস ট্রেনে চড়ার নিয়ম কানুন সবই শেখানো হয়। আপনার গাড়ি আছে, বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে আসবেন, উল্টে আপনাকে লজ্জা পেয়ে আসতে হবে। ক্লাস সেভেন থেকে বাচ্চারা সাইকেল চালিয়ে স্কুলে যেতে পারে। ক্লাসে কে ধনী, কে গরীব, কে প্রথম কে দ্বিতীয় এসব বৈষম্য যেন তৈরী না হয় তার জন্য যথেষ্ট সতর্ক থাকেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ক্লাসে রোল নং ১, মানে এই নয় যে একাডেমিক পারফরম্যান্স সবচেয়ে ভাল। রোল নং তৈরী হয় নামের বানানের ক্রমানুসারে। বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতার সমস্ত আইটেম গুলো থাকে গ্রুপ পারফরম্যান্স দেখার জন্য – ইন্ডিভিজুয়াল নয়। সারা স্কুলের ছেলে মেয়েদের ভাগ করা হয় কয়েকটা গ্রুপে- সাদা দল, লাল দল, সবুজ দল ইত্যাদি। গ্রুপে কাজ করার ট্রেনিংটা পেয়ে যায় খেলাধুলা থেকে। এই জন্যই হয়তো জাপানে বড় নেতা তৈরি হয়না কিন্তু গড়ে এরা সবার সেরা মানুষ, বড় মানুষ!

ওরা পারে কিন্তু আমরা পারি না কেন ??? বিষয়-বৈভব , জ্ঞান-গরিমা , প্রাণ-প্রাচুর্য , লোকসম্পদ কোনো কিছুরই তো আমাদের অভাব নেই ! এতো প্রাণ, এতো বৈচিত্র , এতো সম্পদ , এতো বিশ্ববরেণ্য মনিষীর দেশ পৃথিবীতে আর কটা আছে ??? তারপরেও আমরা পারিনা। পারিনা কারণ, সদিচ্ছার অভাব, মানসিকতার অভাব। আমরাও কি কিছু করতে পারিনা ? আসুন না আমরা একটু একটু করে ওই কচিকাঁচা গুলির মধ্যে সততা, আদর্শ, মূল্যবোধের বীজ বপন করি। ওদেরকে মানুষের মতো মানুষ করে গড়ে তুলি।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

thanks for appreciating me on my post get that feedback back...
2.jpeg