আশ্চর্য মণিরত্ন

in story •  6 years ago 

image
Image source

আশ্চর্য মণিরত্ন (১)

বহুকাল আগের কাহিনী। এক গ্রামে এক মা তার এক ছেলেকে নিয়ে বসবাস করতো। ছেলে তখনো কোনো কাজকর্ম করতো না। মা যা জোগাড় করতো তা দিয়েই তাদের জীবন চলতো। ছেলের কোনো আয় রোজগার ছিল না। একদিন মা ছেলেকে বললো: বাবা! এই টাকাটা নাও। বাজারে গিয়ে কিছু রুটি কিনে আনো।

ছেলে তো মায়ের অনুগত সন্তানের মতো টাকাটা হাতে নিয়েই পাড়ি জমালো বাজারের উদ্দেশ্যে। কিছুটা পথ গিয়েই দেখলো একদল দুষ্টু ছেলে কী নিয়ে যেন দুষ্টামি করছে। এগিয়ে যেতেই দেখে একটা নিরীহ বিড়ালকে দড়ি দিয়ে বেঁধে দুষ্টেরা খেলছে, মজা করছে, একবার এদিকে টানছে আবার অন্যদিকে, আর বেড়ালটা কষ্টে মিউ মিউ শব্দ করে কাঁদছে।

ছেলেটার মন কেঁদে উঠলো বেড়ালের জন্য। সে দুষ্টু ছেলেদের কাছে গিয়ে বললো: বাচ্চারা! তোমরা বেড়ালটাকে এভাবে কষ্ট দিচ্ছো কেন। ওকে ছেড়ে দাও।

দুষ্টুরা বললো: এমনিতেই ছেড়ে দেবো? তোর এতো মায়া লাগলে কিনে নিয়ে ছেড়ে দে!

ছেলেটা বললো: তোমরা বিক্রি করবে বেড়ালটাকে? ওর দাম কতো?

দুষ্টুরা বললো: হ্যাঁ, বিক্রি করবো। দাম খুব একটা বেশি না, সস্তাই। অর্ধেক রুটির দামের চেয়েও কম।

ছেলেটা বললো: এই নাও টাকা।

মায়ের দেওয়া সব টাকা দিয়ে সে বেড়ালটাকে কিনে নিলো এবং ছেড়ে দিলো। এরপর ভাবলো টাকা তো শেষ, বাজারে গিয়ে তো আর লাভ নেই। রুটি কেনার পয়সা তো নেই। তাই সে ফিরে গেল বাসায়।

মা ছেলেকে খালি হাতে বাসায় ফিরেছে দেখে জিজ্ঞেস করলো: ঘটনা কী! রুটি কোথায়! খালি হাতে ফিরেছো কেন...?

ছেলে তার মাকে পুরো ঘটনা খুলে বললো। মা ছেলের কথা শুনে কিছুক্ষণ চুপ করে রইলো। ছেলে আস্তে করে বললো: মা! এক বেলা রুটি না খেলে কী আর এমন হবে! কিন্তু একটা নিরীহ প্রাণীর জীবন তো আমাদের এটুকু কষ্টের বিনিময়ে বাঁচলো, তাই না?

মা আর কিছু বললো না। পরদিন আবারও ছেলেকে টাকা দিয়ে বললো: ‘সোজা বাজারে গিয়ে কসাইর দোকান থেকে গোশত কিনে বাড়ি ফিরবি’। ছেলে মাথা নেড়ে টাকাটা হাতে নিয়ে বের হয়ে গেল।

বলছিলাম মায়ের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ছেলেটা আজও বের হয়ে গেল বাজারের উদ্দেশ্যে। কিন্তু পথে দেখা হয়ে গেল ওই দুষ্টু ছেলেগুলোর সাথে। ওরা আজ একটা কুকুরকে নিয়ে খেলছিল। খেলা আর কি! কুকুরকে পিটিয়ে লাথি মেরে মেরে মজা নিচ্ছিলো। কুকুরের কষ্ট দেখে ছেলেটার খুব খারাপ লাগছিল। সে দুষ্টু ছেলেদেরকে জিজ্ঞেস করলো: তোমরা কুকুরটাকে বিক্রি করবে? দুষ্টুগুলো সাথে সাথে জবাব দিলো: হ্যাঁ! বিক্রি করবো, খুব কম দামে দেবো।

ছেলেটা বললো: ঠিক আছে! বলো! কতো হলে বিক্রি করবে।

দুষ্টু ছেলেরা বললো: একদম সস্তা। অর্ধেক রুটির দামে বিক্রি করবো।

ছেলেটা মায়ের দেওয়া টাকার পুরোটাই দিয়ে দিলো দুষ্টুদেরকে। তারপর কুকুর কিনে নিয়ে ফিরে গেল বাড়ি। বাড়ি যাবার পর মা তাকে দেখেই চীৎকার চেঁচামেচি শুরু করে দিলো। বললো: তোকে নিয়ে তো আর পারছি না। আমার কি ধনভাণ্ডার আছে যে কুত্তা কিনে মজা করবো!

ছেলে মায়ের কথা শুনে বুঝতে পারলো মা রেগে গেছেন। তারপরও মাকে বুঝিয়ে সুজিয়ে বললো: মা! আমরা যদি এক বেলা গোশত না খাই কী আর এমন হবে! কিন্তু একটা প্রাণীর জান তো আমরা বাঁচাতে পারলাম, তাই না? মা আর কোনো জবাব দিলো না।

পরেরদিনও মা ছেলের হাতে টাকা দিলো। এবার ভালো করে বলে দিলো সোজা বাজারে গিয়ে যেন তেল কিনে আনে। ছেলে এবারও মাথা নেড়ে মায়ের কাছ থেকে টাকাটা নিয়ে বাজারের পথে পাড়ি জমায়। আজও সে পথে দেখতে পায় সেই দুষ্টু বালকদের। আজ তারা একটা ইঁদুরকে নিয়ে খেলছিল। ইঁদুরটাকে ধরে লেজে রশি বেঁধে আগুনে পোড়ানোর চেষ্টা করছে। তার মনটা ইঁদুরের জন্য কেঁদে উঠলো। সে আজও দুষ্টু ছেলেদের কাছ থেকে ইঁদুরটাকে কিনে নিয়ে বাসায় ফিরে এলো। মা আজ ছেলের হাতে ইঁদুর দেখেও না দেখার ভান করলেন।

এরপর কেটে গেল বহুদিন। ছেলে প্রায় প্রতিদিনই নদীর ধারে যায়। মাছ মারে। মাছ কেটে পরিষ্কার করে পরিত্যক্ত অংশগুলো কুকুর আর বেড়ালের সামনে দেয় আর বাকিটা নিয়ে যায় বাসায়। একদিন ছেলে বাসাতেই ছিল। তার কুকুর একটা মাছের মুখের ভেতর একটা পাথর পেলো। পাথরটা সূর্যের মতো জ্বলজ্বল করছিলো। কুকুর ওই পাথরটা নিয়ে দিলো মনিবের কাছে। মনিব মানে ছেলেটা জ্বলজ্বলে পাথর দেখে আশ্চর্য হয়ে গেল। মজা করার জন্য সে পাথরটাকে মুখে নিয়ে জিহ্বার নীচে রেখে বললো: হে রত্নমণি! আমার খিদে লেগেছে। মজার মজার খাবার নিয়ে এসে টেবিল ভর্তি করে দাও। আশ্চর্যরকমভাবে চোখের পলকেই তা ঘটে গেল। ছেলে নড়েচড়ে উঠে খাবারগুলো পরীক্ষা করার জন্য মুখে দিলো। সে কি মজা রে বাবা! সেবাইকে ডেকে ওই মজার মজার খাবার খাওয়ালো।

এরপর একদিন ছেলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলো প্রান্তরের দিকে। পথিমধ্যে দেখতে পেলো খানের সুন্দরী মেয়েকে। তার ভালো লেগে গেল। বাসায় ফিরে মাকে বললো তার জন্য যেন বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায়। মা যতই চেষ্টা করলো আজগুবি এই প্রস্তাব থেকে সরে আসার জন্য, ছেলে কিছুতেই মানলো না। মাকে পাঠালোই খানের বাড়িতে। খান মহিলাকে দেখে বললো: কী চাও!

মহিলা বললো: তোমার মেয়ের সাথে আমার ছেলের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এসেছি।

খান ভেবেচিন্তে বললো: এক শর্তে রাজি আছি। চল্লিশটি উটের পিঠ বোঝাই করা সোনা দিতে হবে মেয়ের মোহরানা।

মহিলা খানের কথাটা ছেলেকে জানালো। ছেলে বললো: মা চিন্তা করো না।

পরদিন সকালেই ছেলে খানের চাহিদা পূরণ করে চল্লিশ উটের পিঠ বোঝাই করা সোনা পাঠিয়ে দিলো। খান এবার মহিলার দিকে তাকিয়ে বললো: এবার একটা প্রাসাদ বানাতে হবে সোনা দিয়ে। ওই প্রাসাদে আমার মেয়ে থাকবে।

মহিলা আবারও খানের কথাটা ছেলেকে জানালো। ছেলে আজও বললো: চিন্তা করো না মা!

