শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-144

আসসালামু আলাইকুম।। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব ভালো আছি।।

আজকে আমার লেখা, "শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি" নামক গল্পের 144 তম পর্ব।।

ইউসুফ আমিন লনে নামলেন।
ভোরে লনে নামার সঙ্গে সঙ্গে দারোয়ান কতবালী গেটের কাছে একটু নড়েচড়ে দাঁড়িয়ে গলাকাশি দিয়ে তার উপস্থিতির জানান দেয়। আজকে বোধ হয় সে এখনও উঠেনি। এত ভোরে ইউসুফ আমিন আগে কোনদিন উঠেননি।
একটু দূরে কোথাও একটা রিকশা এসে থামল মনে হলো। লনের মধ্যিখানে এসে ইউসুফ আমিন অন্যমনস্ক হলেন। মিসেস করিম, মেরিনা, ইনু, শিরীন-ওদের বাড়িগুলো আমার ভাল লেগেছে। মানুষগুলোও। হায়, আমি আর ওরকম জীবনে কোনদিন ফিরে যেতে পারব না। হঠাৎ আকাশে কান ফাটানো শব্দ হল দেয়ার। তার একটু পর বাতাস খুলে গেল।
গেটের তালা ধরে কে যেন জোরে নাড়ছে এবং জোরে ডাকছে, স্যার!
ইউসুফ এক পা এগিয়ে চিৎকার করে বলেন, কে?

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

লোকটা বলল, আমি স্যার ফ্যাকটরি থেকে আসলাম। খবর খুব খারাপ স্যার!
ইউসুফ উদ্বিগ্ন হলেন। গেটের কাছে এসে জিজ্ঞেস করলেন, খারাপ খবর মানে।
কি হয়েছে?
লোকটার গায়ে একটা চাদর ছিল। চাদরের ভিতর থেকে সে আস্তে আস্তে ডান হাত বের করে ইউসুফের বুক বরাবর রিভলবার দিয়ে গুলি করল। পরপর তিনবার। তখন আকাশ ভেদ করে বিজলি চমকাল, বিকট অট্টহাস্য তুলল বজ্রধ্বনি। ইউসুফ নিচে পড়ে গেলেন। লোকটা আস্তে আস্তে হেঁটে চলে গেল। ওর চলে যাওয়ায় কোন ত্রস্ততা ছিল না। ত্রস্ততা ছিল না ইউসুফের শেষ নিঃশ্বাসের নির্গত হওয়ায়।
ইউসুফের ড্রেসিং গাউনের পকেটে হাত দিয়েছিলেন নার্গিস। লন্ড্রিতে দেওয়ার আগে চেক করার জন্য। যা সব সময় তিনি করে থাকেন। তখনই কাগজটা হাতে লাগল। কাগজটা তিনি বের করে আনলেন। ইনুর চিঠিটা তিনি পড়লেন। পড়তে পড়তে তার চোখ বিস্ফারিত হলো। একি! এযে অবিশ্বাস্য! এ যে ভয়ানক এক চিঠি!

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

তিনি চিৎকার করে ডাকলেন, জেসি!
নিজের ঘর থেকে জেসি দৌড়ে এলো।
এনার্গিস চিঠিটা বাড়িয়ে দেন জেসির হাতের দিকে, বলেন, নে, পড়। তোর বাপ। আস্ত একটা শয়তানের বাচ্চা ছিল। দ্যাখ, পড়ে দ্যাখ। হারামিপনারও তো সীমা থাকে!
মো-র শ্রদ্ধা নিবেদনের ভাষা জেসির কানে পৌঁছায় না। সবটা চিঠি সে এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলে। আনন্দের উত্তেজনায় তার নিশ্বায়না হায়াসে চিঠিটা আবার.......

গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤

This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.