Bengali Jokes for Whatsapp Status | বাংলা হাঁসির জোকস

in banglajokes •  3 years ago  (edited)

Bangla jokes.jpg
Bengali jokes অথবা Bengali funny jokes অর্থাৎ রঙ্গ-রসিকতার প্রচলন শুধু আজকে নয়, jokes in bengali এই রঙ্গ-রসিকতার প্রচলন যুগযুগান্তর থেকে চলে আসছে। আমরা যদি অতীতের দিকে ফিরে তাকাই, তাহলে দেখতে পাব এই রঙ্গ -রসিকতা বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে পরিবেশিত হয়েছে। এই রসিকতার আড়ালে কত জনের গভীর সুখ দুঃখ ও বেদনার অন্তর্নিহিত অর্থ লুকিয়ে আছে। পৃথিবীর প্রায় সব দেশগুলিতে এই রসিকতার প্রচলন আমরা দেখতে পাই। অবশ্য নানা দেশে এর প্রকাশ ভঙ্গিও নানান রকম।

আমাদের দেশে গােপাল ভাঁড়, বীরবল প্রভৃতির রঙ্গ-রসিকতা সর্বজন বিদিত। বর্তমানে সম্যসায় জজ্জ্জরীত মানুষ যেখানেই একটু হাসির খােরাকের সন্ধান পান, সেখানেই ছুটে যান তার বিষাদময় জীবনে সামান্যতম হাসির ধারা বইয়ে দেবার জন্য। এই কথা মাথায় রেখে ছােট বড় সকলের জন্য সেরা Bangla Funny Jokes লেখার চেষ্টা করেছি। ভাল মন্দের বিচারের দায়িত্ব ছেড়ে দিলাম আমার সুহৃদ পাঠক ও পাঠিকাদের ওপর। তাদের জীবনে সামান্যতম আনন্দ দিতে পারিলে, তবেই আমার পরিশ্রম সার্থক হবে। Jokes গুলো পড়িয়া কেমন লাগিল অবশেষে কমেন্ট করিয়া জানাইতে ভুলিবেন না।

Jokes in bengali

করিম চাচা: হ্যালো, এটা কি থানা!
পুলিশ: হ্যা!
করিম চাচা: আমার বাড়িতে কালকে চুরি হইছে!
পুলিশ: How? (কি ভাবে) (করিম চাচা ভাব দেখিয়ে ইংরেজিতে বললো)
করিম চাচা: কাটিং দা বাঁশের বেড়া! ঢুকিং দা চোর! লইং দা জিনিস পত্র! গোয়িং ইন দা ডোর!
পুলিশ: What is বাঁশের বেড়া!
করিম চাচা: বাঁশের বেড়া ইজ দা খাড়া খাড়া!
তার মধ্যে পেরেক মারা!

Bangla jokes

মাত্র দু'টাকায় দাঁত তােলা হয় ডাক্তারখানার বাইরে এই লেখা দেখে ভোম্বলবাবু নিজের দাঁত তােলাতে নাম লেখালেন। অনেক ভিড় হয় এই ডাক্তারখানায়। কিন্তু মাত্র একটা দাঁত তােলার পর ডাক্তারবাবু ভোম্বলবাবুকে চল্লিশ টাকার বিল হাতে ধরিয়ে দিলেন। ভোম্বলবাবু খেপে উঠলেন, “সে কী, চল্লিশ টাকা কেন?”
ডাক্তারবাবু ধীর গলায় বললেন, “দাঁত তুলতে যা চেঁচালেন তাতে আমার বাইরে বসে থাকা উনিশজন রােগী পালিয়ে গেছে তাই সেটাও ধরে দিলাম।”

একজন ডাক্তারবাবুর কাছে ছুটতে-ছুটতে সকালবেলা এলেন এক ভদ্রলােক। হাঁপাতে হাঁপাতে বললেন, “সর্বনাশ হয়ে গেছে ডাক্তারবাবু, সকালে সঙ্গীতচর্চা করতে বসেছিলাম, মাউথ অর্গানটা বাজাতে-বাজাতে গিলে ফেলেছি।”
ডাক্তারবাবু : তাই নাকি! হতাশ হবেন না, সব কিছুরই একটা ভাল দিক আছে, ভাবুন তাে, ওটা যদি পিয়ানাে হত!

ক্রেতা: আপনাদের দোকানে ভাল ইদুর-ধরার কল আছে? বেশ বড় সাইজের ?
দোকানদার : আজ্ঞে হ্যা।
ক্রেতা: দেখান না তাড়াতাড়ি, আমায় এক্ষুনি বর্ধমান যাওয়ার বাসটা ধরতে হবে।
দোকানদার : উঁহু, অতবড় কল কোথায় পাব বলুন?

এক ভদ্রলােক কুকুর নিয়ে রেস্টুরেন্ট গেছেন। কুকুরটা একফাকে পাশের টেবিলে উঠে প্লেট থেকে মুরগির ঠ্যাং মুখে নিয়ে দরজা দিয়ে এক দৌড়ে হাওয়া হয়ে গেল। ভদ্রলােক দেখলেন, তারপর শান্তভাবে খেতে লাগলেন। দোকানের মালিক তাড়াতাড়ি গম্ভীর মুখে এগিয়ে এলেন, “কুকুরটা তাে আপনার ?” ভদ্রালােক বললেন, “একসময় আমার ছিল। এখন স্বাবলম্বী হয়ে গেছে।”

একজন মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত অপরাধীকে ফায়ারিং স্কোয়াডের দিকে নিয়ে যাচ্ছে রক্ষীবাহিনী। সেদিন একঘেয়ে বৃষ্টি, শনশনে হাওয়া, ফলে চারদিকে চপেচে কাদা। মরার পক্ষে এত খারাপ দিন আজ” বলল অপরাধ।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান: কিন্তু, আপনি আমাদের কষ্টটা দেখছেন না। আমাদের আবার এর মধ্যে দিয়ে ফিরতে হবে।

খােকন: বাচ্চু, তােমার নতুন সােয়েটারের কাটিং একটু অদ্ভুত।
বাচ্চু: কেন বলাে তাে?
খােকন: আমি ঠিক বুঝতে পারছি না তুমি ওটার ভেতরে আছ এবং বেরিয়ে আসতে চাইছ, নাকি তুমি বাইরে আছ, ওটার ভেতরে ঢুকতে চাইছ?

ভাড়াটে: ঘরের ছাদ পুরাে ভাঙা, সারাক্ষণ বৃষ্টি পড়ছে মাথায়।
এরকমভাবে কতদিন চলবে?
বাড়িওয়ালা : কী করে বলি বলুন তাে, আমি তো আবহাওয়া-বিশারদ নই!

বিখ্যাত কবি: আমি বহুদিন ধরে লিখছি বটে, কিন্তু আমার শ্রেষ্ঠ
কবিতাগুলি প্রথম থেকেই আলাদা করে রেখে দিয়েছি। আমার মৃত্যুর পর ওগুলি বই হয়ে বেরােবে।
ভক্ত : বাঃ বাঃ, আমি চাই খুব তাড়াতাড়ি বইটি প্রকাশিত হােক।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!