অর্গানিক ফুডস কি এবং কেন?
আমরা কি খাচ্ছি তা কি আমরা জানি?
অর্গানিক ফুডস কি?
অর্গানিক ফুডস হল সেই ফুডস যা উতপাদনে কোন রাসায়নিক সার , কিটনাশক ব্যবহার করা হয়নি এবং রক্ষনাবেক্ষনে কোন কেমিকেল ব্যবহার করা হয়নি। এক কথায় একেবারেই প্রাকতিক নিয়মে উতপাদিত খাদ্যশস্য, মাছ, মাংস, ডিম, দুধকে অর্গানিক ফুডস বলে।
অর্গানিক ফুডস কেন প্রয়োজন?
অর্গানিক ফুডস এর প্রয়োজনীয়তা আলোচনার আগে খাদ্যে ব্যবহৃত কতিপয় রাসায়নিক দ্রব্যের ক্ষতিকর দিকগুলো জানা দরকার।
চলুন আগে দেখে নেই কোন খাদ্যে কি মেশানো হচ্ছে-
কার্বাইড দিয়ে পাকানো হয় ফল মূল
মাছ, মাংশ,দুধ, শাক-সবজি, ফলমুল কে পচনের হাত থেকে বাচানোর জন্য ব্যবহার করা হয় ফরমালিন
জিলাপি, চানাচুরে মেশানো হয় মবিল
বিস্কুট, সেমাই, নুডলস, পাঊরুটিতে টেক্সটাইল-লেদারের রং মেশানো হয়
বাজারে যে মুড়ি বিক্রি হয় তার প্রায় শতভাগে চলছে ইউরিয়া-হাইড্রোজের অবাঁধ ব্যবহার
দুধে ফরমালিন, স্টার্চ ও মেলামাইন মেশানো হয়
মুরগি ও মাছের খাদ্যে ক্রোমিয়াম ও অন্যান্য বিষাক্ত রাসায়নিক যুক্ত ট্যানারি বর্জ্য ও অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার করা হয়
সয়াবিন তেলে ভেজাল হিসেবে ব্যবহার করা হয় মাত্রতিরিক্ত এসিটিক এসিড
চিনিতে মেশানো হয় চক পাউডার ও ইউরিয়া সার
আটা ও ময়দাতে মেশানো হয় বিষাক্ত চক পাউডার
মাখন ও ঘিতে ক্ষতিকর মার্জারিন এবং পশুর চর্বি মেশানো হয়।
তরমুজে বিষাক্ত রঙের ইনজেকশন দিয়ে লাল করা হচ্ছে।
মিষ্টিতে ব্যবহৃত হচ্ছে স্যাকারিন, ময়দা, চালের গুঁড়ো ও টিসু পেপার।
সরিষার তেলের ঝাঁজ ও গন্ধের জন্য অ্যালাইল আইসো-থায়োসায়ানাইড মেশানো হয়।
সরিষার তেলে রেড়ির তেল, পাম তেল, পোড়া মবিল, পশুর চর্বি মরিচের গুঁড়া ও খনিজ তেল।
সয়াবিন তেলে পাম অয়েল ও ন্যাপথলিন মেশানো হয়।
গুড়ে ফিটকিরি, ডালডা, আটা এবং বিষাক্ত টেক্সটাইল রং মেশানো হয়।
ঘাসের বীজ বা ছোট কাওন (পাখির খাবার) এর সঙ্গে ক্ষতিকর রঙ মিশিয়ে তৈরি হয় গুড়া মসলা।
নিষিদ্ধ মোম, নিম্নমানের রং, ট্যালকাম পাউডার ও ঘন চিনি ব্যবহার করে তৈরি হচ্ছে চকোলেট।
মোড়কজাত ফলের রসের (জুস) নামে বিষাক্ত রং ও কেমিক্যাল ব্যবহার করা হচ্ছে।
বিষাক্ত পাউডার ও রং দিয়ে তৈরি হচ্ছে বিদেশি ব্র্যান্ডের চকোলেট ও আইসক্রিম।
কেক, জেলি ও সসে ব্যবহার করা হয় কৃত্রিম গন্ধ, রাসায়নিক ও বিষাক্ত রং।
এনার্জি ড্রিংকে ব্যবহার করা হয় ক্যাফেইন ও যৌন উত্তেজক পদার্থ সিলডেনাফিল সাইট্রেট।
উপরের লিস্ট থেকে আমরা বেশ কয়েকটি বিষাক্ত কেমিকেলের নাম জানলাম। এখন তার কয়েকটার ক্ষতিকর দিক জানবো।
ফরমালিন:
ফরমালিন হল একটি বর্ণহীন জলীয় দ্রবন যেখানে ৩৭% ফরমালডিহাইড (CH2O) মিস্রিত থাকে। ফরমালিন এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল বা সংক্রামক ব্যাধি নাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত ফরমালিন মানুষের লাশসহ মৃত প্রাণীর দেহের পচন রোধ করতে ব্যবহার করা হয়। আমরা নিশ্চয় জীব বিজ্ঞান পরীক্ষাগারে কাচের জারে ডুবানো বিভিন্ন স্পেসিম্যান বা নমুনা (মৃতদেহ) দেখেছি যেগুলো ফরমালিন দিয়ে পচন রোধী করে রাখা আছে।
► ফরমালিনের ক্ষতিকর দিক:
ধীরে ধীরে লিভার, কিডনি, হার্ট, ব্রেন সব কিছুুকে ধ্বংস করে দেয়। লিভার ও কিডনি অকেজো হয়ে যায়। হার্টকে দুর্বল করে দেয়। স্মৃতিশক্তি কমে যায়।
ফরমালডিহাইড চোখের রেটিনাকে আক্রান্ত করে রেটিনার কোষ ধ্বংস করে। ফলে মানুষ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
তাৎক্ষণিকভাবে ফরমালিন, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, কারবাইডসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহারের কারণে পেটের পীড়া, হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, বদহজম, ডায়রিয়া, আলসার, চর্মরোগসহ বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে।
ধীরে ধীরে এসব রাসায়নিক পদার্থ লিভার, কিডনি, হার্ট, ব্রেন সব কিছুুকে ধ্বংস করে দেয়। লিভার ও কিডনি অকেজো হয়ে যায়। হার্টকে দুর্বল করে দেয়। স্মৃতিশক্তি কমে যায়।
ফরমালিনযুক্ত খাদ্য গ্রহণ করার ফলে পাকস্থলী, ফুসফুস ও শ্বাসনালিতে ক্যান্সার হতে পারে। অস্থিমজ্জা আক্রান্ত হওয়ার ফলে রক্তশূন্যতাসহ অন্যান্য রক্তের রোগ, এমনকি ব্লাড ক্যান্সারও হতে পারে। এতে মৃত্যু অনিবার্য।
মানবদেহে ফরমালিন ফরমালডিহাইড ফরমিক এসিডে রূপান্তরিত হয়ে রক্তের এসিডিটি বাড়ায় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা করে।
ফরমালিন ও অন্যান্য কেমিক্যাল সামগ্রী সব বয়সী মানুষের জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ শিশু ও বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে। ফরমালিনযুক্ত দুধ, মাছ, ফলমূল এবং বিষাক্ত খাবার খেয়ে দিন দিন শিশুদের শারীরিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে যাচ্ছে। কিডনি, লিভার ও বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নষ্ট, বিকলাঙ্গতা, এমনকি মরণব্যাধি ক্যান্সারসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে শিশু-কিশোররা। শিশুদের বুদ্ধিমত্তা দিন দিন কমছে।
গর্ভবতী মেয়েদের ক্ষেত্রেও মারাত্মক ঝুঁকি রয়েছে। সন্তান প্রসবের সময় জটিলতা, বাচ্চার জন্মগত দোষত্রুটি ইত্যাদি দেখা দিতে পারে, প্রতিবন্ধী শিশুর জন্ম হতে পারে।
এ ধরনের খাদ্য খেয়ে অনেকে আগের তুলনায় এখন কিডনি, লিভারের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগের সমস্যায় ভুগছেন। দেখা যাচ্ছে, কয়েক দিন পরপর একই রোগী ডায়রিয়ায় ভুগছেন, পেটের পীড়া ভালো হচ্ছে না, চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
কার্বাইড:
কার্বাইডের পরো নাম ক্যালসিয়াম কার্বাইড (CaC2)। সাধারনত: এই কার্বাইড ফলমূলে দিয়ে তা বাতাসের সংস্পর্শে রাখা হয়। আর বাতাসের সংস্পের্শে এলেই কার্বাইড হতে অ্যাসিটিলিন নামের গ্যাস বেরোতে থাকে। যা উত্তাপ সৃষ্টি করে। আর এ উত্তাপের ফলেই আসলে ফল পাকে।
ক্ষতি
কার্বাইড আপনার মস্তিস্কে অক্সিজেনের সরবরাহে বাধা প্রদান করে। যার ফলে দেখা দিতে পারে মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, ঘুম ঘুম ভাব, কনফিউশন বা অস্থিরতা, পারিপার্শিক অবস্থা সম্বন্ধে ভুলে যাওয়া, স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া, খিঁচুনি এমনকি কোমা।
ভূগতে পারেন স্নায়ুঘটিত / সংন্ত্রান্ত মারাত্নক সমস্যায়।
পাকস্থলি সংন্ত্রান্ত নানান সমস্যা এমনকি ক্যান্সার।
