শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-73

আসসালামু আলাইকুম।। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব ভালো আছি।।

আজকে আমার লেখা, "শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি" নামক গল্পের 73 তম পর্ব।।

উনিশশ' পঁচাত্তর থেকে নিরানব্বই, এই চব্বিশ বছর তিনি এক মনে ইনুকে বড় করেছেন আর অন্যমনে ধানমন্ডিতে করা একটি রুচিশীল শাড়ির দোকানকে ঘিরে নিজের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করেছেন। দুটি কাজই ছিল এক গভীর নিবিষ্ট সাধনার ধন। এর জন্য তিনি নিজের ও ইনুর জন্য কতগুলো নিয়ম বেঁধে দিয়েছিলেন। তারই একটি হলো, সব রকমের সামাজিকতা বর্জন। এতে কোনদিন কোন অসুবিধা হয়নি। ঢাকায় তার বন্ধু-বান্ধব নেই, আত্মীয়-স্বজন নেই। আর বন্ধুত্বের জন্য কোথাও হাতও বাড়াননি।
তিনি বললেন, ঠিক আছে। এরপর ডাকলে যাবি।
ইনু বলল, ওরা খুব ভাল মানুষ মা।
কথাগুলো বলে এসেছিস?

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

• যিনি গাড়ি চালাচ্ছিলেন-
  ইনু থামল। মেরী রান্নাঘরের দিকে যাচ্ছেন।
  যেতে যেতে বললেন, থামলি কেন?
  ইনু আস্তে আস্তে নিস্পৃহ কণ্ঠে জানাল, গাড়িটি যিনি চালাচ্ছিলেন, তার নাম ইউসুফ আমিন।
  মেরী দাঁড়ালেন। কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেন, তারপর আবার নিজের ঘরে ফিরে
  এলেন।
  ইনু মাথা নিচু করে বসে আছে। মেরী ওর দিকে তাকিয়ে রইলেন, তার চোখে সংশয়। তারপর সোফা চেয়ারে বসলেন। এই চেয়ারের পাশে টেলিফোন। তিনি প্রশ্ন করলেন, এই নামের সঙ্গে তোর পরিচয় আছে?
  ইনু মা-র চোখে চোখ রাখল। চোখ নামিয়ে বলল, হ্যাঁ।
• তিনি কে জানিস?

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

জানি মা। বাবা।
না, মেরী অবাক হলেন না। ছেলে জানবে, এটা খুব স্বাভাবিক। বলার মত লোকের অভাব নেই। কিন্তু তিনি নিজের মুখে কোনদিন বলেন নি। বলতে প্রবৃত্তি হয়নি।
১৯৬৯ সনে এম. এ. পাস করে গ্রামের গরিব মানুষের একটি ছেলে দুই বছর ঘোরাঘুরি করার পরও কোন চাকরি সংগ্রহ করতে পারেনি। লেখাপড়ায় খুব ভাল ছিল না। মোটামুটি। তখন সে ঠিক করল ব্যবসা করবে। তার জন্য পুঁজির দরকার। পুঁজির একমাত্র পথ, বিয়ে। মেরী সে বছরই ম্যাট্রিক পাস করেছিল। এম. এ. পাস, সচ্চরিত্র ছেলে। মেরীর বাবার সামর্থ্য ছিল। তিনি এক লক্ষ টাকা দিতে সানন্দে রাজি হলেন। ১৯৭১ সনের জানুয়ারির পনের তারিখে তাদের বিয়ে হয়ে গেল। দেশে তখন সর্বগ্রাসী.............

গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤

This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.