বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। |
---|
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। কেমন আছেন বন্ধুরা? |
---|
আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি বিষয় নিয়ে হাজির হয়েছি বিষয়টি হলো সুস্থ সুন্দর আনন্দময় জীবন যাপনের জন্য খেলাধুলা করা কোন বিকল্প নেই এই সুন্দর বিষয়টি তুলে ধরতেন চলে আসলাম।
এই বর্তমান যুগে খেলাধুলা মূলত উঠেই গেছে এখন সবাই ইন্টারনেট নিয়ে ব্যস্ত। যতটুক সময় খেলাধুলার মধ্যে সময় পার করত এখন তার চেয়ে বেশি সময় মোবাইল ইন্টারনেটের মধ্যে ব্যবহার করে।
খেলাধুলার থেকে বিরত থাকার কারণে অনেক লোক রোগে আক্রান্ত হচ্ছে ছোট ছোট শিশুরা। ছোটবেলা থেকেই অসুস্থতা নিয়ে বাড়ছে যখন বড় হচ্ছে তখন অসুখগুলো বড় হয়ে অনেক আক্রান্ত হচ্ছে।
যেরকম আমি ছোটবেলা একদম খেলাধুলা থেকে কিছুটা দূরে ছিলাম। ব্যথা ভয়ে খেলাধুলার করতে দিত না আমার আব্বু আম্মু। যদি ছোটবেলার খেলাধুলা করতাম তাহলে আমার শরীরটার একটু মজবুত হতো শক্ত হতো কিন্তু খেলাধুলা থেকে বিরত থাকার কারণে,একটু না একটু হতেই ব্যথা পাই।
Link:
আসলে মা বাবা উচিত সকল সন্তানদেরকে সমস্ত কিছুর অভিজ্ঞতা নেওয়া কারণ ভবিষ্যতে তাহার এই জিনিসটা তার প্রভাব ফেলে। গ্রামে আগে ১০০% খেলাধুল হত কিন্তু এখন গ্রামে 30 থেকে 40% শখেলাধুলা হয় এখন ইন্টারনেট মধ্যে সবাই ঢুকে আছে।
আর শহরের কথা কি আর বলব শহরের থেকে উধাও হচ্ছে হয়ে যাচ্ছে খেলার মাঠগুলো কালের বিবর্তে সেগুলো আজ অপদ দখলে শিকার। এক সময় যেসব মাঠে ছিল ফুটবল নিয়ে শিশু কিশোর অনুসরণ সেসব পার্ক ঘোরাফেরা করে মুক্ত বায়ু সেবন সুযোগ পেতো এলাকায় মানুষ সেগুলোতে এখন তো আবদ্ধ হলে শিকার তার কোনটিতেই গড়ে উঠেছে সরকারি ব্যবস্থাপনা গুণী এতে মার্কেট অন্যান্য বাসস্থান ইত্যাদি।
শিক্ষার পাশাপাশি শিশুদের প্রয়োজন সুস্থ সুন্দর আনন্দময় জীবন আর এর জন্য খেলাধুলা কোন বিকল্প নেই শিক্ষানিদের শারীরিক ও মানসিক শিলা বিকাশের অন্যতম মাধ্যম খেলাধুলা এর জন্য প্রয়োজন।
খেলার মাঠ খেলাধুলার চর্চার প্রতিটি শিশু কিশোরদের সব সময় আগ্রহ থাকে তারা খেলাধুলা করতে চায় ভালো পরিবেশে খেলাধুলা করতে পারলে তাদের লেখা পড়ার প্রতি মনোযোগী করে তোলা যায়।
এক একটা সময় ছিল যখন মাঠে স্কুল-কলেজে খেলার চতুর মুখ থাকতো এখন তেমনটি খুবই চোখে পড়ে না বিশেষ করে শহর অঞ্চলে পুরনো কিছু স্কুল কলেজ ছাড়া নতুন অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে খেলার মাঠ নেই বললেই চলে এই অবস্থায় শিক্ষার্থীদের শারীরিক মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
আমাদের এই বাংলাদেশের শহর অঞ্চলে বেসামরিক পর্যায়ে এমন অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে যেগুলো কোন খেলার মাঠ নেই আর যদি থাকে তাহলে সরকারি বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানের প্রায় বছরজুড়েই নানান ধরনের কাজে ব্যবহার করা হয়।
কোথাও মেলা হয় কোথাও বা বা সাপ্তাহিক পশুর হাট বসে। ইত্যাদি আরো বিভিন্ন কারণে শিশু-কিশোর এলাকাবাসী খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে নগর গ্রাম সব জায়গায় খেলাধুলার সুযোগ সংকুচিত হচ্ছে নগর গ্রামীণ পরিকল্পনায় খেলার মাঠ কে। খেলাধুলার সুযোগ কে সুন্দরভাবে গড়ে উঠুক এ মল্লিক অধিকার বিবেচনা করা সবারই উচিত।
এর জন্য প্রয়োজন ভালো পরিবেশ একটু সময় ছিল যখন ফাঁকা জায়গা খেলা মাঠ এবং স্কুল কলেজের খেলার চতুর খেলাধুলার কর্মকাণ্ড মুখে থাকতো। স্কুল-কলেজে এসে খেলা বিষয়ে অনেক গল্প করতো খেলা বিষয়ে আমন্ত্রণ করত। এখন আর ওই কথাগুলো ভয়ে ওঠেনা। তাই অসুস্থতা দিন দিন মানুষকে আক্রমণ করছে।
আজকে এ পর্যন্তই সকলেই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন সাবধানে থাকবেন
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit