SEC17/W1|Heaven and Hell fantasy or reality?

in hive-120823 •  9 months ago 
Picsart_24-04-09_17-47-33-273.jpg

[Edit by PicsArt]

আসসালামু আলাইকুম,

সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। সকলকে জানাচ্ছি ঈদ মোবারক। আর মাত্র দুদিন পরেই পবিত্র ঈদুল ফিতর। আমি কামনা করছি পৃথিবীর সকল মানুষের অন্তরে ঈদুল ফিতরের আনন্দ ছড়িয়ে পড়ুক।

আজকে চমৎকার একটি বিষয় লেখার জন্য পেয়েছি যা লিখতে আমার কাছ অত্যন্ত সাবলীল লেগেছে। @meraindiaআয়োজিত কনটেস্টে অংশগ্রহণ করতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুযায়ী আমি আমার তিনজন বন্ধুকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। তারা হলেন -
@piya3
@muktaseo
@rubina203

স্বর্গ ও নরক এমন একটি স্থান যেটা মানব চক্ষু কখনো দেখেনি কখনো কল্পনাও করতে পারবে না।স্বর্গ ঠিক যতটা সুন্দর নরক তার সম্পূর্ণ বিপরীতে ততটাই ভয়াবহ। এই স্বর্গ ও নরক নিয়ে তর্ক-বিতর্কের বহু জায়গা রয়েছে। কিন্তু আজ কোন তর্ক বিতর্কের জন্য নয় বরং প্রতিযোগিতার এই বিষয়ে আমার স্বর্গ ও নরক নিয়ে ভাবনাটাই আমি লিখতে চলেছি। তাহলে চলুন মূল লেখায় চলে যাই।

good-and-evil-4983193_1280.jpg

Pixabay

🏵️💟আপনি কি বিশ্বাস করেন যে এই পৃথিবীতে স্বর্গ এবং নরক নামে একটি জায়গা আছে? আপনার বিশ্বাস ন্যায্যতা.

স্বর্গ ও নরক এ দুটিকে মানতে হলে প্রথমত আপনার মধ্যে একটি বিশ্বাস দৃঢ়ভাবে থাকতে হবে আর তা হলো ধর্ম বিশ্বাস।এই ধর্ম বিশ্বাস এমন এক ধরনের অনুভূতি যা পৃথিবীর সব মানুষের মধ্যে এক রকম নয়। কেউ ধর্মে অধিক বিশ্বাসী তো কেউবা একেবারেই নয়। আবার কেউ কেউ আছেন ধরি মাছ না ছুঁই পানির মত অবস্থায়। যদিও এদেরকে নিয়ে আজ কথা বলছি না।

কেউ জন্ম নেবার পূর্বের জীবন থেকে মৃত্যু পরবর্তী জীবন পর্যন্ত সমস্ত ধর্মীয় পর্যায় গুলোকে বিশ্বাস করেন তো কেউবা মনে করেন এ পৃথিবীতে আমি এসেছি আনন্দ করবো, ভোগ করব এবং অতঃপর একদিন শেষ হয়ে যাব।

তারা জীবনটা একরকম এভাবেই কাটায় যেমনটা শাহরুখ খানের একটি সিনেমার ডায়লগ এর মতো "জিয়ো,খুশ রাহো, মুসকোরাও কেয়া পাতা কাল হো না হো"। কিন্তু এই বেঁচে থাকা, খুশি ও হাসির জন্য জীবনের জন্য এমন এমন কাজ করে যা তাদের কে জাহান্নামের দিকে টেনে নিয়ে যায়। যদিও এটি তাদেরকে বিশ্বাস করানো মুশকিল।

আমি বিশ্বাস করি প্রত্যেকেরই কর্মফল তার জন্য অপেক্ষা করছে।আমি জন্মগত ও ধর্মীয় বিশ্বাস সূত্রে একজন ইসলাম ধর্মাবলম্বী মুসলমান। তাই ইসলামী বিশ্বাস মতে আমার বিশ্বাস এটাই যে মৃত্যুর মাধ্যমে মানব জন্মের পরিসমাপ্তি ঘটে না। মৃত্যুর পরেও আরেকটি জীবন আছে। সে জীবন অনন্ত জীবন আর ওই জীবন কালটাই হচ্ছে পরকাল।

ইসলাম বলে একজন মানুষ এ পৃথিবীতে কেবল একবারই আসে এবং পরে সে মৃত্যুবরণ করে। মৃত্যুর পর শেষ বিচারের দিন সে পুনরায় জীবিত হবে সে তার কাজের উপর নির্ভর করে হয়তো সে জান্নাতে নয় তো জাহান্নামের বাসিন্দা হবে।

ইহজীবনে আমরা যে সময় অতিবাহিত করি তা হচ্ছে পরকালের জন্য একটি পরীক্ষা।যদি আমরা সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার আদেশগুলো মেনে চলি এবং পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হই তাহলে আমরা জান্নাতে অর্থাৎ চির শান্তির জায়গায় প্রবেশ করতে পারব। আর যদি আমরা আমাদের সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ গুলো অনুসরণ না করি এবং পরীক্ষায় অকৃতকার্য হই তাহলে আমরা প্রবেশ করব জাহান্নামে।

আমার ধর্মে, আমি এটা জানি যে মৃত্যুর সাথে সাথে রুহ তার দেহকে ত্যাগ করে এবং এই রুহ চলে যাওয়ার জন্য দুটি স্থান আছে। আপাতদৃষ্টিতে আমরা জানি যে স্বর্গ ও নরক এ পৃথিবীর বাহিরে অবস্থিত। তবে এর একটি মোযেজা সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর ভেতরেই রেখেছেন।একটি হল ইল্লিন আরেকটি হলো সিজ্জিন। ভালো আত্মা যে জান্নাতে যাওয়ার যোগ্য সে আত্মা পৌঁছে যায় ইল্লিনে অর্থাৎ ঊর্ধ্বাকাশে।আর খারাপ ও পাপাচারে জর্জরিত আত্মা যায় সিজ্জিনে অর্থাৎ মাটির নিচে। তাই এটা অবশ্যই যে জান্নাত ও জাহান্নাম রূপক অর্থে হলেও দুটোই সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীতে বিদ্যমান রেখেছেন। যদিও সমস্ত কিছু জানার মালিক মহান রব্বুল আলামীন।তিনিই সঠিক জানেন।

heaven-115393_1280.jpg

Picabay

🏵️💟আপনি কি বিশ্বাস করেন যে কর্মফল আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে এবং আমরা সেই অনুযায়ী ফলাফল পাই?

প্রতিটি মানুষকে এই পৃথিবীতে পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়। এ পরীক্ষার ধরন ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে ভিন্ন ভিন্ন হবে। কারণ এ পরীক্ষা করা হয় আল্লাহ ব্যক্তিকে যে সুযোগ-সুবিধা রাখেন তার ওপর ভিত্তি করে। আর তিনি তাঁর বিচারও ভিন্ন ভিন্নভাবে সম্পন্ন করবেন। আমি অবশ্যই বিশ্বাস করি কর্মফল আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে এবং আমরা সেই অনুযায়ী ফলাফল পাই ।

উদাহরণস্বরূপ, কিছু কিছু মানুষ ধনি পরিবারে আবার কিছু কিছু মানুষ দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ইসলাম প্রত্যেক ধনী লোককে তার যাবতীয় খরচের পর সঞ্চয়ের নিসাব পরিমাণ অর্থাৎ ৮৫ গ্রাম স্বর্ণ মূল্যের সমান হয় ওই সম্পদের উপর ২.৫% হারে প্রতিবছর দরিদ্রদের প্রদান করতে নির্দেশ দিয়েছে।

ইসলামে এই পদ্ধতিটিকে যাকাত বলে। কিছু ধনী লোক সর্বনিম্ন প্রয়োজনীয় সম্পদ রেখে বাকিটা দান করতে পারে।আবার কিছু সংখ্যক লোক প্রয়োজনের চেয়ে বেশি রেখে বাকিটা দান করতে পারে। আবার কিছু লোক একেবারেই যাকাত আদায় নাও করতে পারে। এভাবে একজন ধনী লোক যাকাতের ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ দানের কারণে পুরো নম্বর পেতে পারে। অন্য একজন তার চেয়ে কম নম্বর পাবে। আবার অন্য একজন শূন্য নম্বর পেতে পারে।

অপরপক্ষে একজন দরিদ্র লোক যার ৮৫ গ্রাম স্বর্ণের মূল্যের চেয়েও কম পরিমাণ সঞ্চয় রয়েছে সেও যাকাতের ক্ষেত্রে পূর্ণ নম্বর পাবে। কারণ এই লোকের জন্য যাকাত ফরজ হয়নি।
একজন ধনী লোক তার জনসেবার মাধ্যমে সহজেই জান্নাত অর্জন করতে পারে।

আবার একজন দরিদ্র লোক যে মারাত্মকভাবে সম্পদের লালসা করে এবং তা পাওয়ার জন্য অবৈধ পথ অবলম্বন করে সে শেষ বিচারের দিনে নিশ্চয়ই সমস্যায় পড়বে। তাই আমাদের কর্মফল আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে এবং আমরা সে অনুযায়ী যে ফল পাব এটাও নিশ্চিত।

hell-1046493_1280.jpg

Pixabay

🏵️💟আপনি কি বিশ্বাস করেন যে অমরত্ব এবং পবিত্রতা এমন কিছু কারণ যা আমাদের জীবনধারাকে প্রভাবিত করে? বর্ণনা করুন।

শাব্দিক দিক থেকে অমরত্ব শব্দের অর্থ হলো চিরস্থায়িত্ব,অবিনশ্বর অথবা চিরন্তনতা।
আমরত্ব তো হল এমন একটি জীবন যেখানে আপনি চিরকাল বসবাস করার ক্ষমতা অর্জন করবেন।অর্থাৎ এক ধরনের অনন্ত জীবন যে জীবনের কোন শেষ নেই।

ভিন্নভাবে যদি ব্যাখ্যা করি তাহলে বলতে পারি যে অমরত্ব কোন ব্যক্তির উপস্থিতির একটি অনির্দিষ্ট কালের ধারাবাহিকতা। এটা হতে পারে নশ্বর এই জীবনে আবার হতে পারে অবিনশ্বর জীবনেও।তবে এ পৃথিবীতে অমরত্ব লাভের একমাত্র উপায় হল নিজের কাজের মাধ্যমে মানুষের স্মৃতিতে জীবিত থাকা। এ ছাড়া অন্য কোন উপায় আছে বলে আমার জানা নেই।

আর পবিত্রতার শাব্দিক অর্থ দেখি তাহলো ধার্মিকতা অথবা পবিত্র চরিত্র। পবিত্রতা দুটি দিক থেকে সম্পন্ন করা সম্ভব। একটি হল ওযু ও ফরজ গোসলের মাধ্যমে শারীরিক কোন নাপাকি বা অপবিত্র জিনিসকে ধুয়ে পবিত্রতা অর্জন করা।

দ্বিতীয়টি হল অন্তরের যে রিপু বা রোগ যেমন রাগ,ক্ষোভ,ক্রোধ,হিংসা, বিদ্বেষ, অহংকার ইত্যাদিকে নিজস্ব আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে বর্জন করে অন্তরকে পুতঃপবিত্র করা।

আমি বিশ্বাস করি অমরত্ব ও পবিত্রতা এমন বিষয় যা আমাদের জীবন ধারাকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করে। আপনি অমরত্ব লাভ করতে পারেন যেমন আপনার ভালো কাজের দ্বারা ঠিক তেমনি পবিত্রতা রক্ষা করতে পারেন অন্তরের রোগ দূর করনের মাধ্যমে। যদিও দুটি বিষয় ঘুরেফিরে অভিন্ন আকার ধারণ করে। তাই অবশ্যই এটি আমাদের জীবন-যাপনের সাথে সম্পর্কিত।

ai-generated-8254192_1280.png

Pixabay

সবশেষে আমি প্রশ্নোত্তরের বাহিরেও নিজের কিছুর মতামত প্রকাশ করতে চাই। এজন্য কবির কয়েকটি লাইনের সহায়তা নিচ্ছি।

কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর?

মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেতেই সুরাসুর।

রিপুর তাড়নে যখনি মোদের বিবেক পায় গো লয়,

আত্মগ্লানির নরক অনলে তখনি পুড়িতে হয়।
প্রীতি ও স্নেহের পুণ্য বাঁধনে যবে মিলি পরস্পরে,

স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরই কুঁড়েঘরে।

Source

কবির কবিতার সাথে আমিও একমত। স্বর্গ- নরক বা জান্নাত-জাহান্নাম অবশ্যই বিদ্যমান।এটি নিয়ে বিতর্কের কোন অবকাশ অন্তত আমার কাছে নেই। তবে এটা নিয়ে আমার ভাবনাটা এরকম যে স্বর্গ ও নরক দূরে নয়। এগুলো মানুষের কাজকর্মের মধ্যেই নিহিত। পরকালে শেষ বিচারের দিনে ক্ষমা পাব তার জন্য সর্বদা সৃষ্টিকর্তার কাছে রহমত প্রার্থনা করি। তবে এ পৃথিবীতেই কর্মের দ্বারা মানুষ স্বর্গীয় সুধা ও নরকের যন্ত্রণা ভোগ করতে পারে। মানুষ যখন অপকর্মের ফল ভোগ করে তখনই সে নরকের যন্ত্রণা অনুভব করে। আবার যখন পরস্পর ভালবাসার মধ্যে সৎকর্ম সম্পাদন করে, তখন স্বর্গীয় আনন্দ উপভোগ করে।

3YjRMKgsieLsXiWgm2BURfogkWe5CerTXVyUc6H4gicdRPmPayXPfM22kXaj3xKw37oQ9tua3JfrnuMRWWqGHfhuyA1UYheY5qjiFbP3BW...JWNUaLb1UAxtVkvpEzFvrbCpiTVHr2qys8cnVHpyrfv38wVPMc1Luya71X8AzcNNuKjF1rHwqMTUWN8r39rGXHzGTLWtLUbqpNh6DHaWG6eK2zUkgnx8ShFKdg.png

f85of4KXmvsQJy974FRvm9w7ttkZ9K7PZ8JeKKtLWsiCW1GbQRTenjkYKWFU39cSTPSs7tGHFsEMtgL1neSRqgLjbfYgZf9DEzFnTWS13HYnn2ygjSrkboA49Ay83fRaHrmgZXYznRAnrtGxF8HEph8XSBjv6FfBdpCXrLLpje8wZwtdjrAFbVErMUPbCVhJc9uBnJ6UEJ.png

◦•●◉✿ধন্যবাদ সবাইকে লেখাটি পড়ার জন্য।✿◉●•◦

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Upvoted. Thank You for sending some of your rewards to @null. It will make Steem stronger.

Loading...

সত্যি আমাদের কমেউনিটির প্রতিযোগিতার জন্য দারুন একটি বিষয় নির্বাচন করেছেন। এই আকর্ষনীয় বিষয়ে আপনি অংশগ্রহণ করেছেন সেজন্য আপনার জন্য রইল শুভকামনা। আমাকে অংশগ্রহণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমি চেষ্টা করব শীঘ্রই আমার অংশগ্রহণ পোস্ট শেয়ার করার ।

প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। এবারের প্রতিযোগিতার আলোচ্য বিষয়টি খুব সুন্দর ছিল। কোরআনের আলোকে আমরা সবাই জানি যারা জান্নাতে যাবে তারা চিরস্থায়ী সুখ পাবে। আর যারা জাহান্নামে যাবে তাদের জন্য চিরস্থায়ী দুঃখ পাবে।

প্রতিযোগিতার মূল আলোচ্য বিষয় এবং উত্তর সহ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য যাই হোক প্রতিযোগিতা হিসেবে ছিল স্বর্গ এবং নরক নিয়ে অর্থাৎ স্বর্গ মানে হল জান্নাত আর নরক হচ্ছে জাহান্নাম আমরা জানি পৃথিবীতে যারা ভালো কাজ করবে তারা স্বর্গে যাবে অপরদিকে যারা ভাল কাজ করবে না অর্থাৎ আল্লাহর ইবাদত বন্দেগী করবে না তারা নরকে যাবে অর্থাৎ পবিত্র কোরআনে বলা আছে প্রত্যেক মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে আল্লাহর ইবাদতের জন্য তাই আমাদের সকলকে বেশি বেশি ইবাদত করতে হবে তাহলে আমরা জান্নাতে যেতে পারবো। সর্বোপরি কথা আল্লাহর সকল নিয়ম কানুন মেনে চললেই আমরা জান্নাত পেতে পারি আর যদি না মেনে চলি তাহলে সারা জীবন জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হবে তাই আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বোঝার তৌফিক দিন এবং আল্লাহর হুকুম মেনে চলার তৌফিক দিন। শেষে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমাদের মাঝে স্বর্গ ও নরক নিয়ে এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য। থাকবেন

Heaven and hell are concepts that exist within human beliefs, influencing our lives profoundly. Heaven symbolizes eternal bliss, achieved through good deeds and righteousness. In contrast, hell represents eternal torment, the result of immoral actions. These beliefs shape our behavior and guide us towards a path of virtue.

Thank you for your valuable comment.I appreciate the lines.

  ·  8 months ago Reveal Comment