আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছে আপনারা সকলে? আশা করছি ভালোই আছেন।
This post is about Social Media Marketing.
সকলকে অনুরোধ জানাই এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য।
আজকে আলোচনা করব কিভাবে সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে আয় করা যায়।
আমরা সকলেই ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, রেডিট এমনকি এইযে স্টিমিট ব্যবহার করছি, অনেকে আছেন বিনোদনের জন্যে অনেকে আছেন আয় করার জন্যে ব্যবহার করে এই সমস্ত প্ল্যাটফরম।
একটু সময় করে আর বুদ্ধি খাটিয়ে আমরা চাইলে এই সমস্ত প্ল্যাটফরম থেকে আয় করতে পারি।
তবে আসুন জেনে নেই কিভাবে কাজ করব আর আয় করব।
# সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিংঃ
সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে কিভাবে ক্রীপ্টোকারেন্সি আয় করা যায় তাই নিয়েই আজকে আলোচনা করব। ক্রীপ্টোকারেন্সি যেমনঃ বিটকয়েন, লাইটকয়েন, ইথারিয়েম ইত্যাদি। সোস্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরম গুলো ব্যবহার করে সহযেই এই সমস্ত ক্রীপ্টোকারেন্সি বা কয়েন অর্জন করা যায়।
প্রতিদিনই নতুন নতুন কয়েন মার্কেটে আসছে। আর এই সমস্ত কয়েনের মার্কেটিং করেই মূলত আয় টা হয়ে থাকে। আর মার্কেটিং হয় সোস্যাল মিডিয়া সাইট গুলোতে।
ফেসবুক (FACEBOOK):
বর্তমানে ফেসবুক বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় সামাজিক যোগাযোগ করার জন্যে। কিন্তু এই সাইটের রয়েছে চমৎকার মার্কেটিং ভ্যালু। নতুন কয়েনের মার্কেটিং হয় সাধারণত ওই কয়েনের পেইজে লাইক, শেয়ার, কমেন্ট এর মাধ্যমে। এর জন্যে প্রয়োজন সর্বনিম্ন ২০০ থেকে সর্বোচ্চ ৫০০০ রিয়াল ফ্রেন্ড অথবা ফলোয়ার। এখানে অবশ্যই একটি একাউন্ট থাকতেই হবে।
টুইটার (TWITTER):
টুইটারের মাধ্যমে নতুন নতুন কয়েন আয় করা যাই যেগুলো মার্কেটে আসার জন্যে ওয়েট করছে। সাধারণত কয়েনে নিজস্ব টুইটার পেইজে ফলো, টুইট, রিটুইট, কমেন্ট এর মাধ্যমে আয় হয়। একাউন্ট না থাককে আজই একাউন্ট করে ফলোয়ার বাড়াতে থাকুন এখানে।
স্টিমিট (STEEMIT):
আমরা সকলেই জানি স্টিমিট দিয়ে যেকোন বিষয়ের ওপর পোস্ট দেওয়া যায়। কয়েন এর মার্কেটিং হয় সাধারনত পোস্ট এর মাধ্যমে। পোস্ট গুলো ৩০০ থেকে ৬০০ ওয়ার্ড এর মধ্যে থাকা লাগে আর কন্টেন্ট হতে হবে ইউনিক। একাউন্ট করা অবশ্যই দরকার এখানে।
ইউটিউব (YOUTUBE):
ইউটিউবে নিজস্ব চ্যানেলের মাধ্যমে কয়েনের ভিডিও প্রকাশ করেও মার্কেটিং করা যায়। সেক্ষেত্রে ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার ১০০০+ হতে হবে আর ভিডিও হতে মিনিমাম ৩ মিনিট লেন্থ এর। চ্যানেল না থাকলে এখুনি খুলে ফেলুন। শুধুমাত্র দরকার একটা জিমেইল এর।
মিডিয়াম (MEDIUM):
স্টিমিট এর মতোই ব্লগিং সাইট হলো মিডিয়াম। এখানেও পোস্ট করে কয়েন আয় করা যায়। এখানেও একাউন্ট থাকলে ভালো হবে।
টেলিগ্রাম (TELEGRAM):
এটা হলো একদম ম্যসেঞ্জারের মতোই চ্যাটিং সাইট। এখানে একাউন্ট থাকতে হবে বাধ্যতামুলক। এখানে জয়েন করেও অনেক কয়েন আয় করার সুযোগ তো থাকছেই। সাথে সাথে ওই কয়েনের ম্যানেজার এর সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার মাধ্যমও কিন্তু এই টেলিগ্রাম।
মাই ইথার ওয়ালেট (MYETHERWALLET)
এখানে আয় করা কয়েন গুলো জমা হবে। একাউন্ট করা খুবই সহজ। ইউটিউবে গিয়ে লিখুন how to open myetherwallet account ব্যস ভিডিও দেখেই করে ফেলুন খুব সহজে মাই ইথার ওয়ালেট।
বিটকয়েন টক (BITCOINTALK)
এখানে বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা হয়। এখানেও একাউন্ট থাকতে হবে। কিভাবে একাউন্ট খুলবেন এটাও ইউটিউবে গিয়ে সার্চ দিনঃ how to open bitcointalk.org account আর খুলে ফেলুন একাউন্ট।
আরও আছে রেডিট (REDDIT), লিঙ্কড ইন (LINKEDIN), গুগল+ (GOOGLE PLUS), এগুলোর একাউন্ট দরকার। তাই এগুলাও করে ফেলুন।
আয় কতদিনে হবেঃ মনে রাখবেন অনলাইনে আয় করা খুব সহজ কোন বিষয়না। আপনাকে এখানে সময় দিতে হবে, শ্রম দিতে হবে, ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে। কয়েন নিয়ে কাজ করবেন। কয়েনের মার্কেটিং করবেন। তাই ধৈর্য সহকারে কাজ করা জরুরি।
সাধারণত একটা কয়েনে নিয়ে মার্কেটিং করলে ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে মার্কেটে আসে ওই কয়েন। আপনিও এই সময়ের মধ্যে পেয়ে যাবেন আপনার উপার্জিত কয়েন।
প্রতিমাসে ২০ থেকে ৪০ টা প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করলে ২ থেকে ৪ মাসের মধ্যে আশা করা যায় আপনি ভালই আয় করতে পারবেন।
আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ মনোযোগ দিয়ে আমার লেখা টা পড়ার জন্যে।
All of you thank you very much to read my article with concentrate.
Article writer: @robin_evergreen
Feel Free to contact with me :
facebook: https://www.facebook.com/arrahmankallol
twitter: https://twitter.com/evergreen_robin
telegram: @robin_evergreen
very effective post
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit