দাঁড়িয়েছেন, কখনও বারান্দায় বেতের চেয়ারে বসে বাইরের দিকে তাকিয়ে থেকেছেন। রিকশার শব্দ হলেই তিনি উঠে এসেছেন। রিকশা চলে গেছে, তার হতাশা বেড়েছে। ভেবেছেন এর পরের রিকশাটা ওকে নিয়ে আসতে পারে। ওর সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার অনুমতি দেয়াটা ঠিক হয়নি। ও লোক মোটেই সুবিধার নয়। চাকরি করে যারা দু'হাতে বাড়তি টাকা কামায়, তারা সবাই খারাপ নয়। কিছু কিছু চাকরি আছে টাকা না নিলে নাকি চাকরি করাই দুষ্কর হয়। কিন্তু ইউসুফের ব্যাপারটা ভিন্ন। এক লাখ টাকা নিয়ে সে বিয়ে করেছিল। যখন তার বিয়ে হয় তখন টাকা নেওয়ার ব্যাপারটা মোটেই তার মনে দাগ কাটেনি। গরিব ঘরের ভাল ছাত্রকে অবস্থাপন্ন মানুষ টাকা খরচ করে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ করে দেয়। মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দেয়। গ্রামদেশে এটা অনেকটা রেওয়াজই হয়ে গেছে।
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
কিন্তু এর মধ্যে যে একটা লোভের ব্যাপার আছে, কারও বিক্রি হওয়ার মত অশ্লীলতা জড়িত আছে, এটা তখন তার মনে আসেনি। এখন তিনি অনেক দেখেছেন, অনেক শিখেছেন। মানুষ সম্বন্ধে, মানুষের লোভ-লালসা, নীচতা সম্বন্ধে চিন্তা-ভাবনা করেন। এখন তার মনে হয় ইউসুফ কোন শিক্ষিত মানুষ নয়। বিবেকবান মানুষ নয়। যদি হতো, তাহলে একটা বৃদ্ধ মানুষকে গাড়ি চাপা দিয়ে অবলীলায় চলে যেতে পারতো না। ছিঃ। যদি সামান্যতম রুচি তার ভিতরে অবশিষ্ট থাকত তাহলে স্ত্রী নয় এমন একজন মহিলাকে সঙ্গে করে বেড়াতে যেতে পারত না। স্ত্রীকে ছেড়ে অন্য এক মহিলার সঙ্গে সে সম্পর্ক রচনা করেছে এতে মেরীর খুশি হওয়ার কথা। কেননা যেখানে তার থাকার কথা ছিল সেখানে অন্য একজন অবস্থান করছেন। যিনি অবস্থান করছেন তার দুর্ভাগ্যে তার আহলাদিত হওয়াটাই স্বাভাবিক হতো। কিন্তু না, সেই মহিলা জানতে পারলে কষ্ট পাবেন। তার জন্য নয়। এটা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার চুক্তি লঙ্ঘন, নৈতিকতার পতন। শিষ্টাচারের সীমা অতিক্রম। এটা মার্জনীয় নয়, তথাপি তিনি ইনুকে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন।
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
কেননা সে ইনুর বাবা। বাবাকে দেখার, বাবার বিপদে তার পাশে দাঁড়ানোর দায়িত্ব ছেলের নিতে হয়। ইনুর যদি ওকে ভাল না লাগে তাহলে না হয় সে আর তার কাছে যাবে না।
তার দায়িত্ব যোগাযোগের পথ সুগম করে দেওয়া। তিনি তা করে দিয়েছেন। আরেকটা রিকশা চলে গেল।
কেউ যেন দরজায় আস্তে আস্তে নক করছে।
- ফুফু।
দরজা খুলে দেখলেন, শিরীন।
বললেন, কি?
নাজিম ভাই এখনও ফেরেনি।
This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 12.517147206590067 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit