বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ধারা

in bangladesh •  last year 

images (3).jpg

বাংলাদেশ একটি সাউথ এশিয়ান দেশ, যেখানে অগ্রনী অঞ্চল এবং সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ধারার সাথে প্রকৃতিসৌন্দর্য মিশে থাকে। এই দেশের সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠভূমি প্রাচীন কাল থেকেই বিশেষভাবে উন্নত হয়েছে এবং বিভিন্ন ধর্ম, ভাষা, সাহিত্য, শিক্ষা, শিল্প, ও প্রথা-প্রস্থা দ্বারা পূর্ণ। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি দেশটির একটি গর্বজনক সম্পদ।

1116-39526.jpg

ভাষা ও সাহিত্য: বাংলাদেশের বৃহত্তর অংশে বাংলা ভাষা ব্যক্তিগত এবং সাধারণ ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বাংলা ভাষা সমৃদ্ধ সাহিত্যিক প্রস্তুতি দিয়েছে, যেখানে কবি কাজী নজরুল ইসলাম, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী আবদুল ওয়াহাব, জহির রায়হান, শিরীন শারমীন, হুমায়ুন আহমেদ, মুহম্মদ জাফর ইকবাল, তাসলিমা নাসরিন ও অনেক অন্যান্য কবি, লেখক ও সাহিত্যিকের গল্প প্রশংসা পেয়েছে। বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা হ'লো রচনার সময় ব্যক্তিগত অনুভবের বিস্তৃত বিবর্তন এবং মানবতার মধ্যে একটি সাম্প্রদায়িক সম্পর্কের নিখরচা প্রদর্শন করা।

esy-050163997.jpg

ধর্ম ও প্রথা: বাংলাদেশে বিভিন্ন ধর্মের লোকসংখ্যা ব্যবস্থার মধ্যে প্রথাগত শখের ধর্ম হিন্দুধর্ম এবং ইসলাম। হিন্দুধর্মের অনুযায়ী, দুর্গা পূজা, কালী পূজা, সরস্বতী পূজা, রাখি বন্ধন ও দীপাবলি ইত্যাদি প্রতিবছর আয়োজিত করা হয়। ইসলামী ধর্ম প্রচলিত ধর্ম, যেখানে ঈদ উল-ফিতর ও ঈদ উল-আয়ুব প্রতি বছর উৎসব হিসেবে পালন করা হয়।
শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচি: বাংলাদেশে শিক্ষা প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্তরে সমর্থন পায়, যা শিক্ষার্থীদের সাধারণ জ্ঞান ও সাংস্কৃতিক ধারা অর্জনে সাহায্য করে। বাংলাদেশের শিক্ষা পদ্ধতি মৌলিকভাবে বিশেষ করে বাঙ্গালি সাংস্কৃতিক প্রাধান্য ও ভাষা উন্নতি করে।

2823bea1d743c96e8507ca69225f6a4e.jpg

শিল্প ও শিল্পকলা: বাংলাদেশে শিল্প সাংস্কৃতিক এবং আর্থিক দক্ষতা প্রতীক হয়ে উঠেছে। রমিন্দ্র সিল্ক, জামদানী সাড়ি, নকশিকার কাজ, কাঁথা শিল্প, শিকি কাজ ইত্যাদি শিল্প বাংলাদেশের শিল্প ও শিল্পকলার উদাহরণ।
সাংস্কৃতিক উৎসব ও অনুষ্ঠান: বাংলাদেশে বৃহত্তর অংশে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উৎসব এবং অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। পুহা বিশুদ্ধ ও হোলী দুর্গা পূজা, বৈশাখী উৎসব, ঈদ উল-ফিতর ও ঈদ উল-আয়ুব ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত তাঁবুলাম্বা দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

maxresdefault.jpg

সমাপ্তি: বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি ব্যক্তিগত, সামাজিক, ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় মাধ্যমে একটি বৃহত্তর ধারা গড়ে তুলেছে। এটি প্রকৃতিসৌন্দর্যের, বিভিন্ন ধর্মের এবং উন্নত শিক্ষা সাংস্কৃতিক প্রাথমিকতার সাথে একইসাথে থাকতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের এই সাংস্কৃতিক ধারা এই দেশের অধিকারী সম্পদ ও সম্প্রদায়ের একটি উদাহরণ যা এই দেশকে বিশ্বময় করে।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!