উৎস
ছাত্ররা সকাল ১০টায় টিএসসি গেটে একটি বুথ স্থাপন করে। দিন যত গড়িয়েছে, তত বেশি লোক এসেছে, গাড়ি ও ট্রাকে আসছে। সন্ধ্যা 6:30 নাগাদ, শিক্ষার্থীরা দাতাদের নাম এবং তারা নোটবুকে কী দিয়েছে তা লিখে রাখছিল।
লোকেরা কাপড়, বোতলজাত পানি, খাবার এবং আরও অনেক কিছু নিয়ে এসেছিল। স্বেচ্ছাসেবকরা সবকিছু সংগঠিত করার জন্য হ্যান্ড মাইক ব্যবহার করেছিল। তারা টিএসসির ভিতরে জিমনেসিয়াম ও ক্যাফেটেরিয়ায় জিনিসপত্র রাখে। নগদ অনুদানও খাতায় রেকর্ড করা হয়েছে। সংগ্রহ চলে রাত ৮টা পর্যন্ত।
উৎস
জিমনেসিয়ামের ভিতরে, শিক্ষার্থীরা ত্রাণ সামগ্রী গুছাতে কঠোর পরিশ্রম করেছে। ওই রাতেই ট্রাকে করে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় পাঠানো হবে।
বৃহস্পতিবার, আন্দোলন প্রায় 29.76 লাখ টাকা সংগ্রহ করেছে এবং প্রচুর ত্রাণ সামগ্রী সংগ্রহ করেছে। স্বেচ্ছাসেবকরা রাতভর কাজ করেছেন, বন্যা কবলিত এলাকায় ট্রাক গুছিয়ে পাঠাচ্ছেন। শুক্রবার তারা 1.42 কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে এবং প্রায় 50 ট্রাক ত্রাণ সামগ্রী সংগ্রহ করেছে।
প্রতিরাতে টিএসসি থেকে ট্রাকগুলো দুর্গত এলাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। বৃহস্পতিবার, আন্দোলনের প্রতিনিধিরা উদ্ধার অভিযানে সাহায্য করার জন্য 200টি স্পিডবোট ব্যবহার করেছেন। এ তথ্য জানিয়েছেন মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন উইংয়ের সদস্য আবদুল্লাহ সালেহীন।
আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির আকরাম হুসেন জানান, টিএসসিতে দুই থেকে তিন হাজার শিক্ষার্থী স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য শতাধিক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বন্যার পর বুধবার ত্রাণ সংগ্রহের ঘোষণা দেন সমন্বয়কারী আবু বকর মজুমদার। তিনি সমন্বয়কারী এবং স্বেচ্ছাসেবকদের স্থানীয় গ্রুপ এবং জনসাধারণের সাথে কাজ করতে বলেছিলেন। কেন্দ্রীয় দল বন্যা কবলিত এলাকায় উদ্ধার ও ত্রাণ তদারকি করছে।
বন্যার কবলে পড়া মানুষদের সাহায্য করা খুব ভালো জিনিস। একদম ঠিক উদ্যোগ নিয়েছেন। এভাবেই মানুষের পাশে থাকুন। আপনার পোষ্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit