মনে মনে অনুভূতি
মাস কেটে গেল, রাহুল আর নিলীমার বন্ধুত্ব আরও গভীর হয়ে উঠল। তারা একে অপরকে আরও ভালোভাবে বুঝতে লাগল এবং তাদের হৃদয়ের কল্পনায় এক বিশেষ স্থান করে নিল। একদিন, নিলীমা রাহুলকে তার বাড়িতে নিমন্ত্রণ করল। সেখানে, তাদের মধ্যে আরও এক অন্যরকম সংযোগ তৈরি হল।
রাহুল নিলীমার পরিবারকে খুবই সম্মান করেছিল। পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটানোর মধ্যে, রাহুল নিলীমার প্রতি তার অনুভূতি আরও স্পষ্টভাবে অনুভব করতে লাগল। নিলীমাও রাহুলের প্রতি তার হৃদয়ের গভীরতা অনুভব করছিল। তাদের মধ্যে এক অজানা স্নেহের বন্ধন সৃষ্টি হচ্ছিল, কিন্তু দুজনেই সে অনুভূতির স্বীকৃতি দেওয়ার সাহস পাচ্ছিল না।
রাহুল নিজেকে সবসময় শান্ত এবং স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছিল, কিন্তু নিলীমার প্রতি তার অনুভূতি ক্রমশ গভীর হচ্ছিল। সেই সন্ধ্যায় তারা একে অপরের সাথে দীর্ঘ সময় কাটাল, তাদের মুখে একে অপরের নাম উচ্চারিত হল, কিন্তু অনুভূতিগুলি এখনও অপ্রকাশিত রয়ে গেল।