কোলবালিশ নিয়ে অনেকেই অনেক গবেষণা করেছেন।অনেকে হয়ত কোলবালিশ নিয়ে পিএইচডি করে ফেলছেন।যাহোক,চলুন দেখি আজকের এই ফানি গবেষণার ফলাফল কি?
কোলবালিশ
গল্পটি অনেক পুরানো। সেই ১৯৬৮ সালের।মধুসূদন যখন মেঘনাদবধ মহাকাব্য লিখছিলেন তখন তাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।থাক সে ব্যাপারে নাই জানলাম।একদিন মধুসুদন কাব্য লিখতে লিখতে তার চোখে ঘুম চলে আসছিল।তাই তিনি ঘর থেকে বের হয়ে যান চোখের ঘুম সরানোর জন্য।হাটতে হাটতে একটি তুলা বাগানে চলে যান।সেখানে একটি বস্তা পেয়ে তুলা খুরাতে শুরু করেন।কবিত,কখন কি করেন বোযা যাইনা।যাহোক,এক বস্তা তুলা খুরিয়ে একটি গাছের নিছে বসে বিশ্রাম নিতে শুরু করেন। হঠাৎ তিনি শুয়ে ঘুমিয়ে পরেন।ঘুমানোর পর তিনি স্বপ্নে দেখেন হেনরিয়েটা নামে এক সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করেছেন।বিয়ের পরদিন তিনি স্ত্রীকে নিয়ে উগান্ডায় চলে যান হানিমুন করতে।সেখানেই তাদের প্রথম বাসররাত উদযাপিত হয়।দুজন দুজনকে কাছ থেকে আদর করছেন,ভালবাসছেন,যা যা হয় আরকি।হঠাৎ তিনি ঘুম থেকে লাফ দিয়ে উঠলেন এবং দেখলেন এতক্ষণ তিনি তুলার বস্তা নিয়ে শুয়ে ছিলেন।এবং তিনি লক্ষ করলেন তার পরিধান কৃত বস্ত্র ভিজে গেছে। অতঃপর তিনি তাড়াতাড়ি করে নদিতে গিয়ে যাপিয়ে পরলেন এবং স্নানটা সেড়ে নিলেন।এবং তারপর তাড়াতাড়ি করে দর্জির দোকানে গিয়ে তার খুড়ানো তুলা দিয়ে একটা কোলবালিশ বানালেন।আবিষ্কার হল কোলবালিশ নামক বস্তুটির।আর সেই থেকে আজ পর্যন্ত ব্যাচেলরদের রাতের সঙ্গী হয়ে আছে এই কোলবালিশ।
বিঃ দ্রঃ
এই পোস্টটি শুধুমাত্র মজা করার জন্য।কাউকে হেয় করার জন্য নয়।এজন্য সবাই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
পোস্টটি ভাল লাগলে একটা ভোট দিবেন,এবং কমেন্টে আপনার অনুভূতিগুলো শেয়ার করবে।নতুন নতুন পোস্ট পেতে