শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-162

আসসালামু আলাইকুম।। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব ভালো আছি।।

আজকে আমার লেখা, "শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি" নামক গল্পের 162 তম পর্ব।।

এর মধ্যে আবুল কালাম একবারও তার কাছে আসেনি, তার দিকে তাকায়নি। বড় বড় মানুষদের খাতির করেছে। একবার এর সঙ্গে একবার ওর সঙ্গে হাসিসহ কথা বিনিময় করছে।
পাশের ঘরে খাওয়ার আয়োজন। কেক কাটার গান ও হাততালি হবে। তোমাকে জন্মদিনের অভিবাদন। জন্মাদিন তোমার সুখময় হোক।
নাজিম খালি হাতে এসেছে। কিছু কেনার সুযোগ হয়নি। ওদের গাড়িতে বসে একটা কিছু কেনার কথা মনে এসেছিল, কিন্তু কি কিনবে, কোথেকে কিনবে, গাড়িটাকে সেই স্থানে নিয়ে যাওয়ার কথা বললে আবুল কালাম গ্রাহ্য করবে কিনা- এসব দুরূহ প্রশ্নের মনোমত জবাব সে পায়নি। আর দেবেই বা কি? ওরা যেমন উঁচুতে বাস করে,
সেই উচ্চতায় পৌঁছে কোন উপহার দেয়া নাজিমের পক্ষে সম্ভব নয়। সবাই পাশের ঘরের দিকে যাচ্ছে নানারকম মৃদুস্বর কলরব করতে করতে।
সেই মেয়েটাও যাচ্ছে, জেসি, পাশে নায়লা। নায়লা একবার তার দিকে ঢাকাল। বোধহয় গায়ে খোঁচা দিয়ে জেসিকে সে কিছু বলেছে। জেসি চকিতে চমকে উঠে তার দিকে তাকাল, মুখে কৌতুকের কপট হাসি। এক পলকের জন্য। জেসি তার

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

পিতৃহন্তার মেয়ে।
সবাই পাশের ঘরে চলে গেল।
নাজিম দরজার দিকে এগোয়।
এই জীবন তার নয়। এই বিলাস-উচ্ছ্বলতার সে কেউ নয়। বারবার সে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল, এই জীবন আমার নয়। আমি পারব না। আমার এমন সাহস কোনদিন হবে না। যে মেয়েটাকে হঠাৎ চোখের দেখায় ভাল লেগে গেল, তাকে তার ভাল লাগা
উচিত হয়নি।

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

সে মেয়ে থাকুক তার মাপের মানুষের ভালবাসায় পরিবেষ্টিত, নাজিম নিজের হানে ফিরে যাবে। আবুল কালামের বাসায় এসে প্রক্ষালনের আগে নায়লা তার কাছ থেকে কোটটা নিয়ে গিয়েছিল, বলেছিল, দিন, রেখে দিই। পার্টির একটু আগে পরে নেবেন।

• যদি না পরি?
  বাহ, পরবেন না। তাতে কি?
  -থাক কোট পড়ে। নাজিম দরজা ভিঙ্গিয়ে বাইরের দিকে পা বাড়ায়। বহু গাড়ি, বহু ড্রাইভার। দারোয়ান উর্দি পরা। নিচের দিকে তাকিয়ে নাজিম ধীর পদক্ষেপে সামনের দিকে এগিয়ে যায়।
  কোটটা না থাকাতে বেশ হালকা লাগল, প্রথম হেমন্তের বাতাস বিনা বাধায় বুকের পশমে কাঁপন তুলল। আহা, এই জুতোটাও যদি খুলে ওখানে রেখে আসতে পারতাম। এবং এই রক্তাক্ত বস্ত্রগুলো!

গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤

This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.