পরদিন সকালে ছেলে ঠিকই নদীর তীরে সোনা দিয়ে একটা প্রাসাদ বানিয়ে ফেললো। খানকে বলার পর সে আশ্চর্য হয়ে ওই প্রাসাদ দেখতে গেল। প্রাসাদ দেখে তো খানের আর কোনো অজুহাত তৈরির সুযোগ থাকলো না। বাধ্য হয়ে ওই ছেলের সাথে খান তার মেয়ের বিয়ে দিলো।

কিন্তু খানের মেয়ে একটা গ্রাম্য ছেলের সাথে জীবনযাপন করতে বিব্রত বোধ করলো। সে তার বাবাকে বললো এমন কিছু একটা করতে যাতে সে ওই ছেলের সাহচর্য থেকে চলে আসতে পারে। খান এক বৃদ্ধ মহিলাকে বললো এই অবস্থা থেকে তাকে মুক্তি দিতে। ওই বুড়ি যাদুকর খানকে কথা দিলো সে কিছু একটা অবশ্যই করবে। বুড়ি শুনেছিল যে ওই ছেলে প্রতিদিন গরিব ফকিরদেরকে খেতে দেয়, জামা কাপড় দেয়। বুড়িও একদিন ফকিরের পোশাক পরে ছেলের ঘরে গেল।#

image
Image source

আশ্চর্য মণিরত্ন (২)

শেষ পর্ব বৃদ্ধা মহিলাকে দেখে ছেলেটার মন কেঁদে উঠলো। সে বুড়িকে তার প্রাসাদের একটা কক্ষে নিয়ে বিশ্রামের সুযোগ দিলো। বুড়ি তার নরম সুরে আস্তে আস্তে তার উদ্দেশ্য হাসিল করার চেষ্টা করলো এবং জেনেও গেল ছেলের নিশীদীপ রত্নের রহস্য। এখন কেবল সুযোগের অপেক্ষা। কী করে ছেলের মুখের ভেতর জিহ্বার নীচ থেকে রত্নটি চুরি করা যায় সে চিন্তাই করতে লাগলো বুড়ি।

একরাতে বুড়ি রত্নধর ছেলেকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দিলো। ছেলে অচেতন হয়ে পড়লে বুড়ি রত্নটা চুরি করে নীচের জিহ্বার নীচে রেখে বললো: ‘হে নিশীদীপ রত্ন! খানকে এই প্রাসাদে বসাও আর এই ছেলেকে বসাও মাটিতে’। নিমেষেই তা হয়ে গেল। ছেলের যখন ঘুম ভাঙলো, দেখলো তার জিহ্বার নীচে রত্নটা নেই। বেচারা কান্নাকাটি শুরু করে দিলো, মাথা চাপড়াতে লাগলো সে।

বেড়াল, কুকুর এবং ইঁদুর তার কান্নাকাটি শুনে তাকে ঘিরে সমবেত হলো। তারা সবাই ছেলেকে সান্ত্বনা দিলো। কিন্তু কোনো সান্ত্বনাতেই কাজ হলো না। তারা সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিলো যে করেই হোক, এমনকি কঠিন পাথরের নীচে থাকলেও তারা ওই নিশিদীপ খুঁজে বের করে আনবে এবং ছেলের হাতে ফিরিয়ে দেবে। এই শপথ নিয়ে ওই তিন প্রাণী ছেলের প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে পড়লো। তারা সোজা চলে গেল খানের প্রাসাদে। প্রাসাদের দেয়ালের নীচ দিয়ে টানেলের মতো সুড়ঙ্গ তৈরি করলো ইঁদুর। ওই সুড়ঙ্গ দিয়ে বেড়াল আর ইঁদুর প্রাসাদে ঢুকলো। কুকুর বাইরে দাঁড়িয়েই পাহারা দিলো। বেড়াল আর ইঁদুর খানের মেয়ের রুমে পৌঁছে গেল। বৃদ্ধা যাদুকর খানের কন্যার রুমের দরোজার কাছে ঘুমিয়েছিল।

রত্নটি ছিল ওই বুড়ির জিহ্বার নীচে। বেড়াল এবং ইঁদুর ভাবছিল কী করে বুড়ির মুখের ভেতর থেকে রত্নটি বের করা যায়। ইঁদুরের বুদ্ধিশুদ্ধি খারাপ না। সে বেড়ালকে ইঙ্গিতে কিছু একটা করতে বললো এবং প্রস্তুত থাকতে বললো। বেড়াল অমনি তার লেজ যাদুকর বুড়ির নাকে ঢুকিয়ে দিলো। বুড়ি বিকট শব্দে হাঁচি দিতেই মুখের ভেতর থেকে মণিরত্নটা বেরিয়ে ছিটকে পড়লো বাইরে। সাথে সাথে বেড়াল রত্নটাকে মুখে পুরে নিলো। বুড়ি জেগে উঠে বেড়ালের পিছু নিতেই বেড়াল এবং ইঁদুর একসাথে দিলো দৌড়। যেদিক দিয়ে এসেছে সেদিক দিয়েই তারা পালালো। বেড়াল দেয়ালের বাইরে এসেই কুকুরের কাছে দিয়ে দিলো রত্নটা। কুকুর আগের মতোই তার মুখের ভেতরে রত্নটা ঢুকিয়ে নিয়ে পাড়ি জমালো মনিবের বাড়ির দিকে।

কুকর, বেড়াল আর ইঁদুর তো গেল তাদের মনিবের বাড়ির দিকে। এদিকে খানের প্রাসাদ থেকে বিকট চীৎকার উঠলো: ধর! ধর! চোর পালিয়ে যাচ্ছে, ধর! চারদিক থেকে এই ধর ধর চীৎকার ধ্বনি উঠলো। বেরিয়ে পড়লো খানের সেনারা। চোর ধরার জন্য তারা উঠেপড়ে লেগে গেল। কিন্তু কোত্থাও তারা নিশিদীপ রত্ন খুঁজে পেল না। এমনকি জিনও বলতে পারলো না কে করলো এ কাজ।

এদিকে কুকরের পেছনে পেছনে বেড়াল আর ইঁদুর দৌড়ে দৌড়ে নদীর তীরে পৌঁছলো। নদী পার হতে গিয়ে কুকুর তার প্রতিবিম্ব নদীর পানিতে দেখতে পেয়ে ভাবলো নিশিদীপ রত্ন ছিনিয়ে নিতে বুঝি আরেকটি কুকুর এসেছে। সে প্রতিবিম্বিত কুকুরকে দেখে দাঁত খিচিয়ে তাড়া করতেই রত্নটি পানিতে পড়ে তলিয়ে গেল গহীন অতলে।

অতো গহীনে কারও পক্ষেই যাওয়া সম্ভব হলো না। এখন মনিবের কাছে যাবে কী নিয়ে! ভেবে ভেবে আর যাওয়া হলো না তাদের। তারা বসে পড়লো কোনো একটা উপায় খুঁজে বের করার আশায়। অনেক মাছ শিকারির আনাগোনা ছিল সেই নদীতে। তারা মাছ মারতো। মাছ শিকারিরা ওই তিন প্রাণীকে মনমরা অবস্থায় দেখতে পেল। একদিন জেলেদের একজন ওই প্রাণীদের করুণ অবস্থা দেখে মর্মাহত হলো। জেলে তার জাল নদীতে ফেলল এবং জাল তোলার পর একটা মাছ তাদের সামনে দিলো। প্রাণী তিনটি অনিচ্ছাসত্ত্বেও ওই মাছ খেতে শুরু করলো। হঠাৎ করে বেড়াল চীৎকার করে উঠলো: পেয়েছি! পেয়েছি!! ঘটনাচক্রে ওই মাছের পেটে ছিল তলিয়ে যাওয়া রত্নটি।

নিশিদীপ রত্ন নিয়ে তারা এবার অত্যন্ত সতর্কতার সাথে রওনা হলো তাদের মনিবের উদ্দেশে। প্রাসাদে পৌঁছেই হারানো রত্ন মনিবের হাতে তুলে দিলো তারা। ওই ছেলে তো কল্পনাই করে নি রত্ন আবারও ফিরে পাবে। এখন ফিরে পেয়ে খুশিতে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বেড়াল কুকুর এবং ইঁদুরকে জড়িয়ে ধরে আদর করলো। তিন প্রাণীই সমস্বরে বললো: ‘তুমি আমাদের জন্য যা করেছো তা এরচেয়েও বেশি মূল্যবান’। এই বলে ছেলে রত্নটিকে জিহ্বার নীচে রাখলো এবং তার মা’কে বললো: আমাদের প্রাসাদকে এক্ষুণি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিচ্ছি!

মা বললো: এই প্রাসাদ দিয়ে আমাদের কী লাভ!

মায়ের কথা শুনে ছেলে একবার ভাবলো বিষয়টা নিয়ে। ভেবেচিন্তে দেখলো মা তো ঠিকই বলছেন। সুতরাং সে মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলো প্রাসাদ ভেঙেচুরে গুঁড়িয়ে দেবে এবং সেটাই করলো সে। নিমেষেই তাদের প্রাসাদ ইসরাইলি বোমায় ধ্বংসপ্রাপ্ত গাযার মতো মাটির সাথে মিশে গেল। সেই ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়ে গেল খান এবং তার কন্যা। এরপর ওই ছেলে এক মালির মেয়েকে বৌ করে নিয়ে এলো সংসারে। ছেলে সারাদিন বাইরে কাজকর্ম করে আয় উপার্জন করতো। বৌ আর মাকে নিয়ে সুখে শান্তিতে জীবন কাটাতে লাগলো।


Vote for vote

Please,
Give me Upvote and comments your post link.
I will also do the same too.

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Wow greate article!
Thanks for using the @postdoctor service!