অন্ত:সত্ত্বা নারীদের ক্ষেত্রে হতে পারে ভয়াবহ সমস্যা। যার ফলাফল হবে সন্তানের নানান অস্বাভাবিকতা নিয়ে জন্ম।
ত্বকে চুলকানি, জ্বালাপোড়া করা বা ঘা, চোখ জ্বালাপোড়া করা, চোখ দিয়ে পানি পড়া, মুখে ক্ষত ও গিলতে কষ্ট হতে পারে।
ডায়রিয়া, বমি, পেটে ব্যথা বা পেট মোচড়ানো।
এ ছাড়া হতে পারে আলসার, হাইপার এসিডিটি, জন্ডিস, লিভার ফেইলুর এবং কিডনি ফেইলুর। এমনকি পারে হৃদরোগ, স্ট্রোকের সাথেও আপনার দেখা হয়ে যেতে পারে
ক্রোমিয়াম:
আমিষের চাহিদা মেটানোর জন্য পোলট্রি হাঁস-মুরগি ও মাছ কিনে খাচ্ছেন মানুষ। বাজারে পাওয়া এসব হাঁস-মুরগি ও মাছকে দ্রুত বিক্রির উপযোগী করে তুলতে কী খাওয়ানো হচ্ছে- এমন পরীক্ষায় বেরিয়ে এসেছে বিষাক্ত সব উপাদানের উপস্থিতি। পোলট্রি-ফিশ ফিড খাওয়ানো মুরগি কেটে প্রতিটি অংশ আলাদাভাবে পরীক্ষা করে অাঁতকে উঠেছেন গবেষকরা। গেল বছর আগস্ট মাসে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান গবেষণা সাময়িকী আইজেসিএসইআইইআরডি'র পরীক্ষায় এক মাস খাদ্য খাওয়া মুরগির মগজে পাওয়া যায় ৭৯৯ পিপিএম ক্রোমিয়াম এবং দুই মাস খাদ্য খাওয়া মুরগির মগজে (প্রতি কেজিতে) পাওয়া যায় ৪ হাজার ৫৬১ পিপিএম এবং মাংসে যথাক্রমে ২৪৪ ও ৩৪৪, চামড়ায় ৫৫৭ ও ৩২৮, হাড়ে ১ হাজার ১১ ও ১ হাজার ৯৯০, কলিজা বা লিভারে ৫৭০ ও ৬১১ এবং রক্তে ৭১৮ ও ৭৯২ পিপিএম ক্রোমিয়াম। ক্রোমিয়াম দেহের জন্য শুধু ক্ষতিকারকই নয়, এর উপস্থিতিতে মানবদেহে তৈরি হয় প্রাণঘাতী সব রোগ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল হোসেন ও জুবায়ের হাসান জানান, অসহনীয় মাত্রার এসব ক্রোমিয়াম মুরগির মাংস বা ডিম হয়ে মানবদেহে প্রবেশ করছে। মাছ-মাংস সর্বোচ্চ ১৫০ থেকে ২০০ ডিগ্রির তাপমাত্রায় রান্না করে খাওয়া হয়। কিন্তু ক্রোমিয়াম এতই বিপজ্জনক যে, তা নষ্ট করতে কমপক্ষে ২ হাজার ৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা প্রয়োজন। মুরগি কিংবা ডিম ছাড়াও বিভিন্ন খামারের মাছে এর প্রভাব রয়েছে বলে জানান তারা।
এছাড়া জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার 'ইমপ্রুভিং ফুড সেফটি অব বাংলাদেশ' কার্যক্রমের এক গবেষণায় মাছেও মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিকের উপস্থিতি পাওয়া যায়। ইমপ্রুভিং ফুড সেফটি অব বাংলাদেশের সিনিয়র ন্যাশনাল অ্যাডভাইজার ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. শাহ মনির হোসেন জানান, মাছ ও মুরগির খাদ্যে বিষাক্ত রাসায়নিক থাকলে কিংবা মাছ-মুরগিতে উচ্চমাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হলে তা যখন মানুষ খাবে, তখন মানুষের শরীরেও এগুলো ছড়িয়ে পড়বে। খামারগুলোয় উৎপাদিত মাছ-মাংসে দেশের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পুষ্টির চাহিদা মিটলেও বাস্তবে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কতটুকু হচ্ছে, তা সহজেই অনুমেয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দেহের পুষ্টির জন্য মানুষের সব ধরনের খাদ্যই প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের রোগপ্রতিরোধে খাদ্যের প্রয়োজন থাকলেও আমরা কি পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করছি? নিঃসন্দেহে বলা চলে, না। কারণ আমরা যা খাচ্ছি, তা শুধু ভয়ানকই নয়, দেহে নিজের অজান্তেই বাসা বাধছে ভয়ানক সব রোগব্যাধি। বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে ক্যান্সার, হৃদরোগ, কিডনি ও লিভারের রোগের ব্যাপক বিস্তারের জন্য দায়ী করা হয় অনিরাপদ ওই খাদ্য বা খাদ্যে বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদানকে। আরেক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে মাছ বা মুরগির খাদ্য তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে বিষাক্ত ট্যানারির বর্জ্য। এর সঙ্গে এ খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের সময় বিভিন্ন ধাপে প্রায় ২০ ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে ক্রোমিয়াম অন্যতম। ঢাকার হাজারীবাগে ৬০টির বেশি কারখানা থেকে প্রতিদিন প্রায় ৩০ টনের বেশি মাছ ও মুরগির খাদ্য উৎপাদন হয়, যা সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খামারে ছড়িয়ে পড়ে। তাহলে অনুমান করুন, কীভাবে এ বিষ খাদ্যের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে অঅমাদের শরীরে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ক্রোমিয়াম থেকে কেবল ক্যান্সার, হৃদরোগ, আলসার, কিডনির রোগই নয়- মানবদেহে অতিরিক্ত ক্রোমিয়াম প্রবেশে পুরুষত্বহীনতা, অকাল প্রসব, বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, চর্মরোগও হয়ে থাকে।
লেখার পরিধি ছোট করতে সবগুলো উপাদানের বর্ননায় গেলাম না। আপনারা জাতীয় পত্রিকাগুলোতে একটু খেয়াল রাখলেই অনেক বিষয় জানতে পারবেন।
কতিপয় পত্রিকার হেডলাইন:
ভেজালের অক্টোপাসে বিপন্ন জীবন . সংগ্রাম Jun 28, 2015
খাদ্যে ভেজাল ও আমরা, প্রথম আলো ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০১৪
খাদ্যে ভেজাল ও বিষ, ইনকিলাব ২০১৫-০৫-০৪
খাদ্যে ভেজাল একটি সামাজিক অপরাধ, ৯/৯/২০১৩
ফলমূল ও খাদ্যে ভেজাল – সচেতনতা জরুরি, জুরি নিউজ ৯/১/২০১২
খাদ্যে ভেজালের মহোৎসব, দিনাজপুর নিউজ 15 মার্চ 2015
খাদ্যে ভেজালের কারণে ৩ কোটি লোক কিডনিজনিত রোগে ভুগছে, বাসস ২৩ আগস্ট, ২০১৪
ভেজাল খাদ্যে হুমকিতে মানুষ, বাংলাদেশ প্রতিদিন ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪
দিনাজপুরে মুড়ি তৈরী হচ্ছে বিষাক্ত হাইড্রোজ দিয়ে janatarnews24
২০ ধরনের বিষাক্ত পদার্থ বয়ে বেড়াচ্ছে মাছ মুরগি ২০১৪ ডিসেম্বর ১৬ bd24live
উপরের আলোচনার পরিপেক্ষিতে অর্গানিক খাদ্য আমাদের কেন প্রয়োজন তা আলোচনার দরকার পরে না। প্রথমত খাদ্যে বিষক্রিয়া থেকে আমাদেরকে এবং আমাদের সন্তানদরে বাচাতে হবে, দ্বিতীয়ত আমাদের শরীরযন্ত্র যেমন আদি নিয়মে চলছে তাই আমাদের খাবারও হতে হবে আদি নিয়মে উতপাদিত। এজন্য আমাদের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
Congratulations @sanboy21popwnet! You received a personal award!
You can view your badges on your Steem Board and compare to others on the Steem Ranking
Do not miss the last post from @steemitboard:
Vote for @Steemitboard as a witness to get one more award and increased upvotes!
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit