সত্যিকারের ভালোবাসার মায়া - আমার নিজের লেখা গল্প এবং কবিতা।। পর্ব-35

আসসালামু আলাইকুম।। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব ভালো আছি।।

আজকে আমার লেখা, "সত্যিকারের ভালোবাসার মায়া" নামক গল্পের 35 তম পর্ব।।

আর ফাইজু মামুনকেসহ বাড়ির ভেতরে ঢুকে। এ বাড়িটি ছোটবেলায় যেমন দেখেছে তেমনই আছে। তার কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে, যেমন বরই গাছ বড় হয়েছে, কাঁঠাল কাছ বড় হয়েছে, নারিকেল গাছটাও ভিঙ্গি নৌকার মতো লম্বা হয়েছে। কিন্তু বাগানের কোন পরিবর্তন আসেনি। যেমন দেখেছিল তেমনই মনে হচ্ছে আছে, সেই আগের জায়গায়। গোলাপ গাছ, বেলি, জবা আরো অনেক ফুলের গাছ। ফাইজু সেই চিরচেনা সবকিছু অবলোকন করে।

For work I use:

---

মোবাইল	Samsung Galaxy S24 Ultra
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

ওর নানী সেই আগের মতো বারান্দায় মাদুর পেতে ওদের খেতে দিল, খাবার দেখে তো মামুন অবাক, আরে এগুলো খাব কয়দিনে, ফাইজুর দিকে তাকায় মামুন, যদিও প্রশ্নের উত্তর চেয়েছিল কিন্তু ফাইজু থেকে কোন উত্তর মিলেনি। ফাইজু প্রশ্ন করেছে ওর নানীকে।

'নানী খাবারগুলো কয়দিনে খাব?'
'ছোটবেলায় যতদিনে খেয়েছিলি।'
'আরে সেই ছোটবেলার হিসেব করে চলবে, তখনতো কিছুই বুঝিনি, যা ইচ্ছে খেয়ে আর বাকিগুলো নষ্ট করে রেখেছি। এখনতো তা হবার নয়, অপচয় আল্লাহও পছন্দ করেন না, তাই আমিও এর থেকে বিরত থাকি।'

'ঠিক আছে তোর যা ইচ্ছে খেয়ে নে, সে পরে দেখা যাবে।'
নানীর আদরের কাছে আর কোন অজুহাত কাজে লাগেনি। ওরা দু'জন যতটুকু সম্ভব খেয়ে বিদায় নিতে চায় কিন্তু আসা হয়েছে নিজের ইচ্ছেই, যাওয়া হবে তাদের ইচ্ছেই। অর্থাৎ নানা বাজার থেকে ভাল কিছু আনবে, তা খেয়ে তবে যেতে হবে। এতে ফাইজু তেমন বাধ সাধেনি কারণ ও যদি এই খাবার না খেয়ে যায়, তবে তো নানী দু'চার দিন কিছুই মুখে দিবে না, বরংযা আনা হয়েছিল তা সবগুলো ফেলে দেবে।

For work I use:

---

মোবাইল	Samsung Galaxy S24 Ultra
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

একদিন হয়েছিল কি? ফাইজুর বয়স আনুমানিক সাত-আট বছর হবে তখন ফাইজুর জন্য মেলা থেকে ওর নানাকে দিয়ে অনেক কিছু আনিয়েছে, দেখা গেল এর আগেই ফাইজুর আম্মা ফাইজুকে নিয়ে বাপের বাড়ি পাড়ি দিয়ে স্বামীর বাড়ি চলে যায়।

তখন সে কি কাণ্ড, ফাইজুর নানা মেলা থেকে আনা সব কিছু ফেলে দেয় এবং তখন থেকে কিছুই মুখে দেয়নি, যখন এ পরিস্থিতি দু'দিন গড়িয়ে তিন দিনের দিন পৌঁছালো তখন ওর নানা ফাইজুকে নিয়ে আসে। আজও এ কথা....................

গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤

This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.