কক্সবাজারের ঝাউতলায় রেডিয়েন্ট ফিশ অ্যাকোয়ারিয়াম কমপ্লেক্সকে মোট ৬টি জোনে ভাগ করা হয়েছে।
6টি জোনের মধ্যে রয়েছে তিন-নয় দিনের সিনেমা দেখার জন্য নান্দনিক জায়গা,
বিভিন্ন প্রজাতির দেশি ও বিদেশী পাখি, ফটোগ্রাফির জন্য একটি আকর্ষণীয় ডিজিটাল কালার ল্যাব, একটি শপিং মল যেখানে আপনি হস্তশিল্প, একটি লাইভ ফিশ রেস্তোরাঁ, প্রার্থনা সহ অনেক ধরণের জিনিস পেতে পারেন। কক্ষ, শিশুদের খেলাধুলা অঞ্চল, কনফারেন্স হল ও ছাদে প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করার পাশাপাশি বিয়ে বা পার্টির আয়োজন করা যেতে পারে বার-বি-কিউ। একটি প্রশস্ত পার্কিং এবং লাগেজ লকারও রয়েছে। এখানে না এলে কিভাবে 4 থেকে 5 ঘন্টা এক নিমিষে পার হয়ে যায় তা বোঝা সম্ভব নয়। কেন্দ্রের পুরো নিরাপত্তা পরিধি সিসিটিভির অধীনে সার্বক্ষণিক নজরদারি করা হয়।
রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ড মালয়েশিয়ার প্রযুক্তিগত প্রকৌশলীদের সহায়তায় নির্মিত হয়েছিল। আন্তর্জাতিক মানের এই অ্যাকুরিয়ামটি তৈরি করতে সময় লেগেছে দুই বছর। এই অ্যাকোয়ারিয়ামে বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ সংরক্ষণ করা হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে অনেক অজানা ও বিলুপ্ত প্রায় মাছ। সাগরের বিলুপ্তপ্রায় মাছ সংরক্ষণে একটি জাদুঘরও স্থাপন করা হচ্ছে। এটি কেবল বিনোদনের জন্য নয়, এটি সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য এবং প্রাণী সম্পর্কে শেখার জন্য একটি শিক্ষাকেন্দ্র।
ফিশ ওয়ার্ল্ডে কীভাবে যাবেন
রেডিয়েন্ট ফিশ অ্যাকোয়ারিয়াম দেখতে আপনি কক্সবাজারের যেকোনো জায়গা থেকে সিএনজি/ইজি বাইক/অটোরিকশা নিয়ে যেতে পারেন। কলাতলী বিচ রোডে সব যানবাহন পাবেন। কলাতলী থেকে ইজিবাইক রিজার্ভ করলে ৫০-৬০ টাকা পাবেন। আপনি 15-20 টাকায় স্থানীয় ইজিবাইক নিয়ে ঝাউতলা যেতে পারেন। পৌষি রেস্তোরাঁর সামনের কোণ থেকে, বাম দিকে কয়েক ধাপ গেলেই আপনি রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ড দেখতে পাবেন। যোগাযোগ এবং ঠিকানা.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit