করমচাঃ আসসালামু আলাইকুম করমচা গাছ টি শহরে বেশি দেখা যায় না,বেশির ভাগগ্রামে দেখা যায়, আজ হতে ১০বছর আগে আমি আমার মামার নাসারি বাগান থেকে একটি করমচা ছোট্ট একটা চারা নিয়ে আমার বাড়ির আঙ্গিনায় লাগাই, আজ সেই করমচা গাছটি বেশ বড় হয়ে প্রচুর পরিমান ফল দিচ্ছে এলাকা বাসিকে ও নিজেরা কাচা পাকা খেতে পারছি
ইংরেজিতে নামঃ Bengal CUrrantঅথবা Chrisls Thorn বলে,
বিগ্গনিকের ভাষায় Carissa Carandas বলে
আগের কার চাষিরা জমিতে ঘিরার কাজে লাগাতো,যাতে গুরু ছাগল জমির আবাদ নষ্ট করতে না পারে,কেউ আবার বাড়ির সিমানায় লাগিয়ে বাড়ি ঘিরার কাজ করতো,
করমচা গাছের ফুলঃ করমচা গাছের ফুল দেখতে অনেকটা রজনী গন্ধার ফুলের চেয়ে একটু ছোট প্রায় অনেক টা হাসনে হেনা ফুরের মতো, ফুল ফুটলে আমার বাড়ির আঙ্গিনায় মৌউ মাছিতে মৌ মৌ করে আর প্রজাপতিরা ফুলে ফুলে উরে বেড়ায়,এর ফুল সাদা আকৃতিক হয়ে থাকে,ফুল ঝরতেই ছোট ছোট গুটি বের হতে থাকে
১মাসের মদ্ধে সবুজ রঙ্গের করমচা আকার ধারন করে,কিছু দিন যেতেই লাল সবুজ আকার ধারন করে দেখতে হেব্বি সুন্দর দেখায়।
ফলটি সিরলেই কস বেড়িয়ে আসে, পাকলে লাল টকটকে হয়ে উঠে।
যে ভাবে খাওয়া যায়ঃ এই ফলটি পানিতে ধুয়ে কাঁচা পাঁকা খাওয়া যায়,
এসারা কাঁচা পেপে দিয়ে ভত্তা করে, ছোট্ট মাছ দিয়ে রান্না ওডালের সাথে দিলে অনেক সাধ হয়।
করমচা দিয়ে অনেক ধরনের আচার তৈরি করে খেতে অনেক সুসাধু লাগে,কেউ আবার করমচা গরম পানিতে সিদ্ধ করে মেসরি গলিয়ে টক করমচা কে মিস্টি করে অনেকে বাজরে ব্যবসা করে অনেকে লাভবান হচ্ছে,এই ফলটি চাষিরা চাষ করলে চাষিরা অনেক লাভোবান হবে,এটা আমাদের দেশে প্রায় বিলপ্ত উদ্ভিত।
করমচার কি কি পুষ্টি ও ভিটামিন আছেঃ১) এনারজি২)কাব্হাইড্রেট ৩)প্রটিন ৪)ভিটামিন এ ৫)রিবোফ্রেডিন ৬)বিটামিন সি ৭) নিয়াসিন ৮)আয়রন ৯)পটাসিয়াম ১০)কপর ইত্যাদি ভিটামিন রয়েছে
যেসম্ত রোগের উপকার পাওযায়ঃ রক্ত চলাচল সাবাভিক রাখে,হাডের ও ডায়াবেটিক রোগিদের এই ফল বেশ উপকারিতা আছে,বিভিন্ন রোগের ঝুকি কমায়, এই করমচা ফল নিয়মিত খেলে রক্ত পরিস্কার রাখে ওজন কমায়,ক্ষয় পতিরোধ করে,করমচার পাতা ওসিখোর রস করে খেলে অনেক রোগের নিরাময় হয়,
আমার সেলের দোলনাঃ করমচা গাছে গ্রামের প্রকিতিক আকারে আমার সেলে কাপর দিয়ে দোলনা বানিয়ে দোল খায়,করমচা গাছের নিছে বেশ টান্ডা লাগে।