হ্যালো বন্ধুরা, আবারো আপনাদের মাঝে ফিরে আসলাম। আশা করছি আল্লাহর রহমতে সকলে খুব ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে খুব ভালো আছি। আজ আমি আপনাদের সাথে আমার আজকের কাটানো দিনগুলো শেয়ার করতে চাই। আশা করি আমার পোস্টটি পরে আপনাদের সকলের খুব ভালো লাগবে চলুন এবার লেখা শুরু করি।
আজকে সকালবেলা উঠতে দেরি হওয়ার কারণে, উঠে দেখি ভাবি রান্না ঘরে গিয়ে খিচুড়ি রান্না বসিয়ে দিয়েছে।ভাবি খিচুড়ি রান্না বসিয়ে দিয়ে ছেলের কাছে চলে গেল আর আমি এদিকে হাত মুখ ধুয়ে খিচুড়ি রান্নাটা ঠিকঠাক মতো উঠিয়ে নিলাম। রান্না হয়ে গেলে একটু ঠান্ডা করে তারপর মেয়ের জন্য নিয়ে যাই।
এরপর মেয়ের মাদ্রাসা থেকে এসে ছেলেকে খাইয়ে দিলাম। ছেলে খাওয়া হয়ে গেলে ভাবি আর আমি সকালে নাস্তা খেলাম। কিছুক্ষণ পর সাহেব ঘুম থেকে উঠে মুখ হাত ধরে টেবিলে বসলো এরপর তাকে সকালে নাস্তা খেতে দিলাম। গরম গরম খিচুড়ি খাওয়ার পর মনে হচ্ছিল আরো গরমে পুড়ে যাচ্ছি তাই কিছুক্ষণ রুমে গিয়ে ফ্যানটা ছেরে শুয়ে থাকি।
যখন দেখি ১১ টা বেজেছে তারপর শোয়া থেকে উঠে রান্নাঘরের দিকে চলে গেলাম। কি কি রান্না করবো ভাবতেছিলাম তারপর ভাবাভাবিক শেষ করে যা যা রান্না করবো তা সবকিছু গুছিয়ে নিলাম। আজকে দুপুরে রান্না করলাম পেঁপে দিয়ে ডাল, বেগুন ফ্রাই, আর টমেটো দিয়ে কাতলা মাছ। মাছ ভাজা হয়ে গেলে ভাজা মাছ দুই ভাইকে দুই পিস খেতে দিলাম মানে আমার ছেলে আর ভাবির ছেলেকে। ভাবি ওদেরকে খাইয়ে দিল আর আমি এদিকে রান্নাটা শেষ করে নিলাম।
রান্না শেষ হলে রুম গুলো মুছে তারপর একটার ভিতরে ছেলেকে নিয়ে আমি গোসল করে আসি। গোসল শেষ করে জোহরের নামাজ পড়ে ছেলেকে দুপুরে খাবার খাওয়াতে বসি। আজকে ছেলেকে দুপুরে খাবার খাওয়াতে ৪৫ মিনিট লেগেছে। এরপর আমরা সকলে দুপুরে খাবার খেয়ে নিলাম।
খাওয়া-দাওয়া শেষ করে সবকিছু গুছিয়ে রেখে তারপর তিনটার ভিতরেই আজকে মেয়েকে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। তিনটার সময় ঘুমিয়ে আবার বিকেল পাঁচটার সময় উঠি। উঠে অজু করে আসরের নামাজ পড়ি তারপর বাসার ভিতরে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করি।
কিছুক্ষণ বাদেই মাগরিবের আজান দিল ওযু থাকতে মাগরিবের নামাজ পড়ি। নামাজ শেষ করে কিছুক্ষণ পর সাহেবকে মুড়ি মাখা দিলাম আর ছেলেকে গরম গরম এক কাপ দুধ দিলাম। ছেলে আমার পাশে বসে দুধ খেতে লাগলো আর আমি পোস্ট লিখতে বসি।পোস্টটা তাড়াতাড়ি করে লিখে তারপর ছেলেকে রাতের খাবার দশটার ভিতরে খাইয়ে দিয়ে শুয়ে পড়ি।।
যাইহোক এরকম করে আজকের দিনটা আমি পার করি, আজকের মতো আমার লেখা এখানেই সমাপ্ত কারতে চাই ( আল্লাহ হাফেজ)
Thank You So Mrch For Reading My Blog |
---|
@tipu curate
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted 👌 (Mana: 2/8) Get profit votes with @tipU :)
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সকালে দুজন মিলে খিচুড়ি রান্না করেছেন। একজন খিচুড়ি রান্না শুরু করেছেন আর আপনি রান্না শেষ করেছেন। ডালের সাথে বেগুন ভাজা আমার খুব ভালো লাগে। আজ বাড়িতে আমার মা ডাল আর আলু ভাতে রান্না করেছেন। আপনাদের পোস্ট পড়ে যতটুকু বুঝি সেটা হলো, সংসার জীবন সম্পূর্ণ রুটিন মাফিক চলতে হয়। প্রতিদিন একই কাজ করতে হয়ে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
I like this all dishes.i like fish fry and eggplant fry so much. Really you spent excellent day with delicious dishes. Thanks for sharing friend.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার একটি দিনের কার্যক্রম অনেক সুন্দর ভাবে সাজিয়েছেন আমাদের মাঝে এবং আপনার কাজ গুলো দেখে মনে হলো অনেক ব্যস্ততার মধ্য আপনার থাকতে হয় ছোট ছোট বাচ্চা আছে আপনার বাসায় তাদের পেছনে সময় দিতে হয় তার পাশা পাশি রান্নার জন্য আপনার অনেক পরিশ্রম করতে হয়।
এবং খিচুড়ি খেলে গরম একটু বেশি লাগে যাই হোক গরমে কিছু সময় শুয়ে ছিলেন শরীর অস্বস্তি হওয়ার কারণে তখন দেখতে পেলেন দুপুরে রান্নার সময় হয়ে গিয়েছে তাই আবার রান্নার কাজে চলে যান যাই হোক তবুও এই ব্যস্ততার মধ্যে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাজা কাতলা মাছের দাগা দেখেই তো জিভে জল চলে আসছে। তার ভিতরে টমেটো দিয়ে রান্না করেছেন সেই স্বাদ।
দুপুরে বেগুন ভাজি খেতে বেশ দারুন লাগে বিশেষ করে আমি পছন্দ করি।আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার একটি দিনের কার্যক্রম খুব ভালোভাবে আমাদের কাছে উপস্থাপনা করার জন্য আপনার পরবর্তী দিনলিপি পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ভালো থাকবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit