সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও ভালো আছি।
খরগোশ খুবই শান্ত স্বভাবের একটি প্রানী।খরগোশ আমাদের সকলের কাছেই খুবই পরিচিত এবং সৌন্দর্যপূর্ণ এাটি প্রানী। আমার বাড়িতেও অনেক গুলো খরগোশ রয়েছে।আমার খরগোশ পুষতে খুবই ভালো লাগে।খরগোশ মাটির মধ্যে গর্ত করে থাকতে বেশি পছন্দ করে থাকে।খরগোশ পুষতে হলে আলাদা করে মাটির ঘর তৈরি করা হয়ে থাকে।খরগোশকে তৃণভোজী প্রাণী ও বলা হয়ে থাকে।খরগোশ ঘাস,লতাপাতা এবং মানুষের খাওয়ার উপযোগী খাবার ও খেয়ে থাকে।তবে ঘাস,লতা পাতা খরগোশের জাতীয় খাবার হিসেবে অভিহিত হয়ে থাকে।খরগোশ দুই প্রজাতীর হয়ে থাকে।একটি হলো বুনো খরগোশ।
For work I use:
মোবাইল |
Oppo A17 |
ফটোগ্রাফার |
@ayeshasiddika10 |
লোকেশন |
জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
যেটি বেশির ভাগ সময়ে বনে জঙ্গলেই দেখা যায়।আরেকটি হলো খরগোশ,যেগুলো আমরা বাড়িতেই ঘর তৈরি করে শখ করে পুষে থাকি।খরগোশ গুলো আকারে খুব বেশি পরিমানে বড় হয় না।খরগোশের প্রজাতী গুলো ছোট আকৃতিরই হয়ে থাকে।আমরা সকলেই মোটামোটি খরগোশ চিনে থাকি।খরগোশের লম্বা লম্বা দুইটি কান রয়েছে।যা খরগোশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে থাকে।পৃথিবীর সব দেশেই প্রায় খরগোশ দেখা যায়।শুধুমাত্র এন্টার্কটিকা মহাদেশে খরগোশ দেখা যায় না।খরগোশ পালন করার অনেক নিয়ম রয়েছে।যারা খরগোশ পুষে থাকে।তাদের উচিৎ এই নিয়ম গুলো ভালো ভাবে মেনে খরগোশ পালন করা।এতে করে খরগোশ ভালো ভাবে বাঁচতে পারে।